শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-245
কোথেকে মকবুল নামে একটা অশিক্ষিত অসভ্য লোক উদিত হলো মূর্তিমান উপদ্রবের মতো। টেলিফোনে প্রতিদিন সে জ্বালাতন করছে। সে আসতে চায় তার কাছে। তাকে তার ভাল লাগে। তার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার পর তার মনে হচ্ছে, মিতা ছাড়া তার জীবনের আর কোন অর্থ নেই। মিতাকে তার চাই।
এবং একই সঙ্গে অন্যদিকে একটা লোক টেলিফোনে তাকে ভয় দেখাচ্ছে।
বলছে, ইউসুফ আমিনের মৃত্যুর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক আছে, আমার হাতে প্রমাণ আছে। মিতা জিজ্ঞেস করে, কি চান আপনি? লোকটা বলেছে, আপনার সঙ্গে কথা বলতে চাই। মিতা বলেছে, বলুন। লোকটা বলেছে, এভাবে নয়। তো কিভাবে? একসঙ্গে বিছানায় শুয়ে শুয়ে। তারপর একটা অসভ্য কথা বলেছে। ছিঃ। এখন টেলিফোন বাজলেই মিতার বুক কেঁপে উঠে।
নাজিম মিতাকে দেখেই আঁতকে উঠল, একি মিতাখালা! একি চেহারা হয়েছে আপনার? গোসল করেন নি? খান নি? শরীর ভাল তো?
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
মিতা বললেন, বসো বলছি।
প্যাকেটের দিকে তাকিয়ে প্রশ্ন করে, কি আছে এতে?
নাজিম আমতা আমতা করে, বলে, আসলে কি আপনি পছন্দ করেন, জানি না
তো, তাই-
প্যাকেট খুলে মিতা দেখেন, ফাস্ট ফুডের দোকানের স্যান্ডুইচ, চিকেন রোল, কেক, সব দুটো দুটো করে। মিতা বললেন, ভালই হলো, একটু আগে জেসি ফোন করেছিল। ও আসছে। আসার আগে আমি আমার কথাগুলো বলে ফেলতে চাই। একটু দাঁড়াও, চায়ের কথা বলে আসি।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
মিতা কিছুই গোপন করলেন না। ছেলের বয়সী একজনের কাছে ইউসুফ আমিনের সঙ্গে তার সম্পর্কের কথা বলতে একটুও বাধে নি মিতার। বরং সেই হৃদ্যতার স্বচ্ছতার উপর তার বেশি জোর দিতে ইচ্ছা করল না। তারপর মকবুলের পরিচয় দিলেন মিতা। সে জেসিদের গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি আত্মসাৎ করার ফিকিরে আছে একথাও বলল। তারপর টেলিফোনে ভয় দেখানোর কথাও বললেন তিনি।
নাজিম চুপ করে থাকে। তাহলে জেসি যে এখানে আসছে, তার আসার সঙ্গে নাজিমের আসার নিশ্চয়ই যোগ আছে। এটা মিতা উল্লেখ করেন নি যখন, নাজিম চেপে গেল।
কলিং বেল বাজল, মিতা দরজা খুলে জেসিকে নিয়ে এলেন। জেসি শাড়ি পরেছে। গরদ রঙের একটা শাড়ি, সাদা ব্লাউজ। মাগো! মেয়েটা সুন্দর, সর্বাংশে। নাজিম মনে মনে স্বীকার করে।
মিতার শোবার ঘরে আরো দুটো বেতের চেয়ার এনে তিনজন মুখোমুখি বসল।
This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 21.478593739070966 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.