শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-215
না. ইউসুফ আমিন তাকে ভালবাসার ব্যাপারে ঠকায় নি। কিন্তু তার বিষয় বাসনার ক্ষুধাকে কোনদিন জানার চেষ্টা করে নি। যে কথাটা অশিক্ষিত, অখাদ্য মকবুল আজকে অবলীলায় তাকে বলেছে, সেই কথা ইউসুফ আমিন কোনদিন বোধ হয় মনেও স্বাম দেয় নি। সে ধরে নিয়েছিল, তাদের সম্পর্ক শুধু ভালবাসার। কিন্তু শুধু ভালবাসা দিয়ে কিছু হয়? অন্যান্য ক্ষুধা তৃষ্ণা আছে না!
তা হোক মিতা ইউসুফ আমিনকে সমর্থন করার চেষ্টা করেন। কী পাগলের মতো যে ভালবেসেছে লোকটা। তার দেহের মধ্যেই পরিতৃপ্তির এতো রহস্যময় অবস্থান আছে, এটা ও-ই তাকে জানিয়ে দিল। এখনো ঐ লোকটাই কেবল স্মৃতিতে তার কাছে বেঁচে আছে, তার পরিত্যক্ত স্বামী, তার প্রথম প্রেম শরিফুর রহমান সম্পূর্ণরূপে তার স্মৃতি থেকে অবলুপ্ত। মকবুলের প্রস্তাব সবটা আগাগোড়া অশ্লীল, তথাপি এর মধ্যে কতগুলো কোণ আছে যাকে একেবারে অগ্রাহ্য করা উচিত নয়।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
মকবুল হলো জাত-শয়তান লোক। এই ডায়েরির ব্যাপারে সে মিতাকে নাস্তানাবুদ করতে পারে। মকবুল টাকা ছড়ালে তার সঙ্গে মিতা পারবে কেন। তার স্কুলের চাকরিটা চলে যেতে পারে। পলিশকে টাকা দিলে সন্দেহবশে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে হাজতে পাঠাতে পারে। কে তাকে বাঁচাবে? আবার দীর্ঘশ্বাস পড়ল মিতার।
ইউসুফ আমিন তাকে প্রায় এতিম করে রেখে গেছে।
হঠাৎ নাজিমের কথা মনে পড়ল তার। নাজিম। আহা, ওর কথা মনে এলে, ওর মুখটা চোখে ফুটতেই মনটা এক অনির্বচনীয় প্রসন্নতায় ভরে যায়। এতো আপন লাগে, আপন করতে ইচ্ছা করে। ইচ্ছা করে বুকে জড়িয়ে ধরে আদর করে দেয়। মাথার আউলা চুলকে আর একটু আউলা করে দেয়।
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
শাহবাগ, কাটাবন চত্বর থেকে পিজি হাসপাতালের দিকে যেতে একটু পরে রিকশা দাঁড় করাল তিনটে যুবক। দুটোর হাতে রিভলভার, একাটার হাতে ছোরা।
হুকুম দিল একজন, গলার চেইনটা, হাতের ঘড়িটা খুলে দিন, দেরি করবেন না।
মিতার চেইন খুলতে দেরি হচ্ছিল, হুকটা খুলছিল না। ছোরাঅলা ছেলেটা ছোরা দিয়ে চেইনে টান দিল, ছোরার ডগা কাঁধে লেগে ঢুকে গেছে, রক্ত ঠিকরে পড়ছে।
ব্যাগ দিন।
পার্সে বিশ হাজার টাকা। আজকে একটু আগে তুলেছেন ব্যাংক থেকে।
না ব্যাগে কিছু নেই।
দিন!
টানাটানি হচ্ছে। সবাই দেখছে। মিতা চিৎকার করছে কিন্তু কেউ এগিয়ে আসছে না। হঠাৎ এক যুবক কোথেকে এসে প্রচণ্ড ক্ষিপ্রতায় তিনটে শয়তানকে এমন ছবির মতো কায়দা করে আনল!......
This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 20.377406167883255 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.