Incredible India monthly contest of March #2| Do you acknowledge accumulating protection should be our birthright?

in Incredible India3 days ago
Black Gold Modern Congratulation Card_20250324_093418_0000.png

Edit Canva

নিরাপত্তা শব্দটা খুবই ছোট্ট একটা শব্দ। তবে আপনি যদি এর বিশ্লেষণ করতে যান হয়তোবা আপনার লেখা কখনোই শেষ হবে না, এটা আমি মনে করি। তবে আমাদের প্রতিটা ব্যক্তির সেটা পুরুষ হোক কিংবা নারী অবশ্যই নিরাপত্তার প্রয়োজন। একটা পরিবারের মধ্যে আপনি যদি সঠিকভাবে নিরাপত্তা নিয়ে থাকতে পারেন, এর চাইতে বড় পাওয়া হয়তোবা আর কিছুই হতে পারে না। মাঝে মাঝে দেখা যায় আমাদের পরিবারের মধ্যে আমাদের তেমন কোন নিরাপত্তা থাকে না। আমরা সংকটের মধ্যে জীবন যাপন করি, তাহলে আপনি আপনার সমাজের পরিবর্তন কিভাবে করবেন। আপনাকে অবশ্যই নিজের পরিবারের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে আসতে হবে এবং আপনার সমাজটাকে অবশ্যই একটু সুন্দরভাবে সাজানোর জন্য, সমাজের প্রতিটা মানুষের মধ্যে নিরাপত্তা বজায় রাখতে হবে।

আমাদের কমিউনিটির পক্ষ থেকে খুবই সুন্দর একটা প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। যেখানে আমি অংশগ্রহণ করার জন্য চলে এসেছি। তবে আমি প্রতিযোগিতার প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর দেয়ার আগে, অবশ্যই আমার তিনজন বন্ধুকে এখানে আমন্ত্রণ জানাতে চাই। আপনারা আপনাদের মনের অনুভূতি আমাদের সাথে প্রকাশ করুন এবং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করুন।

@buzzguru @baizid123, @mou.sumi

Do you acknowledge accumulating protection should be our birthright?
pexels-photo-1648395.jpeg

Image source

হ্যাঁ আমি অবশ্যই স্বীকার করি, যে নিরাপত্তা আমাদের জন্মগত অধিকার হওয়া উচিত। সেটা একজন পুরুষের ক্ষেত্রে হোক কিংবা একজন মহিলার ক্ষেত্রে। একটা পরিবারে আপনি যখন নিরাপত্তা নিয়ে বসবাস করবেন। তখন আপনাকে এই পৃথিবীতে সুনিশ্চিত ভাবে বেঁচে থাকার অন্য রকম একটা ভালো লাগা ভালোবাসা পেয়ে যাবেন।

আপনি যদি জন্মের পর থেকেই আপনার পরিবারের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে বড় হতে থাকেন। তাহলে আপনার বড় হওয়ার পরে আপনার নিরাপত্তা নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। তাই আমি মনে করি একজন মানুষের জন্মগতভাবে নিরাপত্তা তার অধিকার হওয়া উচিত।

Which lessons must we teach the tender generation about self-protection?
pexels-photo-7946406.jpeg

Image source

কোমল প্রজন্মকে আত্মরক্ষার জন্য অবশ্যই শিক্ষিত করতে হবে। কারণ আমি মনে করি এটা তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করবেই এবং বিপদের সময় সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে। এই বিষয়ে তাদেরকে যে বিষয়গুলো আপনারা অবশ্যই শিক্ষা দিবেন। সেই বিষয়গুলো আমি আলোচনা করছি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।

প্রথম অবস্থায় আমাদের সন্তানদেরকে শেখাতে হবে। কিভাবে তারা বিপদ সংকেত চিনতে পারবে। আগে থেকে তারা বুঝতে পারবে। অপরিচিত কোন মানুষের সাথে যখন চলাফেরা করবে। তাদের সন্দেহজনক আচরণ থেকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। তাদেরকে সতর্কতা এবং সচেতন থাকতে হবে। যেমন আমরা কোন জনবহুল এলাকায় নিজেদের কোন কাজ করতে গেলে, নিজেকে জিনিসের প্রতি অনেক বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকি। তাদেরকে এই জিনিসটা বুঝিয়ে দিতে হবে এবং একা যখন তারা রাস্তা চলাফেরা করবে। তখন তাদেরকে অনেক বেশি সচেতন থাকতে হবে।

আত্মরক্ষার কৌশল গুলো তাদেরকে অবশ্যই শিখিয়ে দিতে হবে। যেমন তারা যদি হঠাৎ করে কোন বিপদে পড়ে তাহলে চিৎকার করা হাত-পা ছড়িয়ে দিয়ে মানুষের কাছে সাহায্য চাওয়া। বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির যুগ তাই আপনার শিশুকে অবশ্যই মোবাইল ফোনের সেটআপ করা। এলার্ম ডিভাইস গুলো ব্যবহার করা এবং যে সকল নিরাপত্তামূলক অ্যাপস রয়েছে। সেগুলো কিভাবে ব্যবহার করতে হবে সেটা তাদেরকে শিখিয়ে দিতে হবে। এক্ষেত্রে তারা বিপদে পড়লে খুব সহজেই কিন্তু, তারা সতর্কতার সংকেত আশেপাশের মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।

pexels-photo-11262193.jpeg

Image source

বিশ্বাসযোগ্য মানুষের কাছে নিজের কথাগুলো ভাগ করে নেয়া। তাদেরকে বুঝিয়ে দিতে হবে তারা কার সাথে নিজের সমস্যা ভাগ করে নিচ্ছে। এক্ষেত্রে তাদেরকে বুঝিয়ে দিতে হবে। অবশ্যই যেন বাবা-মা শিক্ষক এবং তার সবচাইতে কাছের মানুষ। যেমন পরিবারে আরো অনেক সদস্য থাকে। তাদের সাথে শুধুমাত্র নিজের সমস্যাগুলো ভাগ করে নেওয়া। তাদেরকে এই বিষয়টাও শিখিয়ে দিতে হবে। নিজেদের পার্সোনাল বাউন্ডারির বাহিরে যদি কেউ তাদের স্পর্শ করতে চায়। তাহলে অবশ্যই যেন স্পষ্ট ভাষায় সে ক্ষেত্রে না বলে দেয়া।

তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি করতে হবে এবং তাদেরকে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেয়া যেতে পারে। যেমন ক্যারাটে তাদেরকে শেখাতে হবে। যদিও বাংলাদেশে বর্তমান সময়ে এই বিষয়টার উপর এতটা গুরুত্ব দিচ্ছে না। তবে আমার মনে হয় বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় এই বিষয়টাকে গুরুত্ব দিয়ে, তারা বিভিন্ন ধরনের স্কুল চালু করে দিয়েছে। যেখানে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত সেখানে বিভিন্ন ধরনের মার্শাল আর্ট শেখানো হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের স্কুলে। এগুলো শেখালে তারা নিজেরাই নিজেদেরকে আত্মরক্ষা করতে পারবে। আরো একটা বিষয় যেটা সব চাইতে গুরুত্বপূর্ণ সেটা হচ্ছে আপনার ঘরের নাম্বার মুখস্ত করানো। সেইসাথে যদি পারেন তাহলে নিকটতম কোন পুলিশ স্টেশনের নাম্বার থাকে। অবশ্যই মুখস্ত করিয়ে দেবেন। এতে করে সে বিপদে পড়লে যে কোন একটা জায়গায় কল করে, অন্ততপক্ষে নিজের অবস্থান সম্পর্কে অন্যদেরকে অবগত করতে পারবে।

How can we protect children and women(inside and outside the home)?

শিশু এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ঘরের বাহিরে এবং ভিতরে অবশ্যই বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয়া উচিত। কারণ আমরা মনে করি আমাদের পরিবারে যারা রয়েছে তারা অন্ততপক্ষে নিরাপত্তা নিয়ে বসবাস করুক। তারা যেন ভয় না পায় এ বিষয়টা চিন্তা করে, অবশ্যই নিজের ঘরে এবং বাহিরে বেশ কিছু পদক্ষেপ আমরা নিজে থেকেই কিন্তু গ্রহণ করতে পারি।

pexels-photo-206172.jpeg

Image source

ঘরে নারী এবং শিশুদেরকে অবশ্যই আপনাকে সচেতন করতে হবে। নারীদেরকে সম্মান করা তাদের নিরাপত্তা নিয়ে অবশ্যই তাদেরকে শিক্ষা দিতে হবে। আপনার ঘরের যে দরজা জানালা রয়েছে সেগুলো অবশ্যই সুরক্ষিত রাখতে হবে। অচেনা কোন লোকের সাথে কখনোই ঘরের সম্পূর্ণ দরজা খুলে কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা আমরা মাঝে মাঝে দেখা যায় অচেনা লোকের সাথেই, ঘরের দরজা খুলে তাকে ঘরে নিয়ে এসে কথা বলা শুরু করি, এটা করা মোটেও ঠিক না।

আপনার পরিবারের সাথে সেটা নারী হোক কিংবা আপনার সন্তান। তার সাথে অবশ্যই খোলামেলা পরিবেশে কথা বলার চেষ্টা করবেন। যাতে করে সে তার সমস্যাগুলো খুব সহজেই আপনাদের সাথে তুলে ধরতে পারে। আর একটা কাজ করা যায়। সেটা হচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহার করা। যেমন ঘরের মধ্যে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো দরজার মধ্যে লক লাগানো। এগুলো কিন্তু ঘরের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং আপনার শিশুকে শেখাতে হবে, বাইরের মানুষের সাথে কিভাবে আচরণ করতে হবে। ঘরের মানুষের সাথে কিভাবে আচরণ করতে হবে।

pexels-photo-7508684.jpeg

Image source

ঘরের বাহিরেও আপনি বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। যেমন কর্মস্থলের মধ্যে অবশ্যই নিরাপত্তা সংস্থান করতে হবে। একটা জায়গার মধ্যে আপনি যখন কাজ করছেন। সেখানে আপনার নিরাপদ থাকাটা অনেক বেশি প্রয়োজন। সেই সাথে আপনি চাইলে আইনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেন। যদি কখনো আপনি যৌন হয়রানির মধ্যে শিকার হন। তাহলে অবশ্যই আইনের সাথে যোগাযোগ করে সে বিষয়টা সমাধান করতে পারেন। এক্ষেত্রে শুধুমাত্র সমাজের ওপর নির্ভর করলে হবে বলে আমার মনে হয় না। নারীরা নিজের জায়গা থেকে অবশ্যই উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। তারা যদি নিজের জায়গা থেকে একটা টিম ঘটন করে এবং একজন লিডার সেই টিম পরিচালনা করে। তাহলে কিন্তু তারা নিজেদের জায়গা থেকে নিজেরাই নিরাপদ হতে পারবেন।

নারী এবং শিশুদেরকে নিজেদের আত্মরক্ষা করার জন্য শিক্ষিত করতে হবে। তাদের শেখাতে হবে তারা কিভাবে নিজেদেরকে বাহিরে আত্মরক্ষা করবে এবং সেইসাথে তাদের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক স্বাধীনতা বজায় রাখার জন্য, তাদেরকে সাহায্য করতে। এতে করে দেখা যাবে তারা আরো বেশি সাহসী হয়ে উঠবে। তারা নিজেদেরকে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য নিজেরাই অনেক ধরনের বিষয় নিজেদের মধ্যে আয়ত্ত করতে শুরু করবে।

Do you think each country's law should be relentless regarding safeguarding children and women?

আমি মনে করি প্রতিটা দেশের আইনের মধ্যে শিশু নারীদেরকে সুরক্ষা নারীদের নিরাপত্তা, এর বিষয়ে কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত। এতে করে দেখা যাবে অনেকেই এই কঠোর শাস্তির ভয়ে যে কোন কাজ থেকে বিরত থাকবে। একজন নারীর নিরাপত্তা কতটুকু সেটা হয়তো বা আমাদের মুসলিম ধর্মে যারা আছে, তারা বেশ ভালোভাবেই জানে। কারণ হাদিসে বর্ণিত আছে যখন একজন সাহাবী আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, এর কাছে তার মা বাবার সম্মান সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিল। তখন কিন্তু নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন। তোমার মা তোমার কাছ থেকে সবার আগে সম্মান পাবে। দ্বিতীয়বারে যখন সাহাবী নবী করীম সাঃ কে জিজ্ঞেস করেছিল।

pexels-photo-6065130.jpeg

Image source

এরপরে আমার কাছ থেকে কে সম্মান পাবে। তখন নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছিল তোমার স্ত্রী। এরপরে যখন লোকটা আবারো জিজ্ঞেস করেছিল, তারপর আমার কাছ থেকে কে সম্মান পাবে, তখনো কিন্তু নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছিল তোমার একমাত্র কন্যা। এখান থেকে আমরা কি বুঝতে পারি, ১৪০০ বছর আগে যেখানে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম নারীদেরকে সম্মান দিয়ে এই কথা বলে গিয়েছেন। তাহলে আমার মনে হয় নারীদের নিরাপত্তা সবচাইতে আগে হওয়া উচিত। প্রতিটা দেশের আইনের মধ্যে অবশ্যই এ বিষয়গুলোকে অনেক বেশি গুরুত্ব দেয়া হোক এটাই আমি মনে করি।

আমি ঠিক জানিনা প্রতিযোগিতার প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দিতে পেরেছি কিনা। তবে নিজের জায়গা থেকে দেয়ার চেষ্টা করেছি। যদি ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। এই কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।

Sort:  
Loading...
 3 days ago 

প্রথম অবস্থায় আমাদের সন্তানদেরকে শেখাতে হবে। কিভাবে তারা বিপদ সংকেত চিনতে পারবে। আগে থেকে তারা বুঝতে পারবে। অপরিচিত কোন মানুষের সাথে যখন চলাফেরা করবে। তাদের সন্দেহজনক আচরণ থেকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। তাদেরকে সতর্কতা এবং সচেতন থাকতে হবে।
আপনার উপরোক্ত এই কথাগুলোর সাথে আমিও সম্পূর্ণরূপে একমত। কারণ আমাদের কোমলমতি শিশুদেরকে নতুন অপরিচিত লোকের ব্যবহার বুঝতে হবে এবং তাদের কিছু কিছু ব্যবহার দেখে বুঝতে পারবে কে ভালো মানুষ কিংবা কে খারাপ মানুষ ।যদি কারো খারাপ উদ্দেশ্য থাকে সেই উদ্দেশ্য থেকে নিজেকে কিভাবে রক্ষা করতে হবে তা যেন শিশুটি বুঝতে পারে।

প্রতিটি শিশুরই উচিত বাবা ও মায়ের এবং পরিবারের অন্য সদস্যদের ফোন নাম্বার মুখস্ত রাখা এবং তার বাড়ির ঠিকানাটাও মুখস্ত রাখবে তাহলে সে যদি কখনো হারিয়ে যায় বা কোন বিপদের সম্মুখীন হয় তখন সে কারো কাছে সাহায্য যেতে পারবে এবং তার বাবা-মাকে ফোন করতে পারবে ।

প্রতিটি শিশুকে তার নিজ ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত করতে হবে ।কারণ আমিও বিশ্বাস করি সকল ধর্মেই উল্লেখ আছে সৎ থাকা ,সৎ ভাবে জীবন যাপন করা এবং নারীদেরকে সম্মান করা।

যেহেতু অপরাধের ধরোন ভিন্ন হয়েছে এবং অনেক নৃশংস হয়েছে তাই আমিও আপনার সাথে একমত প্রকাশ করে বলছি. শিশু ও নারীর আত্মরক্ষার জন্য আইন আরো কঠোর করা উচিত এবং তা বাস্তবায়ন করা উচিত। এই প্রতিযোগিতার প্রতিটি প্রশ্ন আপনি খুব সুন্দর বিশ্লেষণ করেছেন ।আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা ।

 2 days ago 

অবশ্যই আমাদের বাবা-মায়ের জায়গা থেকে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখা অনেক বেশি প্রয়োজন যে বিষয়গুলো আপনার সন্তানকে নিরাপত্তা দিবে সেই বিষয়গুলো তাদেরকে সবার আগে শিখিয়ে দিতে হবে যেমন বড়দের সাথে কিভাবে কথা বলতে হবে নিজের ঘরের নাম্বার মুখস্ত করতে হবে যদি পার্শ্ববর্তী কোন পুলিশ স্টেশন থাকে তার নাম্বার মুখস্ত করতে হবে এবং বিভিন্ন ধরনের ব্যবহার করা শেখাতে হবে। তাহলে কিন্তু একটা সন্তান নিজে থেকেই নিজে নিরাপত্তা বহন করতে পারবে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্ট পরিদর্শন করে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 2 days ago 

প্রথমে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি কনটেস্টে অংশগ্রহণ করার জন্য। সেই সাথে কনটেস্ট টপিকটিও অসাধারণ। আর আপনি খুব সুন্দরভাবে কনটেস্টের প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর আমাদের সঙ্গে উপস্থাপন করেছেন। আপনার দেওয়া উত্তর গুলো পড়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি যে কতটা সুন্দর সেটা আমরা বুঝতে পারি।

আপনি একদম যথার্থই বলেছেন যে বাচ্চাদের ছোট থেকে শেখাতে হবে কোনটি ভুল এবং কোনটি ঠিক এবং সেই সাথে আত্মরক্ষার বিভিন্ন পন্থাও তাদের শেখাতে হবে।

আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।

 2 days ago 

একটা বাচ্চা যখন জন্মগত সময় থেকে বুঝতে পারে সে নিরাপদ ভাবে বেড়ে উঠছে এবং সে যখন একটু একটু করে বড় হচ্ছে তাকে অবশ্যই নিরাপত্তার বিষয়ে অবগত করা উচিত কে ভালো কে মন্দ এ বিষয়গুলো তাকে বুঝিয়ে দেওয়া উচিত এসব বলে তাতে যেমন আপনি স্বাভাবিকভাবে একটু সাহস দিচ্ছেন ঠিক তেমনি সে নিজে থেকেও একটু একটু করে বড় হচ্ছে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্ট পরিদর্শন করে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।

 7 hours ago 

প্রাথমিক ধন্যবাদ জানাই আজকের এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য এবং নিজের মতামত শেয়ার করার জন্য।।

নিরাপত্তা নিয়ে আপনি খুবই চমৎকার কথা বলেছেন এবং নিরাপত্তা জন্মগত অধিকার হওয়া উচিত এ বিষয়ে কথা বলেছেন।। সব মিলিয়ে খুবই চমৎকারভাবে আজকের বিষয়বস্তুর উপর লেখা উপস্থাপন করেছেন।।

 6 hours ago 

একটা মানুষের বেঁচে থাকার চাইতে নিরাপদে থাকাটা অনেক বেশি প্রয়োজন আপনি যখন নিরাপদে থাকতে পারবেন রাতে নিরাপদে ঘুমাতে পারবেন তখন আপনি সব দিক থেকে ভালো থাকবেন নিরাপত্তা খুবই ভয়ংকর একটা জিনিস যদি আপনার জীবনে নিরাপত্তা না থাকে আপনি কখনোই ভালো থাকতে পারবেন না চেষ্টা করেছি প্রশ্নগুলোর উত্তর দেয়ার জন্য আপনার কাছে ভালো লেগেছে জানতে পেরে খুশি হলাম ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্য করার জন্য ভালো থাকবেন।