আপনার শ্বশুর মশায়ের সুস্থতা কামনা করছি। তিনি যেন খুব তারাতারি সুস্থ হয়ে উঠেন।
পোষ্টটা পড়ে জীবনের সত্য কিছু চিত্র আবারও মনে পরে গেল। লেখা গুলো যেন মনের ভিতরে নাড়া দেয়। আসলেই নিজের দায়িত্ব বা নিজেট ভালো মন্দ গুলো সব সময় নিজেকেই দেখভাল করতে হয়। আজকের কাজগুলো কাল বলে রেখে দিলে সব সময় সেটা পরে থাকবে।
সত্যি বলতে এমন সময় গিয়েছে আমার আমি প্রতি মাসে ৩/৪ বার হাসপাতালে গিয়েছি৷ কখবও সেটা নিজের জন্য, বাবা মা বা আত্নীয় স্বজনদের জন্য। হাসপাতালে গেলেই আমার যেন মনে হয়, আমি কত সুখে আছি তারপরও সৃষ্টি কর্তার গুনগান করি না। মনে হয় এই জীবনের সফলতা, চাকরি সবই যেন অসুস্থতার কাছে হেড়ে যায়। মনটা বিষন্ন হয়ে যায়। এজন্য হাসপাতালে যেতে ভালো লাগে না।
এটা ঠিক বলেছেন দিদি, মানুষ যখন অসহায় অবস্থায়ও তার ইগো, অহংকার আর অহামিকা নিয়ে পরে থাকে, নিজের দ্রুর্বলতাকে শিকার করতে চায় না, তার পাশে থাকা মানুষগুলোও অনেক সময় তাকে অবহেলা করতে পারে।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভ কামনা রইল। এভাবেই পরিবারের পাশে থেকে সবাই ভালো রাখুন।