বাংলা তথা ভারতবর্ষে পানুর ওপরে যে ক্র্যাকডাউন চলছে, সেটা আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে চলা "
বাংলা তথা ভারতবর্ষে পানুর ওপরে যে ক্র্যাকডাউন চলছে, সেটা আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে চলা " ওয়ার অন ড্রাগস " -র মতোই মিসারেবলি ফেল করবে। আমেরিকায় তো বেশ কিছু স্টেটে অলরেডি আগের কয়েক বছরে গাঁজা বা মারিজুয়ানা লিগাল আইনসম্মতও হয়ে গ্যাছে।😆 যারা ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে ক্রাইম করে বা জোর করে পানু করায়, তাদের ব্যাপার আলাদা। সংবাদমাধ্যম এবিষয়কে টিআরপির জন্য সেনসেটাইজ করে আঁতলামি নীতি পুলিশি কাপচালেও কোন লাভ হবেনা। আর পায়েল ম্যাডাম, না কেউই চাইবেনা বাচ্চারা দেখুক। তার জন্য প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ব্যবহার করুন, বাচ্চার মোবাইল ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করুন। চলচ্চিত্র আবিষ্কারের শুরু থেকেই পানু আছে, ইন্টারনেট ত দূরের কথা। ইন্টারনেটের শুরুতেই 'গিক' রাই তা প্রথম দখল করে, আর তাদের হাতেই দখল থাকবে। আপনাদের নয়।🖕
এবার জেদী আঁকাটের মত একটা কথা বলব, পায়েল ম্যাডাম, আপনারা নিজেদের ওর্থলেস নেকু ভিডিও বা দৈনন্দিন ভিডিও আপলোড করবেন, আর নিজেদের সরকারী ও দৈনন্দিন কাজ করে ইন্টারনেট থেকে পাশ কাটিয়ে চুপচাপ বেড়িয়ে যাবেন! নিজেদের ২টাকার নেকু, আঁতেল হিপোক্রিট, sjw বিএস, বামপন্থী, নারীবাদী, সনাতনী সংস্কৃতির দোহাই দিয়ে মরাল পুলিশিং করে ইন্টারনেটকে নিয়ন্ত্রণ করবেননা.. বেশী বকতেও আসবেননা। ইন্টারনেট কন্ট্রোল আপনাদের মত 'নর্মি' রা করবেনা! যেখানে সারা বিশ্বে আজ ইন্টারনেট সেন্সরশিপের বিরুদ্ধে মানুষ দাড়িয়েছে আর তার জন্য ইন্টারনেট আরও ডিসেন্ট্রালাইজেশনের কাজ চলছে.. সেখানে আপনি নিজেদের ২টাকার মরাল পুলিশিং করার মানসিকতা নিয়ে সেন্সরশিপ করবেন?! ভারতের ইন্টারনেটও আন্তর্জাতিক ইন্টারনেটের মতো হবে, আলাদা হবেনা। আপনার হাতের স্মার্টফোনটা কি তাকিধিনা নাকিতিনা ভারতীয় সনাতনী সংস্কৃতির কিংবা মিড্ল ইস্টের ইল্লি উল্লি'র দান, না আমেরিকান ফ্রিডমের আইডিয়ার সংস্কৃতির আর আন্তর্জাতিক সংস্কৃতির দান? আগে ঠিক করুন, বামপন্থী হবেন না সনাতনী সংস্কৃতির দিকে যাবেন? তারও আগেও নিজের হাতের স্মার্টফোনটা ছুড়ে ফেলে দিয়ে প্রতিজ্ঞা করুন, কোনদিন স্মার্টফোন ব্যবহার করবেননা! 🖕 হিপোক্রিট কোথাকার। #censorship #internet #decentralise