আমার তোলা আলোকচিত্র।
|
---|
শুভ রাত্রি #amarbanglablog পরিবার 🤗 সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে শুরু করছি আমার আজকের আয়োজন। আমার চোখে যা ভালো লাগে তা সবসময়ই চেষ্টা করি সুন্দর উপস্থাপনার মাধ্যমে আপনাদের সামনে তুলে ধরার।
আমি মোটেও ভালো নেই, ছেলে ভীষণ অসুস্থ হয়ে পরেছে। ফুড পয়জনিং হয়েছে চিকিৎসক ধারণা করছেন, অনবরত বোমি, ডাইরিয়া এবং জ্বর শুরু হয়েছে। সবথেকে ভয়ের ব্যাপার হলো সে খাবার খাচ্ছে না গত দু'দিন। শুধুমাত্র সামান্য সেলাইনের পানি খাচ্ছে, যা পরিমাণে একদমই কম। দুদিন দুজন চিকিৎসক দেখানো হয়েছে। দেখি কাল কি হয় সকলের কাছে দোয়া চাইছি। যাইহোক মন খারাপ নিয়েও চেষ্টা করলাম একটা পোস্ট লিখার।
ছবির অবস্থান :- ভালুকা, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ।
এই বিড়ালটি আমাদের সিঁড়িতে ঘোরাঘুরি করছিলো এবং ঠান্ডায় তার অবস্থা খুব খারাপ ছিল, আমি তাকে কিছুটা গরম কাপড় দেয়ার চেষ্টা করলাম।
সেদিন হাঁটে গিয়েছিলাম বাচ্চাদের নিয়ে। উদ্দেশ্য ছিল বাচ্চাদের খরগোশ দেখানো, তাদের খরগোশ ভীষণ প্রিয়। এমনকি ভীষণ বায়না করছিল, খরগোশ কেনার জন্য।
এগুলো পুঁইশাকের ফুল। আমার খুব পছন্দের জিনিস। প্রতিবার এর সৌন্দর্য আমার কাছে নতুন লাগে।
পুঁইশাকের পাকা ফল। পুঁই শাকের পাকা ফল এটি এবং এটি রোপন করলে নতুন গাছ জন্মাবে।
পরিশেষ
আমি ইন্জিনিয়ার ইমরান হাসান। মেশিন নিয়ে পেশা আর ব্লগিং হলো নেশা। কাজ করি টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইন্জিনিয়ার হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। অবসর সময়ে ব্লগিং করি নিজের মনের খোরাক আর একটু পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। আমি আবেগী, বড্ড জেদি, নিজেই নিজের রাজ্যের রাজা। কেউ কোথাও থেমে গেলে সেখান থেকে শুরু করতে ভালোবাসি। আমার শখ ছবি তোলা, বাগান করা আর নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া। মানুষকে আমি ভালোবাসি তাই মানুষ আমায় ভালোবাসে।
এলোমেলো ফটোগ্রাফির সব সময় নতুন কিছু দেখার সুযোগ করে দেয় এবং ভালোলাগার কিছু খুঁজে পাওয়া যায় তার মধ্যে। ঠিক সেভাবে আমিও খুঁজে পেলাম আপনার সুন্দর এই রেনডম ফটোগ্রাফির মাঝে বেশ কিছু পশুপাখির ফটো। অনেক ভালো লাগলো বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি দেখে।
প্রথমেই ইয়ানের সুস্থতা কামনা করছি। সৃজন পরিবর্তন তাই বিভিন্ন অসুস্থতা বাচ্চাদের মাঝে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সাবধানে রাখার চেষ্টা করবেন ভাই। আপনার তোলা আলোকচিত্রগুলো অসাধারণ হয়েছে। খরগোশ ছানা আমার ভীষণ পছন্দ। তাছাড়াও পুঁইশাকের ফুলের ফটোগ্রাফি বেশি ভালো লেগেছে। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ফুড পয়জনিং খবুই খারাপ একটা জিনিস।ছোট বাচ্চাদের হলে তো ভয়ের বিষয়।বাবুর সুস্থতা কামনা করছি।ছোটদের অসুস্থতায় খুবই খারাপ লাগে এবং ভয় হয়।আপনি এতো টা খারাপ সময়েও সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। আপনার ফটোগ্রাফি কথা বলে। ফটোগ্রাফি দেখে বোঝা যায় আপনি বিড়াল খুবই ভালোবাসেন এবং বাচ্চারাও পশু ভালোবাসে আর সেজন্য খরগোশ কিনতে চায়।বিড়াল ঠান্ডা পেয়েছে জন্য তার যত্ন নিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। পুঁইশাক ফুল এবং ফুল থেকে ফল গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।
বিড়াল টা বেশ দারুণ লাগছে তো দেখতে। খরগোশ টা বেশ সুন্দর। এক সময় আমার দুইটা খরগোশ ছিল। ফটোগ্রাফি গুলো বেশ সুন্দর করেছেন ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।