প্রতিযোগিতা - ৬১|| "পটেটো কাকলেট" হোমমেইড স্নাক্স রেসিপি||~~
সকলকে শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕
রূপক গল্পের শিরোনাম: মায়ের মমতায় তৈরি পটেটো কাকলেট
একটি ছোট্ট শহরের মাঝখানে অবস্থিত একটি পরিবার, যেখানে মা তার ছেলে-মেয়েদের জন্য প্রতিদিন কিছু না কিছু বিশেষ বানিয়ে খাওয়াতেন। আজ মা ঠিক করলেন, প্রতিযোগিতার জন্য কিছু একদম আলাদা এবং মজাদার কিছু তৈরি করবেন। তাই তিনি ভাবলেন পটেটো কাকলেট তৈরি করবেন, যেটা সকলের মন জয় করে নেবে।
মা খুব ভোরেই উঠে গিয়েছিলেন। তিনি রান্নাঘরে গিয়ে আলুগুলো হাতে নিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিলেন। তারপর আলুগুলো সেদ্ধ করতে লাগলেন। সেদ্ধ আলুগুলো ঠাণ্ডা হওয়ার পর তিনি সেগুলো ভালো করে মেখে নিলেন, যেন কোনো দলা না থাকে। তার পর মা ময়দা, বেকিং পাউডার, লবণ, মাখন এবং কিছু নিজস্ব মশলা মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করলেন।
এই মিশ্রণ দিয়ে ছোট ছোট বল বানিয়ে, চ্যাপ্টা করে তিনি দারুণ আকৃতির কাকলেট বানালেন। তারপর তিনি এগুলো একটি তাওয়ায় একটু করে তেল দিয়ে সোনালী রঙ হওয়া পর্যন্ত ভাজতে লাগলেন। প্রতিটি কাকলেট যখন তার সুস্বাদু সুবাস ছড়াতে লাগলো, তখন পুরো বাড়িটা যেন মিষ্টি ঘ্রাণে ভরে উঠল।
মা তখন তার হাতে তৈরি করা বিশেষ রুচি সস এর সাথে কাকলেটগুলো সাজিয়ে প্লেটে রাখলেন। কাকলেটগুলো দেখতে এতটাই সুন্দর আর মজাদার লাগছিল যে, যেই দেখবে সেই খেতে চাইবে। তিনি যত্নের সাথে এগুলো একটি সুন্দর প্লেটে সাজিয়ে তুললেন এবং তার পাশে কিছু রুচি সসের প্যাকেট রাখলেন।
মায়ের তৈরি করা এই পটেটো কাকলেট শুধুমাত্র তার সন্তানদের ভালোবাসা নয়, প্রতিটি টুকরোতে লুকিয়ে ছিল মায়ের পরিশ্রম এবং স্নেহের প্রতিচ্ছবি। যখন তিনি প্রতিযোগিতার জন্য ছবিটি তুলে পাঠালেন, তখন তার মন আনন্দে ভরে উঠল, কারণ তিনি জানতেন যে প্রতিযোগিতায় জয় বা হার কোনোটাই আসল নয়; বরং এই কাকলেটগুলো তৈরির পুরো প্রক্রিয়াই ছিল তার জীবনের একটি স্মরণীয় অংশ।
নিয়ে এলাম আজ,
সাথী রান্নাঘরে চলছে
তারি কারুকাজ,
সঙ্গে থাকবে সৃজনশীলতার
মজাদার সেই গল্প,
গল্প মাঝে খুঁজে পাবে
মহা অণুকল্প।
বন্ধুরা আজ আমি চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। আর তাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার আগে আমাদের সকলের প্রিয় এবং শ্রদ্ধাভাজন, আমার বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা প্রিয় বড় দাদাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। আমাদের সকলের জন্য এত এত আয়োজন করার জন্য।
সেই সাথে এত সুন্দর প্রতিযোগিতা আয়োজন করার জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাই সকলের প্রিয় @nusuranur আপুসহ আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল এডমিন ও মডারেটর ভাইয়া ও আপুদেরকে।
☆꧁ সাথী রান্না ঘরে "পটেটো কাকলেট'র গল্প"꧂☆
♥☆꧁:: সাথী রান্না ঘর .::. ꧂☆♥
সাথী রান্নাঘরে আবারও সবাইকে স্বাগতম। আজ আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের সকলের জন্য। চলমান প্রতিযোগিতা - ৬১|| "পটেটো কাকলেট" হোমমেইড স্নাক্স রেসিপি||~~ নিয়ে হাজির হলাম সাথী রান্নাঘরে। আশা করছি আজকের রেসিপিটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
☆꧁প্রয়োজনীয় উপকরন꧂☆
আলু
চালের গুঁড়া
বেসন
আটা
সুজি
কালোজিরা
আদা বাটা
জিড়ার গুঁড়া
চিনি
গুঁড়া দুধ
লবণ
তেল
- প্রথমে কয়টা আলু সিদ্ধ করে নিলাম।
- এবার আলুগুলো ভর্তার মত করে ভালোভাবে মিশে নেব। এবং প্রয়োজনীয় কিছু উপকরণ পরিমাণ মতো দেব। যেমন সুজি,লবণ, কালোজিরা, চিনি এবং সামান্য পরিমাণে আদা বাটা।
- এবার বাকি উপকরণ গুলো যেমন: চালের গুড়া আটা এবং বেসন নিয়ে নিলাম।
- এবার সবগুলো উপকরণ একসাথে মেখে নেব। এবং সেই সাথে গুঁড়ো দুধগুলো দিয়েও ভালো করে মেখে নেব।
- এবার ডোটার মধ্যে সামান্য তেল দিয়ে আরো মসৃণ করে মেখে নিয়ে, পীড়ার মধ্যে এভাবে চাকু দিয়ে ছোট ছোট করে লেচি তৈরি করে নেব। এবং তেল ঝরানো চামচ দিয়ে এভাবে ডিজাইন করে নেব।
- এবার চুলার মধ্যে একটি কড়াইয়ে তেল গরম করে নিয়ে, কাটলেট গুলো এপাশ ওপাশ ভেজে নেব ভালো করে। এ সময় চুলার আজ একেবারে কমিয়ে দিতে হবে।
- তৈরি হয়ে গেল আমার হোমমেইড পটেটো কাকলেট
স্নাক্স। এটি খেতে দুর্দান্ত স্বাদের। দেখতে যতটা লোভনীয় খেতে ততটাই সুস্বাদু ও মজাদার।
তো বন্ধুরা আমার আজকের এই রেসিপিটি যদি, আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনারা সকলেই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। টা টা,,
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
বিষয়: প্রতিযোগিতার রেসিপি
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ
অও,বেশ লোভনীয় রেসিপি তৈরি করেছেন আপু।আর সুজি দিয়েছেন এইজন্য বেশি ভালো লাগছে দেখতে।আপনার কথা অনুযায়ী কাকলেটটি তাহলে মিষ্টি জাতীয় খেতে।রেসিপিটি বিস্কুটের মতোই সুন্দর হয়েছে দেখতে, ধন্যবাদ আপু।
হালকা মিষ্টি জাতীয় এই কাটলে কি খেতে অন্যরকম স্বাদের। এটা একদম ঠিক বলেছেন দেখতে ঠিক বিস্কুটের মতই হয়েছে।
অনেকগুলো উপকরণের সমন্বয়ে এটি তৈরি।তাই নানা রকমের ফ্লেভার ছিল।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করা দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। এই সুস্বাদু রেসিপি আমার কাছে ইউনিক লেগেছে, ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
গত প্রতিযোগিতায় ও অংশগ্রহণ করার তীব্র আকাঙ্ক্ষা ছিল। কিন্তু পরিবেশ ও পরিস্থিতির জন্য করতে পারি নাই। আর তাই ভাবলাম, এবার অংশগ্রহণ করে ফেলি। তবে রেসিপিটি ইউনিক করার চেষ্টা করেছি। ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।
বাহ্ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য মজার একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন আপু।আপনার তৈরি করা পটেটো কাকলেট রেসিপিটি খুবই ইউনিক লাগছে।এবং দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে।এছাড়াও রেসিপিটি আপনি চমৎকারভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।সবকিছু মিলিয়ে দুর্দান্ত একটি রেসিপি পোস্ট।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপু।
আসলেই রেসিপিটি খেতে দুর্দান্ত স্বাদের হয়েছিল।
আর আজ বিকেলে আমরা সবাই মিলে খুব মজা করে খেয়েছি। আমার উপস্থাপনা আপনার কাছে ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম। অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
তোমার বানানো পটেটো কাকলেটটি বেশ মজাদার হয়েছিল। রেসিপিটি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। তুমি বেশ চমৎকার ভাবে রেসিপিটি তৈরি করেছ ও সবার মাঝে উপস্থাপন করেছো। অনেক শুভকামনা রইল তোমার জন্য।
তোমার সুন্দর শ্রুতি মধুর মন্তব্য আমাকে অনেক বেশি উজ্জীবিত করেছে। চমৎকার মন্তব্য করে আমাকে অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য তোমাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
প্রতিযোগিতার জন্য বানানো পটেটো কাটলেট গুলো দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে আপু। নতুন একটি ইউনিক রেসিপি শিখতে পারলাম।অসংখ্য ধন্যবাদ প্রতিযোগিতার জন্য তৈরি মজার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আমার রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং আপনি ইউনিক এই রেসিপিটি শিখতে পেরেছেন জেনে ভালো লাগলো। আপনার সুন্দর মন্তব্যে আমি অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হলাম।ধন্যবাদ প্রিয় আপু।
আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। পটেটো কাকলেট হোমমেইড স্নাক্স বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করতেছে। আপনার পটেটো কাকলেট হোমমেইড স্নাক্স খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। এতো চমৎকার একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপু জানেন আপনার কাটলেট গুলো না আমার দিকে তাকিয়ে আছে। ভাবছি কি করে খাওয়া যায়। দেখেই তো মনে হচ্ছে বেশ স্বাদের হয়েছে। আপনি কিন্তু খুব সুন্দর করে আপনার রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আশা করি আপনার এত এত পরিশ্রম বৃথা যাবে না। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
পটেটো কাকলেট রেসিপি দারুন হয়েছে। এই ধরনের খাবারগুলো খেতে অনেক ভালো লাগে। দেখেই মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখে ভালো লাগলো আপু। আশা করছি প্রতিযোগিতায় ভালো ফলাফল অর্জন করবেন।
আসলে খেতে দারুন টেস্টি হয়েছিল। আমরা সবাই মিলে খুব মজা করে খেয়েছি আজ বিকেলবেলা। আর এরকম রেসিপি তো সব সময় বানানো হয় না। খাওয়া হয়না। হঠাৎ করে খেতে বেশ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপু মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য।
পটেটো কাটলেট আগে কখনোই খাওয়া হয়নি। তবে আপনার তৈরি করা এই পটেটো কাটলেট দেখে খুব সুস্বাদু হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। ঘরে থাকা জিনিসগুলো দিয়েই খুব সহজে এটা তৈরি করে নিলেন আপনি। এগুলো কিন্তু বিকেলের নাস্তা হিসেবে একেবারে পারফেক্ট। ঘরের জিনিসগুলো দিয়ে তৈরি করে নেওয়া যাবে। মজার মজার খাবার গুলো দেখলে খেতে ইচ্ছে করে অনেক বেশি। তেমনই আপনার তৈরি করা কাটলেট অনেক খেতে ইচ্ছে করছে। নিশ্চয়ই সবাই অনেক মজা করে খেয়েছিল।
ঘরে থাকা নিত্য প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়েই এই কা প্লেটটি অনায়াসে তৈরি করা যায় যা,, খেতেও ভীষণ সুস্বাদু ও মজাদার।