বেশ কিছুদিন ধরে আপনি আপনার শ্বশুরকে নিয়ে যে দৌড়ের দৌড়ী করছেন হসপিটাল বাসা, তাতে আপনার কিছুটা খারাপ লাগাটা ও স্বাভাবিক,, তার উপরে আবার কমিউনিটির কাজেও বেশ দায়িত্বের সাথে পালন করার চেষ্টা করছেন।
প্রার্থনা করছি যেন আপনার শ্বশুর মাত্রায় খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন,, হসপিটালে গিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ওষুধ কেনা যে কতটা কষ্টসাধ্য সেটা কিছুটা হলেও উপলব্ধি করতে পারি। ভালো থাকবেন এবং আপনিও সাবধানে থাকবেন।।
আপনার মন্তব্যের উত্তর দিতে গিয়ে মনটা ভারাক্রান্ত হয়ে এলো, কারণ আপনার শ্বশুরমশাইয়ের সংবাদ ইতিমধ্যেই পেয়েছি। সত্যিই হসপিটাল আর বাড়ি মধ্যকার যাত্রাটা অনেক বেশি কঠিন মনে হয়। বাড়িতে ফিরেও ক্লান্তি কিছুতেই কাটেনা। সরকারি হসপিটালে ওষুধের লাইন লম্বা হয় শুধুমাত্র অনেকখানি ছাড় পাওয়া যায় বলে। তবে সবদিক সামাল দিতে গেলে ওই লাইনে দাঁড়ানোটাই আমাদের একমাত্র উপায়। আপনার ও আপনার পরিবারের জন্য প্রার্থনা করি ঈশ্বর যেন আপনাদেরকে এই শোক কাটিয়ে ওঠার শক্তি দেন।