শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-155

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি" নামক গল্পের 155 তম পর্ব।।

কিনা, যেভাবে হোক একবার সমাজের উপর তলায় কোন মতে জাঁকিয়ে বসতে পারলে কেউ কোন দিন আর তাকে নামাতে পারবে না।হেডক্লার্ক প্রবীণ মানুষ। মাথার চুল সাদা। মুখ ভর্তি পান। জয়েনিং রিপোর্ট আবুল কালামের দিকে বাড়িয়ে দিয়ে নাজিমের দিকে তাকিয়ে হাত উঠিয়ে সালাম দেয়ার ভঙ্গি করে। সালাম দেয়নি, কোন উচ্চারণ করেনি, শুধু ভঙ্গিটা করেছে।
ঠিক আছে। নাও, সই কর।
নাজিমের দিকে কাগজটা বাড়িয়ে দেয়। নাজিম এক নজর দেখে সই করে।
ওকে আপাতত রাব্বানি সাবের ঘরে বসতে দিন, হেডক্লার্ক সাব।
নাজিম উঠে।
আবুল কালাম বলে, অফিসের কাজ-কর্ম সম্বন্ধে একটা পেপার তৈরি করা আছে। ওটা ভাল করে পড়। আইনের ও বিধির সব বই পড়বে। মনে রেখো, যত বেশি জানবে, তত বেশি পাওয়ার হবে। সবাই তোমাকে ভয় পাবে।

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

নাজিম দরজার দিকে যায়।
ভাল কথা। চারটার সময় এখানে এসো। আরো কিছু কথা বাকি আছে।
নাজিমের মনে হল, না, আর কোন কথা বাকি নেই। আবুল কালাম দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বিশদভাবে সব কথা বলেছে। সব কথা মানে একটাই, লুটেপুটে বড়লোক হও। বড়লোক না হলে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ছোট লোক থাকবে।
ভাইয়ার জন্য পায়জামা-পাঞ্জাবি, আম্মার জন্য শাড়ি, বেতন বুতন কোথায় সব তলিয়ে গেল। এখন ইথারে সর্বত্র আবুল কালামের চিৎকারঃ টাকা বানাও। মানুষ হও। আম্মা, ভাইয়া, শিরীন জয়দেবপুর, তাদের টিনের বাড়ি-সব চোখের সামনে ভেসে উঠে মিলিয়ে যায়। একথা সত্য, টাকার দরকার আছে, টাকা ছাড়া কিছু হয় না এবং এ

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

কথাও সত্য, আইনের পথে টাকা হয় না।
আইন ভাঙতে হয়, আইনের ফাঁকি কাজে লাগাতে হয়।
একটা বিশাল প্রশ্নের সামনে পড়ে নাজিমের মাথা গরম হয়ে যায়। চাকরিটা
আমি করতে পারব তো!
সময় আবুল কালামের ঘরে এলো নাজিম। আবুল কালাম নেই। একটা চেয়ারে বসে আছে একটা মেয়ে। সমস্ত ঘর তার গন্ধে ভরে আছে।
জিনসের ওপর একটা সাদাটে গেঞ্জি। গেঞ্জির দরুনই হয়ত বুক দুটো একটু বেশি মাত্রায় গোল হয়ে প্রকাশিত। একবার তাকিয়ে চোখ ফিরিয়ে নেয় নাজিম।
একটু দূরে অন্য একটা চেয়ারে বসে নাজিম এবং ওরা বসে থাকে চুপচাপ।
একটু পর নাজিম উঠে দাঁড়ায়, দরজার দিকে যেতে উদ্যত হয়।

• আপনি চলে যাচ্ছেন?

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.