দুর্গা পুজার আনন্দ (অষ্টমী-নবমী)।
গত ১১-১০-২০২৪ তারিখ ছিল মহা অষ্টমী আর নবমী। এ বছর নবমী আর অষ্টমী একই দিনে পরেছিলো।তাই তো এবার পুজা তারাতারি শেষ হয়ে গেলো।
অষ্টমীর দিন সকালে মন্দির এ গেলাম আমি, বোন ও মাসি। সেখানে সন্ধি পুজা দেখলাম। এবার দিনে হওয়াতে এর সৌন্দর্য একটু কমে গেছিলো।তারপর সবাই মিলে অঞ্জলী দিয়ে দিলাম। নবমীর অঞ্জলী আর দেই নি। কারন প্রচন্ড ক্ষুদা লাগছিলো। তাই বাসায় গিয়ে আগে খাওয়া দাওয়া করলাম।প্রসাদ ক্ষেতে অনেক মজা লাগে।
তারপর দুপুর এর দিকে মা,দাদু,বোন, মাসি ও আমি মিলে ঘুরতে গেলাম।
উপরের ছবিতে খয়েরী পাঞ্জাবি পড়া লোকটা আমার দাদু। আমাদের ছবি তোলা দেখে বিরক্ত হয়ে চোখমুখ অমন রাগ রাগ করে রাখছে।
যাইহোক আবার রাতে বেরিয়েছিলাম আমরা সবাই।
তারপর সবাই মিলে ফুচকা খেলাম আর ও কত যে ছবি তুললাম তার হিসাব নাই।
এরপর আর কিছু সময় ঘুরাঘুরি করলাম পুরো ঈশ্বরদীর সব পুজা দেখলাম। অনেক আনন্দের সাথে কেটে গেলো দিনটি। আর আনন্দের সময় খুব দ্রুত চলে যায়। এভাবে কাটলো আমার অষ্টমী ও নবমী।
আজ আর নয়। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে আমার আজকের পোস্ট টি। ভুল এুটি গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ে আপনার মতামত জানাবেন। সম্পুর্ন পোস্ট টি পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে ।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দূর্গা পূজার আনন্দের মুহূর্তটা আপনি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। আসলে উৎসবে আমরা সবাই কম বেশি আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে যায়। আর সেই আনন্দের মুহূর্তটা যদি সবার মাঝে তুলে ধরা যায় তাহলে অনেকেই অনেক কিছু জানতে পারে এতে কিছুটা হলেও ভালোলাগা গ্রহণ করতে পারে।
ধন্যবাদ আপু আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
আজকে আপনি দুর্গাপূজা উপলক্ষে অনেক কিছু ফটো ধারণ করে রেখেছিলেন এবং সেই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে অনুভূতি শেয়ার করেছেন। আপনার অনুভূতির মধ্য দিয়ে অনেক কিছু জানার সুযোগ হলো আমার। আপনার আনন্দঘন মুহূর্তটা বেশ দারুন ছিল আরো ভালো লাগলো ফুচকা খাওয়ার বিষয়টা। এইতো কয়েকদিন আগে আমিও ফুচকা খেলাম বেশ ভালো লাগে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
মার্ক ডাউন ব্যাবহার করলে লেখা আরো সুন্দর দেখাবে।
আচ্ছা ভাইয়া, এখন থেকে ব্যাবহার করব।
ধন্যবাদ।