"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ৭০|| ইফতারির জন্য সমুচা স্প্রিং রোল রেসিপি।।
পরম করুণাময় অসীম দয়ালু মহান সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করতেছি-
হ্যালো আমার প্রিয় বাংলা ব্লগবাসি বন্ধুরা, আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি আপনারা সবাই অনেক ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে নতুন একটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি স্পেশাল রেসিপি শেয়ার করে আমার বাংলা ব্লগের ৭০ তম প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। আমি আশাবাদী আমার এই রেসিপিটি আপনাদের সবার কাছে অনেক ভালো লাগবে।
রমজান শুরু হয়েছে এই মাসের ২ তারিখ থেকে। রমজান মাসের সব থেকে আলোচিত বিষয় হলো ইফতার। সেই সাথে ইফতার হলো একজন রোজাদারের সব থেকে খুশির সময়। বাংলাদেশে সাধারণত অনেক ধরনের ইফতারের আইটেম তৈরি করা হয়। আমি ছোট সময় থেকে দেখে আসতেছি আমাদের বাড়িতে ইফতারের সময় নিজ হাতে বানানো অনেক ধরনের খাবারের আইটেম থাকে। যেগুলো আমার মা এবং বড় বোনরা তৈরি করতো।
এখন আধুনিক যুগ। দিন যত অতিক্রম হচ্ছে মানুষের রুচি চিন্তাধারা সবকিছুর পরিবর্তন হচ্ছে। মানুষের খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন হচ্ছে। এখন বাংলাদেশের মানুষ শুধু ভাত খায় না। নিজেরা তৈরি করে অনেক ধরনের খাবার খেয়ে থাকে। বিশেষ করে ইফতারের সময় অনেক ধরনের আইটেম তৈরি করা হয়ে থাকে। আজকে আমি আপনাদের সাথে ইফতারের জন্য তৈরি করা সমছা স্প্রিং রোল রেসিপি শেয়ার করবো।
ডিম | তিনটি |
---|---|
ময়দা | বড় দুই কাপ |
সিটের টুকরো | এক বাটি |
আঁদা বাটা | দেড় চামচ |
রসুন বাটা | দেড় চামচ |
পেঁয়াজ কুচি | দুই বাটি |
কাঁচা লঙ্কা | ছয় থেকে সাতটি |
এলাচি দারুচিনি গুঁড়ো | হাফ চামচ |
রাঁধুনী চাট মসলা | দুই চামচ |
ঘি | এক চামচ |
জিরে গুঁড়ো | এক চামচ |
হলুদের গুঁড়ো | এক চামচ |
ধনিয়া গুঁড়ো | এক চামচ |
টমেটো | একটি |
লবন | পরিমান মত |
তেল | পরিমাণ মতো |
রন্ধন পদ্ধতির ধাপ সমূহ
প্রথম ধাপ-
সর্বপ্রথম সমুচা স্প্রিং রোল তৈরি করার জন্য ময়দার ডোটাকে রেডি করে নিলাম। যার জন্য প্রথমে দুই কাপ ময়দা নিলাম। তারপর পরিমাণ মতো লবণ আর পানি দিয়ে ময়দাটাকে ভালোভাবে মেখে নিলাম। এ পর্যায়ে ময়দার মধ্যে কোন প্রকার তেল ব্যবহার করা যাবে না। ময়দার ডোটাকে ভালোভাবে মেজে নিতে হবে। তারপর এক চামচ ঘি দিয়ে এক ঘন্টার জন্য রেস্টে রেখে দিলাম। এভাবে ঘি দিয়ে ঢেকে দিলে ময়দার ওপরের অংশটা শুকিয়ে যাবে না। আর ময়দার রুটিগুলো বেলতে খুবই সুন্দর হয়।
দ্বিতীয় ধাপ-
এই পর্যায়ে রেস্টে রাখা ময়দার ডোটাকে একটি কাঠের পিরিতে রেখে দিলাম। তারপর ভালো ভাবে আবারো মেজে নিলাম। তারপর অনেকগুলো ছোট ছোট টুকরো করে নিলাম। গোল আকৃতির শেপ দিয়ে দিলাম। তারপর ময়দার ছোট ছোট লিচি গুলোর ওপরে তেল ব্রাশ করে নিলাম।
তৃতীয় ধাপ-
![](
এ পর্যায়ে পাঁচটি ময়দার লিচি নিয়ে হাত দিয়ে চেপে ছোট ছোট পাঁচটি রুটি বানিয়ে নিলাম। তারপর একটি রুটির উপর তেল ভালো করে ব্রাশ করে নিলাম। তারপর তেল ব্রাশ করার পরে উপর দিয়ে হালকা ময়দা ছিটিয়ে দিলাম। সেম একই ভাবে আরো চারটি রুটি এরকম করে তেল ও ময়দা দিয়ে ব্রাশ করার পর একটার উপর একটা রুটি বসিয়ে দিলাম। একটার উপর একটা রুটি দিয়ে বসানোর পর বেলুন দিয়ে পাঁচটি রুটি একসাথে বেলে নিলাম। তারপর তৈরি হয়ে গেল বড় একটি রুটি।
চতুর্থ ধাপ-
এ পর্যায়ে একটি ফ্রাই পেন গরম করে নিতে হবে। ফ্রাইপেন হালকা গরম করলে চলবে বেশি গরম করার কোন প্রয়োজন নেই। তারপর বেলায় রাখা রুটিটা ফ্রাই প্যানে দিয়ে দিলাম। ফ্রাই প্যানে দেওয়ার সাথে সাথে এটার কালার চেঞ্জ হয়ে গিয়েছে। আর কালার চেঞ্জ হলেই বোঝা যাবে যে রুটিটা হয়ে গিয়েছে। এ পর্যায়ে রুটিটা পোড়া যাবে না যা একটা হালকা ভাপ দিয়ে নিলেই চলবে। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম পাঁচটি রুটি আলাদা করে নিতে হবে। আমি যখন ফ্রাইপ্যান থেকে রুটি উঠাতে যাচ্ছিলাম তখনই ৫ টি রুটি নিজ থেকে আলাদা আলাদা হয়ে যাচ্ছিল। সেই ফটোগ্রাফিটা আপনাদের মাঝে শেয়ার করলাম। দেখুন কত সুন্দর করে সমচা স্প্রিং রোল তৈরি করার সিট তৈরি হয়ে গেল।
পঞ্চম ধাপ-
সমুচা অথবা স্প্রিং রোলের সিটগুলোকে স্কয়ার করে কেটে নিলাম। যাতে করে রোলগুলো সমানভাবে তৈরি হয়। আর সিটগুলো কেটে নেওয়া বাকি অংশগুলো পরবর্তীতে ছোট ছোট টুকরো করে নিয়েছি।
সমুচা/স্প্রিং রোলের পুর রান্নার ধাপ সমূহ
প্রথম ধাপ-
এ পর্যায়ে একটি ফ্রাই প্যানে তেল গরম করে তাতে তিনটি ডিম ফাটিয়ে দিয়ে দিলাম। তারপর ডিম গুলোর উপরে এক চিমটি লবন দিয়ে দিলাম। লবন দেওয়ার পরে ডিমগুলোকে ঝরঝরে করে ভেজে নিলাম। তারপর একটি বাটিতে রেখে দিলাম।
দ্বিতীয় ধাপ-
তারপর ফ্রাই প্যানে আবারো তেল দিয়ে সেই তেলে কুচি করে কেটে রাখা সমচার সিটের ঘোড়াগুলো দিয়ে দিলাম। তারপর হালকা ভেজে এগুলো একটি বাটিতে রেখে দিলাম।
তৃতীয় ধাপ-
আবারো ফ্রাই প্যানে তেল দিয়ে পেঁয়াজগুলো হালকাভাবে ভেজে নিলাম । তারপর দিয়ে দিলাম আধা ও রসুনের পেস্ট। আদা রসুনের পেস্টটা ভালোভাবে ভাজা হয়ে গেলে তাতে গুড়া মশলাগুলো দিয়ে দিলাম। তারপর ভালোভাবে নেড়েচেড়ে নিলাম।
চতুর্থ ধাপ-
এ পর্যায়ে ভেজে রাখা পেঁয়াজের সাথে মসলাগুলো ভালোভাবে মিশে যাওয়ার পর তাতে চমচার সিটের ভাজা গুলো দিয়ে দিলাম। তারপরে এগুলো ভালোভাবে মসলাগুলোর সাথে মিশিয়ে নিলাম। এগুলো মেশানো হয়ে গেলে দিয়ে দিলাম ঝুড়ি ঝুড়ি ভাজা ডিম গুলো। তারপর ডিম গুলো মেশানোর পর দিয়ে দিলাম কাঁচা মরিচ ও টমেটো কুচি। এগুলো ভালোভাবে মেশানো হয়ে গেলে,তাতে এক চামচ পানিতে ভিজিয়ে রাখা কনফ্লাওয়ার দিয়ে দিলাম। যাতে করে স্প্রিং রোলের পুরোটা একটু গ্রেভি হয়। তারপর চার পাঁচ মিনিট ভালোভাবে নেড়েচেড়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।
স্প্রিং রোল তৈরির লাস্ট প্রক্রিয়া সমূহ
প্রথম ধাপ-
এ পর্যায়ে স্প্রিং রোল তৈরি করার জন্য একটি সিট নিয়ে নিলাম। তারপর সিটের একপাশে ডিমের পুর দিয়ে দিলাম। আর অপর পাশে অল্প একটু লবণ ময়দা ও পানি দিয়ে মেশানো একটি ব্যাটার তৈরি করেছিলাম সেই ব্যাটারটি দিয়ে দিলাম। এই ব্যাটারটি দেওয়ার কারণ হলো রোলগুলো বানানোর পর যাতে সুন্দরভাবে সেটিং হয়। তারপর দুই দিকে ভাঁজ করে পুরের অংশ থেকে গুলগুল করে ঘুরিয়ে একদম ময়দার ব্যাটার পর্যন্ত নিয়ে যাবো। তারপর তৈরি হয়ে গেল সুন্দর একটি স্প্রিং রোল।
দ্বিতীয় ধাপ-
এখানে অনেক গুলি স্প্রিংরোল দেখতে পরছেন সবগুলোই সমান ভাবে তৈরি হয়ে গিয়েছে। দেখতে কিন্তু অসাধারণ লাগছে। রোল গুলো বানানোর পরে আরো কয়েকটা সিট ও রিং রোলের পুর হয়ে গিয়েছিল। তাই আমি আরো কয়েকটি সমাচা তৈরি করে নিলাম। প্রক্রিয়া গুলো এখন আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো।
তৃতীয় ধাপ-
ভিন্ন স্টাইলিশ সমচা তৈরি করার জন্য প্রথমে স্কয়ার আকৃতির একটি সমুচার সিট নিয়ে নিলাম । তারপর সেটার এক কর্নারে অল্প পরিমাণে ডিম পেঁয়াজের পুর দিয়ে দিলাম। তারপর যে সাইটে পুর দিলাম তার কর্নারের ফাঁকা জায়গাগুলোর মধ্যে ভালোভাবে ময়দার ব্যাটার দিয়ে দিলাম। এভাবে ময়দার ব্যাটার টা দেওয়ার কারণ হলো পুরগুলো যাতে সাইড দিয়ে বের হয়ে না যায়। তারপর কর্নার থেকে এগুলো আগে ঢেকে নিবো। তারপর আস্তে আস্তে গোল গোল করে এক কর্নার থেকে অন্য কর্নার পর্যন্ত চলে যাবো। তারপর আরো দুইটি কর্নার একসাথে জোড়া লাগানোর জন্য দুটি কর্নারের শেষের অংশে অল্প পরিমাণে ময়দার ব্যাটার দিয়ে জোড়া লাগিয়ে দিবো। এভাবেই তৈরি হয়ে গেল ভিন্ন স্টাইলের সমচা। এবার ভেজে নেওয়ার পালা।
চতুর্থ ধাপ-
প্রথমে একটি ননস্টিক কড়াইতে সরিষার তেল দিয়ে দিলাম। তারপর তেলটা ভালোভাবে গরম হয়ে আসার পরে চুলার আঁচটা একটু কমিয়ে দিলাম। তারপর তৈরি করে রাখা স্প্রিং রোলগুলো সেই তেলের মধ্যে একটি একটি করে ছেড়ে দিলাম। তারপর কিছুক্ষণ হালকাভাবে উল্টেপাল্টে ভেজে নিলাম। তারপর কালারটা যখন ব্রাউন কালার হয়ে যাবে তখন একটি একটি করে স্প্রিং রোল তেল থেকে উঠে নিলাম।
পঞ্চম ধাপ-
পরিবেশন
আমার প্রিয় বন্ধুরা, দেখতে দেখতে আমার রেসিপি শেয়ার করার প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেছে। রেসিপিটা তৈরি করতে মোটামুটি অনেকটা সময় ব্যয় হয়েছে। আমি যোহরের নামাজের পরপরই আমার রেসিপির কাজ শুরু করেছিলাম। একেবারে ইফতারের সময়ের আগ পর্যন্ত আমার রেসিপিটা তৈরি করতে সময় লেগেছে। যদিও রেসিপিটি তৈরি করতে আমার অনেক সময় লেগেছিল কিন্তু সবাই যখন রেসিপি টা খেয়ে আমার প্রশংসা করেছে, তখন আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আশা করি এ রেসিপিটি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে। আজকে আর কথা বাড়াচ্ছি না এখান থেকেই আপনাদের কাছ থেকে বিদায় নিলাম।
সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ,আল্লাহ হাফেজ।।
ফটোগ্রাফির বিবরণ:
ডিভাইস | মোবাইল |
---|---|
মডেল | রেডমি নোট-৮ |
শিরোনাম | সমুছা / স্প্রিং রোল রেসিপি।। |
স্থান | নিজবাসা, শিবুমার্কেট, নারায়নগঞ্জ, ঢাকা,বাংলাদেশ। |
তারিখ | ২৪-০৩-২০২৫ |
কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ |
ফটোগ্রাফার | @titash |
আমার পরিচিতি
আমি মোছাঃ মুসলিমা আক্তার নীলা। স্টিমিট প্লাটফর্মে আমি @titash নামে পরিচিত। আমার জন্মস্থান চট্রাগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ভাদুঘর গ্রামে। আমি বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে অনার্স তৃতীয় বর্ষে বাংলা বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা করতেছি। আমি বিবাহিত,আমার একটি কন্যা সন্তান আছে। আমি আমার হাসবেন্ডের সাথে ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত নারায়নগঞ্জ জেলায় বসবাস করছি। আমি আমার হাসবেন্ডের মাধ্যমে স্টিমিট প্লাটফর্ম সম্পর্কে জানতে পারি। প্লাটফর্মটার বিষয়ে জেনে আমি এখানে কাজ করার আগ্রাহ প্রকাশ করি। তারপর ২০২৩ সালের ফ্রেব্রুয়ারী মাসে আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে স্টিমিট প্লাটফর্মে যুক্ত হয়। আমি ভ্রমন করতে,মজার মজার রেসিপি করতে,বই পড়তে, নতুন নতুন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে ও সৃজনশীল জিনিষ তৈরী করতে ভালোবাসি। আমি বাঙ্গালী জাতি হিসাবে ও আমার বাংলা ব্লগের সদস্য হতে পেরে নিজেকে নিয়ে গর্ববোধ করি।
এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রথমেই আপনাকে জানাই অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার তৈরি করা মজাদার রেসিপি দেখে আমার তো খেয়ে নিতে ইচ্ছে করছে। দেখে বোঝাই যাচ্ছে এগুলো খেতে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল। ইফতারের সময় বেশ জমিয়ে খেয়েছিলেন বুঝতে পারছি।
ইফতারিতে এরকম মজার মজার রেসিপি গুলো খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনি খুব মজাদার ভাবে রেসিপিটা তৈরি করলেন দেখেই তো আমার জিভে জল চলে আসলো। সস দিয়ে খেতে একটু বেশি ভালো লাগবে এটা। এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনি দেখছি মজার ইফতারি ভিন্ন রকম রেসিপি করেছেন। আপনার সমুচা স্প্রিং রোল রেসিপি কিন্তু অসাধারণ হয়েছে। এটি ঠিক বলেছেন এখন আধুনিক যুগ মানুষের রুচিও পরিবর্তন। যাইহোক মজার রেসিপিটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন।
প্রথমত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক অনেক অভিনন্দন আপু। খুব সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। আসলে স্প্রিং রোল গুলো তৈরি করতে অনেক বেশি সময় লাগে। অনেক সময় নিয়ে কিন্তু এটা তৈরি করতে হয়। আমি প্রায় সময় রোল তৈরি করে থাকি। তবে এভাবে স্প্রিং রোলগুলো তৈরি করা হয় না। যাইহোক আশা করি এটা খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল।
সমুচা এবং স্প্রিং রোল দুইটা বেশ লোভনীয় এবং মুখরোচক খাবার। তবে ইফতারের সময় এটা খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায় অনেক। বেশ দারুণ লাগল আপনার তৈরি রেসিপি টা। খুবই সুন্দর উপস্থাপন করেছেন আপনি। সবমিলিয়ে চমৎকার ছিল।