স্বাদে-গন্ধে-ভিড়ে জমে উঠেছে খাদ্যমেলা
নমস্কার বন্ধুরা,
শীতকাল মানে পিকনিক। বিভিন্ন জায়গায় মেলা আর মেলা । এখন তো প্রায় সব জায়গাতেই খাদ্য মেলার চল শুরু হয়ে গেছে, সপ্তাহ যেতে যেতেই কোথাও না কোথাও খাদ্য মেলা হয়ে চলেছে । শুধু খাদ্য মেলা বললেও ভুল হবে। বই মেলা, পুষ্প মেলা, হস্ত শিল্প মেলা,বাণিজ্য মেলা ।আজ এখানে তো কাল ওখানে। এই খাদ্য মেলার কথা বলতে বলতে আমার সুকুমার রায়ের একটি কবিতা মনে পড়ে গেল
"যত কিছু খাওয়া লেখে বাঙালীর ভাষাতে, জড় করে আনি সব, থাক সেই আশাতে”। সেই সুকুমার রায় ও বুঝতে পেরেছিলেন বাঙালি কতটা খেতে ভালোবাসেন। সেই কারণেই প্রতিবছর শীতের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন জায়গায় আয়োজিত হয় এই খাদ্য মেলা ।
তেমনভাবেই আজকে চলে গিয়েছিলাম বারাসাতের স্টার মলে। আর সেখানে আজ আমাদের কিছু শপিং করার ছিল। শপিং শেষেই দেখলাম মলের নিচে খাদ্য মেলার উৎসব চলছে। এই খাদ্য মেলা আজ থেকেই শুরু হয়েছে। তিন দিন মতো থাকবে ,তাই জন্য একবার দেখেই আসি কি কি আছে ।আর দেখা মানেই কিন্তু কিছু না কিছু খাওয়া হয়ে যায়। খাদ্য মেলা যে কোনো খাদ্যপ্রেমীদের কাছে যেন স্বর্গের সমান ।খাদ্য মেলায় এসে কেউ খায় না🤭 দেখে চলে যায় এরকম মানুষ কিন্তু একেবারেই হয় না ।আর আজকে যেহেতু মেলা সবে শুরু হয়েছে। তাই ফুড ব্লগারদের ডেকে আনা হয়েছে এই মেলার উদ্বোধনের জন্য ।
যাই হোক সেই দিকে মন না দিয়ে আমি বেশ ঘুরে ঘুরে স্টল গুলো দেখছিলাম। আর ভাবছিলাম নতুন কি আছে। তেমনভাবে আজকে চোখে পড়ল ডিমওয়ালা নামের একটি স্টলে। যেখানে চিকেন পপস নামে এক ধরনের খাবার রয়েছে ।এই রকম নাম দেখে আরো খেতে ইচ্ছে করলো ।
এই খাবারটা বাইরের ডিমের লেয়ার আর ভিতরে চিকেন। খেতে কিন্তু দুর্দান্ত ছিল। এরপর পিঠেপুলের দোকানে চলে গেলাম। সেখানে গিয়ে ভাপা পিঠে খেলাম আর নবদ্বীপের কিছু বিখ্যাত মিষ্টি খেলাম ।বেশিক্ষণ সময় আমরা কাটাইনি। খুব অল্প সময়ে সুন্দর একটা মুহূর্ত কাটিয়ে বাড়ি চলে এলাম ।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 5.268710692089107 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.
আসলেই শীতকালে মেলার হিড়িক পড়ে যায়। সবমিলিয়ে শীতকালটা উৎসবের মতো মনে হয়। যাইহোক খাদ্যমেলায় ঘুরাঘুরি করে তো দেখছি বিভিন্ন ধরনের খাবারের ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করেছেন। পাশাপাশি খাবারও টেস্ট করেছেন। সবমিলিয়ে দারুণ সময় কাটিয়েছেন সেখানে। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ বৌদি।
ঠিক বলেছেন দিদি শীতকাল মানেই মেলা আর মেলা। আমাদের এখানেও শীতের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত প্রচুর মেলা হয়। তবে সবসময় সব মেলায় যাওয়া হয়ে উঠে না। কিন্তু আপনার কাছ থেকে খাদ্যমেলার নাম শুনেই সেখানে ছুটে যেতে ইচ্ছে করছে। এমন মেলায় গেলে শুধু খেতেই ইচ্ছে করবে। এত লোভনীয় খাবার দেখলে লোভ সামলানো কঠিন। সুকুমার রায় বাঙালিদের ঠিকই ধরেছেন, তাইতো এত সুন্দর একটি কবিতা লিখেছেন। চিকেন পপস নামটি যেমন ইউনিক তেমনি কখনও খেয়েছি বলে মনে হচ্ছে না। আমার তো নাম শুনেই খেতে ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ দিদি এত সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।
শীতকালে বিভিন্ন জায়গায় মেলা শুরু হয়। বিশেষ করে পিঠাপুলির মেলা। আপনার শেয়ার করা পিঠাগুলো দেখে লোভ লেগে গেল দিদি। অসংখ্য ধন্যবাদ পিঠা খাওয়ার সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য সেই সাথে সুন্দর সুন্দর পিঠার ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
বাঙালি কিন্তু খাদ্যপ্রেমী। সুকুমার রায় তাই সঠিক কথা বলে গিয়েছেন। আপনি বারাসাতে তাহলে খাদ্যমেলাটা বেশ উপভোগ করেছেন তাহলে। পপস নামের খাবারটা মেবি বেশ মজার ছিল দিদি।
এই মাঝরাতে দারুণ কিছু লোভনীয় খাবারের ছবি দেখলাম, পেটের মধ্যে অনেকটা নড়াচাড়া করে উঠলো দিদিভাই।
বারাসাতের স্টার মলে শপিং করার পাশাপাশি নিচতলায় নেমে দারুন একটি সময় উপভোগ করেছেন আপনার পোস্ট পড়ে বোঝা যাচ্ছে দিদি। কেননা নিচতলায় খাবারের মেলা বসেছিলো। তাও আবার আজকেই উদ্বোধন হলো।চিকেন পপস নামের খাবারটি তো দেখতেছি চমৎকার দেখাচ্ছে। খেতেও হয়তো ভীষণ টেস্টি হয়েছিলো। বোঝাই যাচ্ছে শপিং করার পাশাপাশি খাবারের মেলাতে সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। সেই সুন্দর মুহূর্তের অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ দিদি।
শীতকালে বিভিন্ন জায়গায় মেলা শুরু হয়। আপনার শেয়ার করার পিঠাগুলো ছবি দেখে মনে হচ্ছে অনেক লোভনীয়। শীতকালটা উৎসবের মতো মনে হয়। খাদ্য মেলায় দারুন সময় কাটিয়েছেন সেখানে। এটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
শীতকাল মানেই মেলা আর শীতকালে মেলাগুলো অনেক জমে উঠে। মেলাতে বিভিন্ন রকমের জিনিসপত্র নিয়ে আয়োজন করা হয় দেখতে ভালই লাগে। তবে খাদ্য মেলার নাম শুনে মনে হল বেশ জাকযমক ছিল।বিভিন্ন রকমের খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন খাবারগুলো অনেক লোভনীয় ছিল
। প্রত্যেকটি খাবার দেখেও মনে হচ্ছে খুব সুস্বাদু।বেশ দারুণ সময় কাটিয়েছেন দিদি। চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।