☆꧁ সাথী রান্না ঘরে পটল ভাজি|| ও একটি মজার রূপক গল্প ꧂☆

in আমার বাংলা ব্লগlast year
আসসালামু আলাইকুম/আদাব
সকলকে শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕

💞 রেসিপি 💞


1000018216.jpg

গরম গরম পটল ভাজি
নিয়ে এলাম আজ,
সাথী রান্নাঘরে চলছে
তারি কারুকাজ,
সঙ্গে থাকবে সৃজনশীলতার
মজাদার সেই গল্প,
গল্প মাঝে খুঁজে পাবে
মহা অণুকল্প।


☆꧁ সাথী রান্না ঘরে পটল ভাজি নিয়ে একটি মজার গল্প ꧂☆



একদিন সকালে, সেলিনা ভাবলেন যে তার রুটিন রান্না থেকে একটু ভিন্ন কিছু তৈরি করা দরকার। তিনি সব সময়ই এমন কিছু করতে চান যা অনন্য এবং যা অন্যদের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হবে। পটল তার রান্নার উপাদানের তালিকায় সাধারণত খুব বেশি প্রাধান্য পায় না। কিন্তু সেই দিন, তিনি ঠিক করলেন যে পটলের সাথে এমন কিছু করবেন যা আগে কখনো করেননি।

পটলগুলো ধুয়ে তিনি ভেবে বসে রইলেন—কী করলে পটলকে আরও মজাদার ও আকর্ষণীয় করা যায়? হঠাৎ তার মাথায় একটা নতুন আইডিয়া এল। তিনি পটলগুলোকে লম্বালম্বি কেটে, ভেতরের বীজ বের করে নিলেন। এরপর ভেতরে একটা বিশেষ মশলা মিশ্রণ ভরে দিলেন, যার মধ্যে ছিল কাঁচা মরিচ, আদা, রসুন, ধনেপাতা আর সামান্য সরিষার তেল।

মশলা ভরা পটলগুলোকে ভেজে তিনি ভাবলেন, 'কেমন হলো দেখতে?'। গরম তেলে পটলগুলো ভাজতে শুরু করলেন আর ধীরে ধীরে রান্নাঘর ভরে গেল দারুণ মশলার সুগন্ধে। পটলের স্বাদ যেমন ততটাই লোভনীয়, তেমনি দেখতে ছিল রঙিন ও আকর্ষণীয়।

তারপর যখন পটলগুলো প্লেটে তুলে রাখলেন, দেখে মনে হলো যেন কড়কড়ে সোনালি পোশাকে সজ্জিত পটলগুলো উৎসবের অপেক্ষায় আছে। পটল ভাজির সুগন্ধে এবং আকর্ষণীয় রঙে সবার মুখেই জল এল। সবাই তার রান্নার প্রশংসা করলো এবং জানতে চাইল, এই অসাধারণ রেসিপিটি কোথা থেকে এল।

সেলিনা হেসে বললেন, "এটা আমার মনের মধ্যে থেকে এল, আমি সবসময়ই এমন কিছু করতে চাই যা অনন্য এবং অন্যদের অনুপ্রেরণা দেয়। আজকে আমি এই পটল ভাজি দিয়ে সেই চেষ্টা করেছি।"

আর সেই দিন থেকে, পটল ভাজি শুধু সেলিনার ঘরেই নয়, তার বন্ধুবান্ধবদের ঘরেও জনপ্রিয় হয়ে উঠলো। তাদের সকলেই নতুন কিছু চেষ্টা করতে প্রেরণা পেলেন, যা তাদের নিজের মতো করে তৈরি করা যায়।


♥☆꧁:: সাথী রান্না ঘর .::. ꧂☆♥


সাথী রান্নাঘরে আবারও সবাইকে স্বাগতম। আজ আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের সকলের জন্য খুবই চমৎকার একটি রেসিপি। আর সেটা ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন। বন্ধুরা আজ সাথী রান্নাঘরে থাকছে মজাদার ইউনিক পটল ভাজি রেসিপি

1000018214.jpg

꧁প্রয়োজনীয় উপকরন꧂


1000018430.jpg

1000018432.jpg


  • পটল

  • কাচা মরিচ

  • রসুন

  • হলুদ

  • লবণ

  • তেল

১ম ধাপ
  • প্রথমে পটল গুলো ভালো ভাবে চেঁচে নিবো

1000018429.jpg

২য় ধাপ

  • এবার পটল গুলো ভালো ভাবে ধুইয়ে নিয়ে পানি ঝরিয়ে পটোলের দুই পাশে ছুরি দিয়ে এভাবে ডিজাইন করে নেব।

1000018196.jpg

1000018431.jpg

৩য় ধাগ
  • এই ফাঁকে কাঁচা মরিচ ও রসুন গুলো ধুইয়ে কেটে নিলাম।

1000018432.jpg

৪র্থ ধাপ
  • এবার হলুদ, লবণ, সরিষার তেল এবং হালকা লাল মরিচের গুড়ো দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিলাম পটলগুলো।

1000018202.jpg

1000018434.jpg

৫ম ধাপ
  • এবার চুলার উপরে একটি কড়াই বসিয়ে দিয়ে তেল গরম করে নিয়ে পটল গুলো ভেজে নিবো।

1000018203.jpg

1000018206.jpg

1000018204.jpg

1000018205.jpg

ষষ্ঠ ধাপ
  • ঠিক এভাবে এপাশ ওপাশ উল্টিয়ে ভালো ভাবে ভেজে নিবো। ভাজা হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিব।

1000018207.jpg

৭ম ধাপ
  • তৈরি হয়ে গেল পটোলের সুস্বাদু মজাদার গরম গরম ইউনিক রেসিপি । এই পটল ভাজি গুলো মেহমান আসলে আমরা পরিবেশন করতে পারি। কিংবা আমরা বাসায় বানিয়ে গরম ভাতের সাথেও মজা করে খেতে পারি।

1000018436.jpg

1000018214.jpg

1000018216.jpg


তো বন্ধুরা আমার আজকের এই রেসিপিটি যদি, আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনারা সকলেই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। টা টা,,

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

photo_2023-07-07_17-27-00.jpg

আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



বিষয়: রেসিপি

কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ.......

Sort:  
 last year 

পটলের খুব সুন্দর একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। পটল গুলোকে প্রথমে খুব সুন্দর ভাবে কেটে নিয়েছেন। তারপর সেগুলো কে ভেজেছেন। শেষে খুবই সুন্দর লাগছে পটল গুলোকে দেখতে। গরম গরম ভাতের সাথে এরকম পটল ভাজি খুবই ভালো লাগে খেতে। ভিন্ন ধরনের পটল ভাজি রেসিপি দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।

 last year 

হালকা ঝাল ঝাল এই পটল ভাজি দিয়ে গরম ভাত খেতে সত্যি দারুন লাগে। লোভনীয় এই রেসিপিটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে দেখে ভালো লাগলো। উৎসাহ দিয়ে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 last year 

এমনিতে আমাদের বাড়িতে নিয়েমিত পটল ভাজা খাওয়া হয়। তবে এই রেসিপিটিও বেশ দারুণ লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ

 last year 

চমৎকার মন্তব্য করে আমাকে উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য,, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।।

 last year 

পটলের তরকারি উপেক্ষা করি একটা মাত্র কারণ। তা হচ্ছে বীজ। যেহেতু এটা বীজ ছাড়া রেসিপি তাই সন্দেহাতীত ভাবে বলা যায় এটা অবশ্যই আমার প্রিয় হবে। দারুণ গল্প! পড়ে মজা পেলুম। দেখতে কিন্তু খুবই সুদর্শন লাগছে আপু।

 last year 

পটলের বীজ কিন্তু আমার দাদি দারুন পছন্দ করতেন। ইউনিক এই পটল ভাজি রেসিপি এবং গল্প আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।। বাসায় বানিয়ে খাবেন দারুণ মজা লাগবে।

 last year 

এগুলার কথা কইলে, মা আর বউ দুইজনেই মাইর দিতে পারে। 😅

 last year 

কিন্তু কেন -?

 last year 

বলবে নিজে রান্ন কইরা খাও। এতকিছু পারুম নাহ!

 last year 

হা হা হা মজা পেলাম 😄😄

 last year 

কেউই ব্যাডাগো দুঃখ বুঝেনা! 😭🤦‍♂️

Loading...
 last year 

সত্যি বলতে আপু তুমি সকল নারীর অণুপ্রেরণা।তোমাকে দেখেই প্রতিটি অণুপ্রেরণা পাবে আপু।আর সব থেকে বড় কথা হলো তুমি আমার অণুপ্রেরণার একটা মানুষ। যাইহোক আপু কবিতায় গল্পে বেশ দারুণ করে রেসিপি টা তৈরি করেছও।আগের বারের টা শুনে মনে হয়েছে অনেক মজাদার ছিলও।আর তোমার আজকের পটল ভাজা দেখে জিভে পানি চলে এসেছে আপু।আর মনে হচ্ছে এর সুগন্ধ নাকে ভেসে আসছে। ইউনিক ভাবে পটল ভাজি দেখে শিখতে পারলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

 last year 

সাথী রান্নাঘর এমন একটি রান্নাঘর
যেটাকে বলা হয় নান্দনিক রান্নাঘর।
এই রান্না ঘরে সুখ দুঃখের স্মৃতি
যেমন থাকে হাসি কান্নার গল্পে ও
তেমনি তাকে পাঠকের হৃদয় এবং
মন স্পর্শ করার জন্য।

তোমাকে অনুপ্রাণিত করতে পেরেছি
বলে নিজেকে ধন্য মনে করছি
ভালো থেকো সবসময়। শুভকামনা
💞

 last year 

আপু আপনি রেসিপির পাশাপাশি খুব সুন্দর একটি গল্প লিখেছেন। সাথীর রান্না দারুন সব রেসিপি তৈরি হয় তা এর আগেও আমরা দেখেছি। আজকে তো আপনি আরও মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। পটল কে দেখতে পাতার মতো দেখাচ্ছে। পটল এত সুন্দর ডিজাইন করার জন্য দেখতে বেশি ভালো লাগলো। পটল ভাজি খেতে আমি খুব পছন্দ করি। গরম ভাতের সাথে এই রেসিপি খেতে দারুণ লাগে। ধন্যবাদ আপু মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।

 last year 

সাথে রান্নাঘরে যে শুধু রান্না হয় তা কিন্তু
নয়, এখানে থাকে কবিতা, থাকে গল্প,
থাকে ছন্দ। সবকিছু মিলেই নান্দনিক
এক রান্নাঘরের নাম সাথী রান্নাঘর।

 last year 

আপু আপনার রান্নাঘরে দেখছি দারুন রান্না হয়েছে। পটল ভাজা গুলো দেখে লোভ লেগে গেল। সত্যি আপু আপনার হাতের রান্না গুলো জাস্ট অসাধারণ। দেখেই বোঝা যায় খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ভালো লাগলো এই মজার রেসিপি দেখে।

 last year 

চমৎকার মন্তব্য করে উৎসাহ প্রদানের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ প্রিয় আপু এভাবেই সাথে থাকবেন সবসময়।

 last year 

পটল ভাজা খেতে খুবই ভালো লাগে। এভাবে নকশি পটল ভাজা খুব একটা খাওয়া হয়নি। মনে হচ্ছে খেতে দারুন ছিল। দেখতেও কিন্তু খুবই লোভনীয় হয়েছে আপু। চমৎকার একটি রেসিপি তৈরির প্রসেস ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 last year 

পটলের এই ভাজি আমার অনেকদিন আগে খাওয়া হয়েছিল।এই ভাজির বিশেষত্ব হচ্ছে পটলের ডিজাইন টা।আর এই ডিজাইন টা করতে বেশ সময়ের দরকার হয়।ভালো লাগলো আপনার রেসিপি পোস্টটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

 last year 

সত্যি বলেছেন এই পটলের ডিজাইন টা খুব নিখুঁতভাবে করতে হয় সময় নিয়ে। আমিও বেশ সময় নিয়ে এবং ধৈর্য নিয়ে এটি করেছি।

 last year 

আজকে পটল ভাজি নিয়ে কয়েকটা পোষ্ট পড়লাম। তবে আপনার পটলভাজি রেসিপিটা আমার কাছে দারুন লেগেছে। খুব সুন্দর করেই ভাজিটা করেছেন। ধন্যবাদ।

 last year 

সুন্দর এবং উৎসাহ মূলক মন্তব্য করে সহযোগিতা করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় ভাইয়া।