সবাইকে স্বাগতম
রোজ বুধবার
১৭-০৫-২০২৩ ইং
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আপনাদের দোয়ায় এবং আল্লাহ তাআলার অশেষ রহমতে আমিও ভালো আছি। সবার প্রিয় কমিউনিটিতে প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। আজকে আমি শৈশব কালের স্মৃতি নিয়ে আপনাদের সামনে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। তাহলে বন্ধুরা চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
🥰🥰🥰
🥰🥰🥰
শৈশবকালের কিছু মজার স্মৃতি |
🥰🥰🥰
শৈশবকাল সবার জীবনেই আসে আর এই শৈশব কালটা অনেক হাসিখুশি সুমধুর হয়ে থাকে যা কখনো ভোলার মতো না। শৈশবকালে আত্মীয়-স্বজন বন্ধু বান্ধব স্বজন প্রীতি এবং খেলাধুলা কতই না সুন্দর দিন কাটাইতাম। শৈশবকালে অনেক কিছুই আমরা পেয়েছি যা এখন আমরা পাওয়ার অযোগ্য। শৈশব কালের কিছু স্মৃতি নিয়ে আপনাদের সামনে আজকে হাজির হয়েছি। তার কিছু বিস্তারিত আলোচনা করব আজকে এই প্রশ্নের মাধ্যমে যা আমাদের জীবনে ঘটেছে।
🛞🛞🛞
🛞🛞🛞
.
🛞🛞🛞
শৈশবকালে আমরা ভ্যান মোটরসাইকেল কিংবা অটোর অব্যবহৃত টায়ার দিয়ে খেলতাম। আমাদের হাতে থাকতো ছোট একটা লাঠি সেই লাঠি দিয়ে টায়ারে আঘাত করলে সজরে সোজা বরাবর চলতে থাকে। আমরা যতক্ষণ আঘাত করব ততক্ষণ এই টায়ারটি চলতে থাকবে। রাস্তায় যখন আমরা টায়ার চালাবো তখন সুন্দরভাবে মোর ঘুরানোর জন্য আমাদের হাতে ছোট লাঠিটি ব্যবহার করবো। লাঠি যদি টায়ারের অপর পাশে অর্থাৎ সাইডে ডানে হালকা করে ঘষা দিলে বামে টায়ারটি ঘুরবে। বামে ঘষাঘষি করলে ডানে টায়ার টি ঘুরবে। আমরা শৈশবে এই খেলায় মেতে ছিলাম খাওয়া-দাওয়া সব বন্ধ করে এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে চলে যেতাম চালাইতে চালাইতে। যার কাছে মোটরসাইকেল কিংবা অটোর টায়ার রয়েছে তাদেরকে আমরা সামনে দিতাম ও আমাদের লিডার হইতো। আমি মোটর সাইকেলের টায়ার চালিয়ে সবার লিডারির দায়িত্ব পালন করতে হবে। উঁচু নিচু দিঘী জমি বাড়ি ইত্যাদি দিয়ে আমি টাকা চালাইতাম ওরা আমার পিছনে পিছনে থাকতো কি সুন্দর সেই মধুর সময়টি।
🛻🛻🛻
🛻🛻🛻
শৈশবকালে মাটি খনন এবং ট্রাক দিয়ে মাটি বহন |
শিশুকালে আমরা গ্রাম অঞ্চলে এবং শহরাঞ্চলে বিভিন্ন মেলায় ট্রাক কিংবা মাইক্রো স্প্রিং সিস্টেম মাইক্রো ইত্যাদি কিনে থাকতাম। এইসব ট্রাক গাড়ি নিয়ে বাড়ি এসে দিনভর মাটি কেটে দড়ির মাধ্যমে টেনে এক স্থান হতে অন্যস্থানে নিয়ে জমা করতাম। বিভিন্ন ধরনের গাছপালা কিংবা ছোটখাটো ইট দিয়ে ব্রিজ তৈরি করতাম।
.
🛻🛻🛻
ব্রিজের উপর দিয়ে এইসব গাড়ি নিয়ে যেতাম এবং বিভিন্ন ধরনের ভাবভঙ্গিমায় শব্দ করতাম। আসলে ভাবগুলো অনেকটা হাস্যকর যেমন আমরা যখন গাড়ি চালাইতাম তখন ভো টিট টিট ভোট টিট টিট বলে থাকতাম এবং আশপাশে বিভিন্ন ধরনের সংকেত দিয়ে সেই গাড়ি চালনা করতাম। আর যাদের এই ট্রাকগুলো ছিল না তারা সাধারণত বসার জন্য গ্রাম অঞ্চলে বলে থাকি পিরা উল্টা করে দড়ি বেঁধে মাটি বহন করতো।
আমি বাজারে যাওয়ার সময় দেখি একটা ভাতিজা বাড়ির কাছে ট্রাক দিয়ে মাটি বহন করে রাস্তায় দিচ্ছে। অপরদিকে আমার একটা মামাতো ভাই মাটি খনন করা ভেকু আর ট্রাক দিয়ে মাটি বহন করছে। তার ভেকুর সামনের অংশ ভেঙ্গে চুরমার করে ফেলছে। তবুও সুন্দরভাবে সেই মামাতো ভাইটি মাটি খনন করতেছে। আমরা ছোটবেলায় এইসব কাজ প্রতিদিন করতাম এবং ঘন্টার পর ঘন্টা বাহিরে সময় কাটাইতাম। এইসব সাধারণ ছোট্ট ট্রাক্টর গুলো উল্টে পড়ে যায়।
.
🛻🛻🛻
আমাদের মধ্যে যার সবচেয়ে বড় ট্রাক সে ছোট ট্রাকটা বড় টাকের উপর উঠে মেকারের কাছে নিয়ে যাইতাম বিষয়টা হাস্যকর। মেকার আবার সেই ধরনের হুদাই বলে মেশিন নষ্ট হয়ে গেছে টাকা দাও আবার কাঁঠাল কিংবা বট গাছের নিচ থেকে পাতা এনে দেওয়া লাগবে তারপর ট্রাক্টর ভালো করে দিবে। এই সব সময় এখনকার ছেলেপেলেরা পাবে না তারা এখন সবকিছু রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি চালনা করে।
🌲🌲🌲
🌲🌲🌲
আমরা আগে নিম কাছে উঠতাম এবং নিম ফল সংগ্রহ করতাম। নিম ফর সংগ্রহ করার পর আমরা দুইটি টিমে ভাগ হয়ে যেতাম। আমাদের দুই পক্ষের কাছে থাকতো ভরি ভরি নিম ফল। পকেটে বোঝাই করে নিতাম সেই নিমফল নিয়ে বিপরীত পক্ষকে আঘাত করতাম। বড় বড় গাছে উঠতাম প্রতিযোগিতা করে নিম ফল সংগ্রহ করতাম। এখনকার বাচ্চাগুলো গাছে উঠাতো দূরের কথা সামান্য দুই তিনটা সিঁড়ি উঠতে পারেনা। উন্নত প্রযুক্তি গুলো দিন দিন বাচ্চাগুলোকে দুর্বল করে তুলতেছে।
.
🌲🌲🌲
নিম ফোনের সেই যুদ্ধ অনেক প্রকার হয়ে থাকে। আমরাও ছোটতে এই ধরনের নিম ফল দিয়ে যুদ্ধ করেছিলাম একে অপরকে নিম ফল দিয়ে সজোরে ঢিল মারতাম। সেই সব দিনগুলো এখন আর ফিরে পাওয়া যাবে না। কালের বিবর্তনে সেই দিনগুলি এখন হারিয়ে যাচ্ছে।
💃💃💃
💃💃💃
গ্রাম অঞ্চলের বাড়ি উঠোনে গাছ পালায় বাঁশবাগানে আম বাগানে লিচু বাগানে তাকালেই দেখা যায় এই ছোট্ট ছোট্ট দোলনা কিংবা ঢুল। এই দোলনায় দোল খাইতে অনেক ভালো লাগে। এজন্য কবিরা বলে গিয়েছিলেন দোল দোল দোলনি রাঙ্গা মাথায় চিরুনি এনে দিবো হাট থেকে মান তুমি করোনা। এখানে প্রায় মারামারি লেগে যাওয়ার অবস্থা কারণ কার পর কে দোলায় উঠতে নিয়ে প্রতিযোগিতা হয়। আমরা প্রায় কমবেশি সবাই এই দোলনায় দোল খেয়েছি যা কখনো ভোলার মত না। এটা হচ্ছে শান্ত স্বভাবের খেলা বা মজার একটি অংশ।
.
💃💃💃
আমরা যখন ছেলেরা এই দোলনায় উঠি তখন দোলনার দড়িতে ঘুরে ঘুরে পাক লাগাইতাম। পাক লাগানোর পর আমরা যখন পা উপরে তুলি তখন দোলনাটা সজোরে চারপাশে ঘুরতে থাকে। চারপাশে ঘুরানোর পর আমরা যখন মাটিতে নামি তখন আমরা ছিটকে মাটিতে পড়ে যাই। কারণ অতিরিক্ত ঘোরানোর ফলে আমাদের মাথা ঘুরে যায়।
🤸♂️🤸♂️🤸♂️
🤸♂️🤸♂️🤸♂️
এলাকায় যখন বড় বড় গাড়ি আসতো অর্থাৎ ট্রাক বাস ইত্যাদি বড় ধরনের যানবাহন তখন নিমেষের মধ্যে বাচ্চা কোথা থেকে যে চলে আসে ভীর করতে সেটা বলা মুশকিল। শৈশবকালের এই দিনগুলি ভোলার মতো না। বড় বড় গাড়ি পিছনে দৌড় মেরে গাড়ি পিছনে ঝুলে এক স্থান হতে অন্য স্থান পর্যন্ত যাইতাম। সবচেয়ে মজা পেতাম যখন বড় গাড়িগুলো কাদামাটিতে আটকে যেতো। দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সুন্দর মজা নিতাম এবং মনে মনে হাসতাম আনন্দ ফুর্তি করতাম।
.
🤸♂️🤸♂️🤸♂️
এইসব গাড়ি আটকানোর জন্য যে রাস্তা দিয়ে গাড়ি যায় সে রাস্তায় গর্ত খুঁড়ে সিনটা দিয়ে মাটি দিয়ে দিতাম। তারপর লুকিয়ে লুকিয়ে অপেক্ষা করতাম কখন গাড়ি আটকে যায় তো আমাদের গর্তগুলো করা ছোট হয় বলে সেখানে কোন প্রকারের গাড়ি আটকা পড়ে না। আর এই পিকচার আমরা দেখতে পারছেন গাছের গুল নেওয়ার জন্য ট্রাকটা এসেছে এবং অসংখ্য বাচ্চাদের ভিড় জমেছে আসলে তারা শৈশবে মজা করতেছে। তারা আসলে জানে না এটাই তাদের হাসি খেলা এবং শৈশবের সুন্দর মুহূর্ত যা কখনো আর ফিরে আসবেনা।
🍧🍧🍧
🍧🍧🍧
আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন যখন ঢক ঢক শব্দ আর একটা উচ্চ শব্দে বললো লাগে আইসক্রিম। তখন যেভাবেই হোক আমাদের আইসক্রিম খেতেই হবে। বাড়িতে টাকা পয়সা নিয়ে যেতাম এবং মজাদার মজাদার আইসক্রিম খেতাম টাকা পয়সা না থাকলে মা ঘরের চাল দিত সেই চাল নিয়ে আইসক্রিম ওয়ালাকে দিলে আইসক্রিম ওয়ালা আইসক্রিম দিতো। ৫ টাকা দামের আইসক্রিমগুলো তখন অনেক সুস্বাদু এবং মজার ছিল একবার খেলে মন ভরে যেত। কাঠি গুলোর গায়ে সংখ্যা লেখা থাকতো টাকা লেখা থাকতো তখন আমরা বেশি বেশি করে খেতাম এবং কাটি সংগ্রহ করতাম কাটি থেকে কিছু মুনাফা নিতাম তাদের কাছ থেকে।
.
🍧🍧🍧
আমি একবার কাটি থেকে ১০ টাকা পেয়েছিলাম। আর তখনকার আইসক্রিমওয়ালারা চালাক ছিল কাঠি থেকে যদি আমরা টাকা নেই তাই তিনি আইসক্রিম দিয়ে সেখান থেকে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়ার চেষ্টা করে যাতে করে আমরা খেতে খেতে তিনিই চলে যায়। আমাদের আইসক্রিম খাওয়ার ধর্মগুলো ছিল অনেক ভালই একেবারেই খেতে খেতে শার্ট প্যান্ট হাত পুরো ভিজিয়ে ফেলার মতো।
👨👩👧👦👨👩👧👦👨👩👧👦
👨👩👧👦👨👩👧👦👨👩👧👦
বাড়িতে যখন কোন কাজকর্ম করার পর বাবা-মা কিছু রেখে যায় তখন ছোট ছোট বাচ্চারা সেগুলো নিয়ে বাবা মা যেভাবে কাজ করছিল সেভাবে কাজ করে। বিশেষ করে ছেলেরা বাবাদের সাথে মাঠে ঘাটে বাজারে যায় বাবারা যেগুলো করে সেগুলো করার চেষ্টা করে।
.
👨👩👧👦👨👩👧👦👨👩👧👦
অপরদিকে মেয়েরা মায়েরা যেগুলো কাজ করে সেগুলো করার চেষ্টা করে যেমন ঘর ঝাড়ু দেওয়া তরকারি কোটা ইত্যাদি। তেমনি আমার মা একটু রসুন কাটা রেখে রুমের ভেতর আসছে তখনই আমার ছোট বোন বটি হাতে নিয়ে সেই ভাবেই কাটছে যেভাবে মা কাটছিলো।
তো বন্ধুরা এই ছিল আমার আজকের প্রতিযোগিতামূলক পোস্ট।আশা করি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। সকলের সুস্বাস্থ্য এবং মঙ্গল কামনা করি সকলে ভালো থাকবেন ধন্যবাদ।
ডিভাইস | রিয়ালমি ছি১৫ |
ফটোগ্রাফার | @mdparvaj |
বিষয় | প্রতিযোগিতা |
স্থান | পার্বতীপুর,জমির হাট |
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে ভিন্ন কমিউনিটির দুজন বন্ধুকে আমি অংশগ্রহণ করছি,
@shahin05
@sabratul05
আমার নাম মোঃ পারভেজ আকতার, আমার স্টিমিট ইউজার আইডির নাম
@mdparvaj. আমি পড়ালেখার পাশাপাশি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করি। আমি দিনাজপুর জেলায় পার্বতীপুর থানায় জমিরহাট তোকেয়াপাড়ায় বসবাস করি। আমি খেলাধুলা এবং ভ্রমণ করতে অনেক ভালোবাসি।
Vote for @bangla.witness
ছোটবেলার অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন আপনি।ছোটবেলায় আমরা নিম দিয়ে যুদ্ধ করতাম বিশেষ করে স্কুল যাওয়ার সময় সেই কাহিনীটুকু পড়ে বেশ ভালো লাগলো আপনার।ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই
https://twitter.com/ParvejAkter1/status/1658756475639185408?t=MjK02_bRVqYdS6_oTH6WYg&s=19
প্রত্যেকটি মানুষ জীবনের একটি সময় আসে তারা শৈশবে ফিরে যাওয়ার আপত্তি প্রকাশ করে। আমি সবসময় ভুটুক ও নিম দিয়ে অনেক বেশি খেলেছি। সকালে উঠে অথবা স্কুল থেকে এসেই টায়ার নিয়ে খেলার জন্য বেরিয়ে পড়তাম। প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় নারকেলি নয়তো দুধ আইসক্রিম থাকত। ছোটবেলার অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দেয় এই কাজ গুলো।অনেক সুন্দর লিখেছেন আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ ভাই 🥰🥰🥰
শৈশবের স্মৃতি নিয়ে অসাধারন লিখেছেন ভাই। আপনার লেখাগুলো পড়ছিলাম আর নিজের ফেলে আসা দিনগুলোর কথা মনে করতে ছিলাম। কতই না ভালো ছিল তখনকার দিনগুলো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ধন্যবাদ ভাই 🥰🥰🥰
শৈশবের স্মৃতি নিয়ে আপনি খুব সুন্দর ভাবে লিখেছেন ভাইয়া। প্রত্যেকের শৈশব থাকে দুরন্ত।আপনি অনেক আনন্দের সাথে আপনার শৈশব কাটিয়েছেন। আপনার শৈশবের কাটানো স্মৃতিগুলো অনেক আনন্দময়। এত সুন্দর কিছু স্মৃতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ বইন
আপনার পোস্ট পড়ে শৈশবের পুরনো স্মৃতি গুলা খুব মনে পড়ে গেল। ইস যদি আবার ফিরে পেতাম এই রকম শৈশব টা। শৈশব কালটাই অন্য রকম। আপনি শৈশব কালের পুরনো স্মৃতি নিয়ে খুব সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করছেন ভাই। ধন্যবাদ
ধন্যবাদ ভাই
অসাধারণ লাগলো আমার কাছে। সুন্দর উপস্থাপন,সোনালি শৈশব নিয়ে অনেক ফটোগ্রাফি করছেন। অনেক অনেক মিস করি সেই শৈশব, সে শৈশব এ ছিলো মায়ের শাসন বাবার আদর। আপনার সমস্ত চিত্রের সাথে আমার সোনালী শৈশব এর। ভালো লাগলো অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাই
শৈশবের স্মৃতিগুলো আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। এই সময়গুলো আর কখনোই ফিরে আসবে না। এইযে স্কুল ফাঁকি দিয়ে এসে সাইকেলের টায়ার নিয়ে ঘোরাঘুরি করা। নিম দিয়ে গুলি খেলা। এইসব স্মৃতিগুলো অনেক মিস করি।
জী ভাই
শৈশবের কিছু স্মৃতি নিয়ে অসাধারণ লেখছেন ভাই, আমি ছোট বেলায় অনেক টায়ার খেলা খেলছি,এখনো যদি টায়ার খেলা দেখি তাহলে সেই ছোট বেলার স্মৃতি মনে পরে যায়, আপনি দারুণ ভাবে পোস্ট টি উপস্থাপন করেছেন, আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই