ভোরের বাতাস ও ছোটবেলার স্মৃতি
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে এমন একটি লেখা নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। যে লেখাতে হয়তো পড়লে আপনাদের ভালো লাগবে এবং ছোটবেলার কিছু স্মৃতি মনে পরতে পারে। আগে যখন খুব ছোটবেলায় খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠে যেতাম। তখন আসলে সময়টা বেশ আনন্দের এবং মজার ছিলো। আসলে ছোটবেলার কথা মনে পরলেই হৃদয়টা কেমন করে ওঠে। যেনো কতোই না সময়টা খুব দারুণ ছিলো। সময়টা খুব বেশি ভালো ছিলো। আর এখন এর সময় এর সাথে যদি মেলাতে যাই। তাহলে যেনো কিছুই মেলে না।
আগের ভোরের বাতাস এবং ছোটবেলার স্মৃতি যদি আমি কিছু শেয়ার করি। তাহলে একটা বিষয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করতেই হচ্ছে।সেটা হলো একেবারে ছোটবেলায় অর্থাৎ যখন স্কুলে পড়তাম।তখন আমি আর আমার ছোট ভাই খুব ভোরে উঠে যেতাম। অর্থাৎ এতোটাই ভোরে ঘুম থেকে উঠতাম যে তখন স্কুলে যাওয়ার জন্য আরো অনেকটা সময় বাকি থাকতো। আর তখন ঘরে সবাই ঘুমাতো।
তো আমি আর আমার ছোট ভাই প্রথমে উঠেই দরজা জানালা সব খুলে দিতাম। কারণ তখন ঠান্ডা একটা বাতাস আসতো। যেটা আমার কাছে খুব পছন্দের ছিলো। আর এরপরে আমরা দুজনেই আমাদের প্রিয় কার্টুন দেখতে বসে যেতাম। একটা কার্টুন ছিলো, যেটাতে একজন মালিক এবং মালকিন আর তাদের একটি ছোট কুকুর ছিলো। যেটা সব বিপদ থেকে তাদের রক্ষা করতো। আমার বর্তমানে নামটি মনে পরছে না। কিন্তু আশা করছি সকলেই বুঝতে পেরেছেন।
এরপর মা না ওটা পর্যন্ত কার্টুন দেখতাম। আর মা উঠে যাওয়ার পরে স্কুলের জন্য রেডি হয়ে যেতাম। এ ব্যাপার গুলো সত্যি খুব দারুণ ছিলো । কারণ এগুলো মনে পরলে মনটা কেমন করে উঠে। এখন এর ভোরের বাতাসে আসলে যে আনন্দ আর নেই। সে সময়টা ও আর নেই। আর এখন সত্যি কথা বলতে ভোরে উঠতেও ভালো লাগেনা। অর্থাৎ ভোরে কি করে ঘুমানো যায় সেই পায়তারা ই করে। কিন্তু মাঝেমধ্যে এই যে পুরনো স্মৃতিগুলো নাড়া দিয়ে যায় মনের মাঝে একরাশ ভালো লাগা নিয়ে।