The diary game: 05/08/2020
আসসালামু আলাইকুম
শুভ সকাল। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আমার স্টিমেট দ্বারা দৈনিক ডায়েরির গেমের তৃতীয় দিন।
আজ বুধবার। আগস্ট 5 2020
প্রতিদিনের মত আজকে সকালে যথা সময়ে ঘুম থেকে উঠতে পারেনি। যার কারনে আম্মুর কাছে একটু বকা খেতে হয়েছে। তাই উঠে অজু করে ফজরের সালাত আদায় করি। সালাত আদায় শেষে দাঁত ব্রাশ করার সময় রোদের মধ্যে একটু হাঁটাহাঁটি করি। তারপর হাত মুখ ধৌত করে সকালের নাস্তা গ্রহণ করি।
নাস্তা করার পর মোবাইল হাতে নিয়ে লুডু খেলতে শুরু করি। দুটো ম্যাচ খেলার পর মোবাইল হাতে নিয়ে বাইরে চলে আসি। বাইরে এসে সুন্দর একটি ফুলের ছবি তুলি। যদিওবা এটি ঢেঁড়স ফুল কিন্তু দেখতে অনেক সুন্দর। তারপর বাঁশ বাগানে এসে বসলাম। তখন একটি পাখিকে বাঁশের ঝোপের মধ্যে বসে থাকতে দেখলাম। তৎক্ষণাৎ পাখিটির ছবি তুললাম। ছবি তুলে মোবাইলের মধ্যে দেখতে লাগলাম।
এরেই মধ্যে অনেকেই বাঁশবাগানে আড্ডা দেওয়ার জন্য চলে এসেছে। এর মধ্যে একজন করোনাভাইরাস এর আলোচনা শুরু করলো। বলল গতকাল 50 জন মারা গেছে এবং আক্রান্তের হার 24 শতাংশের মতো। যদিও বা অন্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশের মৃত্যুর হার অনেক কম আর সেটা হচ্ছে 1 দশমিক 31(প্রায়)। করোনাভাইরাসের কারণে বিগত মার্চ মাসের 17 তারিখ থেকে আমাদের দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এখন পর্যন্ত বন্ধ রয়েছে। আমরা দোয়া করি অতি শীঘ্রই আমাদের দেশ সহ সারাবিশ্বে যেন করোনা ভাইরাস নির্মূল করা যায়।
তারপর বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা শেষে বাসায় ফিরে আসি। বাসায় এসে গোসল করে যোহরের সালাতের জন্য মসজিদের দিকে রওনা দেই । সালাত শেষে বাসায় ফিরে আসি। তারপর দুপুরের খাবার খাই। দুপুরের খাবার খেয়ে মোবাইলে একটা বাংলা নাটক দেখতে শুরু করি । যা অনেক মজার ও হাসির নাটক ছিল। আমি এ ধরনের নাটক খুব পছন্দ করি। নাটকের নাম হলো জন্মের কিপটা। অভিনয় করেছেন আ খ ম হাসান।
নাটক দেখা শেষে একটু ঘুমিয়ে পড়ি। ঘুম থেকে উঠে আসরের সালাত আদায় করি। তারপর বাসায় বসে আম্মুর সাথে গল্প করি। এরইমধ্যে সন্ধ্যা নেমে আসে মাগরিবের আজান হয়ে যায়। মাগরিবের সালাত আদায় করে বাসার বাইরে বের হই। বাইরে বের হয়ে আকাশের দিকে চোখ যায়। আহ! কি সুন্দর সন্ধ্যার আকাশ! তাই একটি সন্ধ্যার আকাশের ছবি তুলি। ছবিটি তুলে দেখলাম প্রকৃতির সৌন্দর্যের কোনো সীমা নেই।
তারপর 8:30 মিনিটে মসজিদের দিকে এশার সালাতের জন্য রওনা দিলাম। সালাত শেষ করে বাসায় ফিরে আসি ফিরে আসি। তারপর 9:30 এ রাতের খাবার খেলাম। রাতে খাওয়া শেষ করে বাইরে এক থেকে দেড় কিলোমিটার হাঁটতে শুরু করলাম। হাঁটা শেষ করে বাসায় ফিরে হাত ধৌত করে স্টিমিটে সবকিছু লিখতে শুরু করি ।
স্টিমিট আমার জীবনের একটি অন্যতম প্রিয় জিনিসের মধ্যে একটিতে পরিণত হয়েছে। যেখানে আমি আমার মনের সব কথা লিখতে পারি।
ফিঙ্গে পাখির ছবিটা অনেক ভালো হইছে
ধন্যবাদ ভাই
You wrote a nice blog brother...keep it up
I need a lot of support, brother, so I can post better
You are doing very well.
Thank you brother for your support. Inshallah I will be able to post better
Your day was so nice brother...
Thank you brother