
বর্তমানে প্রচুর পরিমাণে টেনশন এর মধ্য দিয়ে সময় কাটতেছে। তারপরেও নিজের মনের পরিস্থিতি নিজের কাছেই রেখে সকলের সামনে ভালো থাকার এবং সঠিকভাবে কাজগুলো করে যাওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছি। কেননা নিজের আবেগ অনুভূতি এবং কষ্টের কথাগুলি অন্য মানুষের কাছে বললে সবাই হেয় প্রতিপন্ন করে। এমনকি এমনও মানুষ রয়েছে যারা অন্যের কষ্টের কথা শুনলে হিহিহি করে হেসে ওঠে। ঠিক সেই কারণগুলোর জন্যই আমার কষ্টের কথাগুলো কারো সাথে শেয়ার করি না।
যাইহোক বন্ধুরা যেখানে যে অবস্থায় যেরকম পরিস্থিতি হবে সেখানে সেভাবেই নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে। তবেই জীবনে প্রকৃত স্বস্তি খুঁজে পাওয়া যাবে। তো আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে এসেছি। আজকের রেসিপি পোস্টটি একেবারে ইজি ভাবে তৈরি করেছিলাম। এই রেসিপিটি খেতে ভীষণ মজাদার হয়েছিলো।আজকে আমি আপনাদের মাঝে খুব সহজ পদ্ধতিতে ঝাল ঝাল কুল মাখা রেসিপি শেয়ার করে নেবো। বর্তমান যেহেতু কুল এর সময় চলতেছে তাই কম বেশি সকলেই এই কুল খাওয়ার চেষ্টা করে। সত্যি বলতে ঝাল ঝাল করে কুল মাখা খেতে খুবই ভালো লাগে আমার কাছে।
তবে মিষ্টি কুল গুলির থেকে যেগুলো কুল টক হয়ে থাকে সেই কুলগুলো খেতে বেশি মজা লাগে। এই রেসিপিটি আমি বেশ কয়েকদিন আগেই বানিয়েছিলাম। খেতে কিন্তু ভীষণ মজাদার হয়েছিলো। আমি এই কুল মাখাটি কিভাবে তৈরি করেছিলাম তা আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে নিচে বর্ণনা সহকারে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছি। চলুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক আমার আজকের রেসিপিটি।

- কুল
- মরিচ গুড়া
- সরিষার তেল
রন্ধন প্রক্রিয়া চলমান:
ধাপ:১
 | প্রথমে কুলগুলোকে ভালোভাবে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছি। |
ধাপ:২
 | এরপরে কুল গুলিকে ছোট ছোট করে কেটে নিয়েছি যাতে ভালোভাবে ঝাল মাখানো যায়। |
ধাপ:৩
 | এখন মরিচ গুড়া গুলোকে ভালোভাবে সরিষার তেল দিয়ে মিক্স করে নিয়েছি। |
ধাপ:৪
 | এই পর্যায়ে কুল গুলিকে ঝাল এর সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়েছি সেই সাথে মিক্স করা কুলের সাথে আরো পরিমাণ মতো সরিষার তেল দিয়ে ঝাঁকিয়ে নিয়েছি। |
ধাপ:৫
🥰পরিবেশন 👇






আমার লিখে যাওয়া প্লাটফর্ম এর এই লেখাগুলো থেকে যাবে চিরকাল, সেই সাথে আপনাদের মন্তব্য গুলিও থেকে যাবে অনন্তকাল।তাই আশা করছি আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য গুলো কমেন্ট বক্সে দেখতে পাবো ।

🥰পোস্ট টি ভিজিট করার জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ🥰 |


Device | Redmi 12 |
Country | Bangladesh |
Location | Rangpur, Bangladesh |

আমি মোঃ শাহিদ ইসলাম। রংপুর বিভাগের রংপুর জেলায় বসবাস করি। অবিবাহিত। আমি একজন বাঙালি হিসেবে মাতৃভাষা বাংলায় কথা বলতে এবং বাংলায় নিজেকে প্রকাশ করতে ভীষণ রকম স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। বর্তমানে আমি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় (অক্সফোর্ড খ্যাত)রংপুর কারমাইকেল কলেজ এর(IHC )ডিপার্টমেন্ট থেকে অনার্স এবং আরবী ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ(OBWKM)মাদ্রাসা থেকে ফাজিল করতেছি। সবথেকে বড় পরিচয় আমি "আমার বাংলা ব্লগ"কমিউনিটির একজন ভেরিফাইড ব্লগার। সংকল্প নিয়েছি এমনভাবে ব্লগিং করব যাতে প্রিয় বাংলা ব্লগ এর সাফল্যের ভাগীদার হতে পারি। আমার সব থেকে বড় ইচ্ছা আমি একজন উদ্যোক্তা হব। তাছাড়াও ভিন্ন ভিন্ন বিষয় কনটেন্ট লেখা-লেখি,কবিতা লেখা ,আর্ট করা ,ওয়ালমেট তৈরি , অরিগামী ডিজাইন, ফটোগ্রাফি করা ,গজল-গান কভার করা,ভ্রমণ করা,রেসিপি রিভিউ , কবিতা আবৃতি সহ সব রকম কাজ করতে আমি ভীষণ পছন্দ করি। আমি মনে করি ধৈর্য,পরিশ্রম, বিশ্বস্ততা এগুলো সফল হতে সম্মুখ ভূমিকা পালন করে। সর্বোপরি ধন্যবাদ জানাই বড়দাদা এবং ছোট দাদাসহ সকলকে।



https://x.com/mdetshahidislam/status/1893311714071892188?t=_V9GSNfcxp015ajTD0sGdA&s=19
Deily task proof:-
ঝাল কুল মাখা কখনো খাওয়া হয়নি। তবে মনে হচ্ছে খাবারটি খেতে দারুন ছিল। খুবই লোভনীয় হয়েছে এই রেসিপি। দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে ভাইয়া।
টেনশন এমন একটা জিনিস যতক্ষণ মাথায় থাকে ততক্ষণ মনে শান্তি থাকে না। আশা করছি খুব শীঘ্রই আপনি টেনশন কাটিয়ে উঠবেন। যাইহোক আজকে আপনি ঝাল ঝাল বড়ই মাখা রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখতে অনেক লোভনীয় লাগছে। ধরনের রেসিপিগুলো ছোটবেলায় খুবই খাওয়া হত। অনেক সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
ঝাল ঝাল কুল মাখা দেখে তো লোভ লেগে গেলো।চমৎকার সুন্দর কুল মাখা করেছেন যা যে কারো লোভ লেগে যাওয়ার মতো।আপনার মতো আমারও একটু টক স্বাদের কুল খেতে বেশি ভালো লাগে।ধাপে ধাপে কুল মাখা পদ্ধতি চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় কুল মাখা তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন জন্য।
এগুলো দেখে তো মনে হচ্ছে একদম মিষ্টি বড়ই।আর এই বড়ইগুলোকে ঝাল ঝাল ভাবে মেখে খেয়েছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। যদিও মিষ্টি বড়ই গুলো লবণ মরিচ দিয়ে খাওয়া হয়েছে। কিন্তু এভাবে কখনো মেখে খাওয়া হয়নি। এই মাখাটার সাথে একটু কাসুন্দি দিলে তো আরো জমে যেত ভাইয়া।তবে আপনার তৈরি করা এই কুল মাখা বা বড়ই মাখাটা দেখে লোভ লেগে গেল।
আসলে আমি আপনার পোষ্টের ছবি কিন্তু আর দেখতে পাচ্ছিলাম না। অর্থাৎ যতবার ছবিগুলো দেখছিলাম ততবার কিন্তু জিভে জল চলে এসেছিল। আসলে এই রেসিপিটা কিন্তু অর্থাৎ এই কুল মাখা অনেকদিন হয়েছে আমি খাইনি। আসলে এত সুন্দর একটা কুল মাখার পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
বড়ই এভাবে মেখে খেতে দারুণ লাগে। আমিও এই রেসিপিটা মাঝেমধ্যে খাই। তবে সাথে কাসুন্দি দিয়ে খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। বেশ ভালো লাগলো মুখরোচক একটি রেসিপি দেখে। এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
জীবনের পরিস্থিতি যাই হোক তবু হাসিমুখে ভালো থাকতে হবে ভাই। এটাই যেন জীবনধারণের একমাত্র নিয়ম হয়ে গেছে। তবে আপনি এত সুন্দর করে কুল মাখা তৈরি করেছেন যা দেখে আমারই খেতে ইচ্ছে করছে। জীবনে হাজার টেনশন থাকলেও সব সময় এমন সব সুন্দর সুন্দর খাবার খেয়ে মনে আনন্দ রাখাটাই উচিত। আপনার এই কুল মাখা তেমনি আনন্দদায়ক একটি খাবার।
এটা ঠিক বলেছেন মিষ্টি কুল থেকে টক কুলগুলো খেতে মজা হয়। আজকে আপনি খুব সুন্দর করে ঝাল ঝাল কুলের রেসিপি করেছেন। আর এই ধরনের রেসিপির মধ্যে শুকনো মরিচ দিলে খেতে কিন্তু বেশ মজা লাগে। এবং আপনার ফুল রেসিপি দেখে আমার কিন্তু জিভে জল এসে গেল। মজার কুল এর রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।