এবিবি-ফান প্রশ্ন ১৩২ || চোখের জল নোনা কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
চোখের জল নোনা কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
শরীরের নোনা জল বেরিয়ে যাওয়ার একটা মাধ্যম হলো এটা। এটা না থাকলে শরীরটা সমুদ্র হতে যেত।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
মাঝে মাঝে কোন খাবারে লবণ কম হলে সেটার বিকল্প হিসেবে চোখের জল কাজে লাগতে পারে। সেজন্য চোখের জল নোনা।😃🤣😃🤣
ভাবিকে বলতে হবে এখন থেকে তরকারিতে ঝাল বেশি দিতে। তাহলে একেবারে লবণের খরচটা বেঁচে যাবে। 😅😅
হাহাহা।বলে দেখতে পারেন মনে হয় না কাজ হবে, কারণ সে নিজেও ঝাল কম খায়। 🤣😃🤣
হিহি 🤣 এই ভাবে তো আগে ভেবে দেখি নি ভাই। ভ্যালিড কথা বলেছেন।
আপনার কাছে ভালো লেগেছে যেনে আনন্দিত হলাম ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন।
কারন চোখের জল মিষ্টি হলে পিপীলিকায় খেয়ে নিত তা থেকে বড় অঘটন ঘটে ও যেত।রাতে চোখের জলে ভেজা বালিশে পিপীলিকা জমতো আর সঙ্গে চোখও খেয়ে নিত।তাই যাতে এইরকম অঘটন ঘটতে না পারে এইজন্য চোখের জল নোনা।
আপনি বুঝি তাই করেন ডিহাইড্রেট হলে🤣🤣তখন স্যালাইনের পরিবর্তে চোখের পানি খাওয়া শুরু করেন।কি বুদ্ধি আপনার এত বুদ্ধি কই জমা রাখেন🤣🤣
আমি কখনোই ডিহাইড্রেট হই না, কারণ কান্না করার অভ্যাস আমার নেই। তবে কেউ যদি কান্না করাতে আসে আমায়, তাহলে আমি নিজ দায়িত্বে তাকেই কান্না করিয়ে দেই। 🤣
চোখের জল তৈরীর সময় লবণ একটু বেশী পড়ে গেছিলো তাই নোনা হয়ে গেছে 🥴।
এটাও হতে পারে আপু এই জন্যই এত লবণাক্ততা বুঝতে পারা যায়।
হ্যাঁ ভাই 😁😁।
মনের আকার মহা সমুদ্রের মতো। এই বিশাল সমুদ্রের একটি শাখা আমাদের চোখের সাথে মিলিত হয়েছে। তাই মন খারাপ হলে এই সমুদ্রে জোয়ারের সৃষ্টি হয়। এই জোয়ারের জল এই শাখার মাধ্যমে চোখে পৌঁছায়। আর চোখ দিয়ে এই জল বাইরে উপচে পরে। যাকে আমরা অশ্রু বলি। আমরা সবাই জানি সমুদ্রের জল নোনা হয়। তাই আমাদের চোখের জলও নোনা হয়। সহজ হিসাব।
বাবারে ,,কি কবি কবি ব্যাখা🤣🤣
খুব সুন্দর হিসেব দিলেন দাদা। 😁
হৃদয়ের তীব্র কষ্টগুলো জমা হয়ে চোখের জল হয়ে গড়িয়ে পড়ে।যে কষ্ট গুলো শুধুই তিক্ত হয়ে থাকে। আর এই তিক্ততার কারণেই চোখের জল নোনা হয়ে থাকে ।
ঠিক বলেছেন আপু হৃদয়ে জমা কষ্ট গুলোই হয়তো চোখের পানিতে বেরিয়ে যায়। তাই তো হৃদয়ের তিক্ততায় চোখের জল নোনা হয়ে যায়।
চোখ দিয়ে জল বেরোলে তা মুখের ভিতর যায়। মুখের ভিতর যদি পানসে লিকুইড যায় তাহলে তাহলে কোন স্বাদ পাওয়া যায় না। তাই সৃষ্টিকর্তা চোখের জলে লবণ মিশিয়ে দিয়েছে আর বলেছে যাও চোখের জল খেয়ে বেঁচে থাকো।
ভালোবাসার মানুষটা হারিয়ে যাওয়ার কারণে চোখের জল পড়তে পড়তে নোনায় পরিনত হয়েছে।
লনণ ভালোবাসার চেয়ে বড় তাই চোখের জল নোনা। যদি বলেন কেমন বড়। তাহলে একটা গল্প বলি এক রাজার তিন কন্না ছিলো রাজা বলেছিলো তোমরা আমাকে কিশের মতো ভালোবাসো একজন বলেছিলো মুধুর মতো আরেক জন বলেছিলো চিনির মতো আরেক জন বলেচিলো লবণের মতো। যে লবণের মতো বলেছিলো তাকে বনোবাস দিয়েছিলো। শেষ পযন্ত লবণের জয় হয়ছিলো।
অতিমাত্রায় কাঁদার পরে চোখের জল মুখে গিয়ে যাতে গিলে ফেলা না হয় সেজন্য চোখের জল নোনা ।