শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-290

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি" নামক গল্পের 290 তম পর্ব।।

নার্গিস বললেন, শেয়ার না থাকলে এখানে বসাই তো উচিৎ হয় নি!
সিরাজ বলল, আপনি বসুন খালাম্মা। আমি সব পরিষ্কার করে দিচ্ছি। ইনসান আহমদ-এর নামে বিশটি শেয়ার আছে আপনি জানেন। নাজিমের নামেও তাই। আমার নামে ছিল উনিশটি। এই উনিশটির মধ্যে আমি পাঁচটি বিক্রি করেছি মিসেস মেরিনা খাতুন-এর নামে আর পাঁচটি মিতা রহমান-এর নামে। পাঁচটি শেয়ার আমি বিক্রি করব কবির হোসেন-এর নামে। কবির হোসেনকে আমি এখানে ডেকেছি অন্য কারণে।
আপনারা যদি বলেন, তিনি অন্যত্র চলে যাবেন। কিন্তু আমি চাই তিনি এখানে থাকুন। মিসেস নার্গিস আমিন?
ঠিক আছে।
সিরাজ শরবতের গ্লাসে চুমুক দেয়। নাজিমের দিকে তাকিয়ে সে বলল, নাজিম, কি জন্য মিটিং ডেকেছো বলো।
নাজিম বলল, অফিসে এসে একজন কর্মচারীকে গুলি করে হত্যা আর আমাদের চালানে গরবর করা এই দুটো কোন বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। আমরা বুঝতে পারছি এই স্যাবোটেজ সম্ভব হয়েছে, কারণ আমাদের ব্যবস্থাপনায় ধ্বস নেমেছে, বড় রকমের। মনে হয় কেউ আমাদের চ্যালেঞ্জ করেছে। এর ফলে এখন অফিসে কি বাইরে কোথাও

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

কেউ সততার সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে নিরাপদ বোধ করবে না।
নার্গিস বললেন, এই অবস্থায় আমি আর অফিসে যাবো না। জেসিও যাবে না। আমি বলি কি, জমিজমা, ফ্যাক্টরি সব বিক্রি করে দেওয়া হোক। এইসব ঝামেলা সহ্য
করা আমাদের মতো ভদ্রলোকের কাজ নয়।
নাজিম বলল, যে চালানে গোলমাল হয়েছে, তার দায়িত্বে ছিল ওদুদ বলে এক কর্মচারীর। এই ওদুদের সব পরিচয় আমরা ভাল করে জানি না। আমাদের মাননীয় চেয়ারম্যান সাহেবের একান্ত নির্দেশে তাকে চাকুরি দেওয়া হয়েছিল।
নার্গিস তেতে উঠলেন, কিন্তু এটা যে সে-ই করেছে, তার প্রমাণ কি?

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

নাজিম বলল, ফ্যাক্টরি বিক্রি করে দাও বললেই একটা লিমিটেড কোম্পানি হুট করে বিক্রি করা যায় না। জমি বাড়ি মর্টগেজ আছে, কোন কোন জমি দু' দু'বার মর্টগেজ দেওয়া হয়েছে। লোন আছে। অন্যান্য লায়াবিলিটি আছে। বিক্রি একান্তই যদি করা হয়, দেখা যাবে কেউ একটি পয়সা তো পাবেই না, উল্টো প্রত্যেককে পকেট থেকে টাকা দিতে হবে।
নাজিম চুপ করল।
কেউ মাথা নিচু করে রইল, কেউ অন্যদিকে তাকিয়ে রইল।
শিরীন এসে ঢুকল। দাঁড়াল এসে মেরীর পিছনে। মেরী বললেন, দুপুরে আমার এখানে ডাল-ভাতের বন্দোবস্ত করতে পারি। কিন্তু কেউ যদি খেতে আপত্তি করেন....

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.