টিনটিন বাবুর জন্মদিনে নিজের হাতে তৈরি ক্লে শুভেচ্ছা স্মারক উপহার দেওয়ার বিশেষ অনুভূতি।
সকলকে টিনটিন বাবুর জন্মদিনের অনাবিল শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।
টিনটিন বাবুর জন্মদিনে নিজের হাতে তৈরি ক্লে শুভেচ্ছা স্মারক উপহার দেওয়ার বিশেষ অনুভূতি।
জন্মদিনের শুভেচ্ছা হিসেবে টিনটিন বাবুর জন্য নিজের হাতে তৈরি ক্লে স্মারক উপহার দেওয়া একটি বিশেষ অনুভূতি। এই উদ্যোগের মাধ্যমে আমি আমার গভীর ভালোবাসা ও শুভকামনা প্রকাশ করতে চেয়েছি। টিনটিন বাবুকে মনে করিয়ে দিতে চেয়েছি যে, তাঁর মতো মানুষ হওয়ার প্রত্যাশা শুধু আমার নয়, বরং আমাদের সকলের।
এটি শুধু একটি উপহার নয়, বরং আমার অনুভূতি ও সৃষ্টিশীলতার প্রকাশ। যখন আমি ক্লে নিয়ে কাজ করছিলাম, তখন মনে হচ্ছিল যেন আমি তাঁর সঙ্গে একটি বিশেষ সম্পর্ক গড়ছি। প্রতিটি হাতের ছোঁয়া, প্রতিটি আকৃতিতে আমি তাঁর জন্য একটি শুভেচ্ছা তৈরি করছি—যা আমার হৃদয়ের গভীর থেকে এসেছে।
এছাড়া, আমি মনে করি যে এই ধরনের সৃষ্টিশীল উদ্যোগ সম্পর্ককে আরো গভীর ও অর্থবহ করে তোলে। টিনটিন বাবু যখন এই স্মারক দেখবেন, তখন তিনি অনুভব করবেন যে, আমি তাঁকে কতটা মূল্যায়ন করি এবং তাঁর প্রতি কতটা শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রয়েছে।
সত্যিই, মানুষের মতো মানুষ হতে পারা একটি মহান আকাঙ্ক্ষা। এই শুভেচ্ছা স্মারক দিয়ে আমি তাঁকে শুধু শুভ জন্মদিনের শুভেচ্ছাই জানাচ্ছি না, বরং তাঁর জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে সাফল্য ও আনন্দ কামনা করছি। আশা করি, এই বিশেষ দিনে তুমি অনুভব করবে যে, তাঁর পাশে আমি সবসময় রয়েছি, তাঁকে উৎসাহিত করতে এবং সমর্থন করতে।
🌹ক্লে শুভেচ্ছা স্মারক 🌹
ক্লে
কাচি
স্কেল
আঠা
রঙিন কাগজ
পেন্সিল
প্রথমে একটি কালো কাগজ কেটে নিলাম। ও ক্লে দিয়ে ইংরেজিতে হ্যাপি ব্যার্থ ডে লিখলাম।
এবার লেখা গুলো আঠা দিয়ে কালো কাগজে লাগিয়ে দিবো।
এবার ক্লে দিয়ে কয়েকটি লাভ তৈরী করে ঠিক এভাবে লাগিয়ে দিবো।
এবার ক্লে দিয়ে টিনটিন লিখে ও ফুল বানিয়ে সুন্দর করে এভাবে লাগিয়ে দিলাম।
এবার কিছু ফুল ও গোল গোল ক্লে করে কাগজের চারিদিকে লাগিয়ে নিলাম।
তৈরি হয়ে গেল খুবই চমৎকার জন্মদিনের
ক্লে শুভেচ্ছা স্মারক
বন্ধুরা ডাই প্রজেক্টে এ আমার আজকের আয়োজন যদি আপনাদের কাছে ভালো লাগে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনাদের সকলের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি টাটা।
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
বিষয়: ডাই প্রজেক্ট
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিট
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
তোমার সুন্দর সৃজনশীল হাত দিয়ে অসাধারণ একটি উপহার বানিয়ে সবার প্রিয় টিনটিনের উদ্দেশ্যে পাঠিয়ে দিলে এই ব্লগের মাধ্যমে। খুব সুন্দর করে সাজিয়ে পোস্ট করেছো সার্বিকভাবে। আমাদের সমস্ত উপহার টিনটিনের জীবনে অনেক সুখ সমৃদ্ধির ধারক ও বাহক হয়ে উঠুক এই প্রার্থনাই করি। সব মিলিয়ে একটি সুন্দর শিল্পকর্ম ব্লগে তুলে ধরলে।
কাল যখন হ্যাংআউট চলছিল তখন আমি এইটার কাজ করছিলাম। সারাদিন অনেক বেশি ব্যস্ত ছিলাম। আমার এক প্রতিবেশী ভাই মারা গিয়েছিল, সেই বিষয়টাও মনে বিষাদ ছুঁয়ে যাচ্ছিল। আরো অনেক ব্যস্ততার কারণে দিনের বেলা করতে পারি নাই। তাই রাতে তাড়াহুড়ো করে করেছিলাম। তোমার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
আপনার তৈরি করে এই জিনিসটা ভীষণ সুন্দর হয়েছে আপু। নিজের সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে টিনটিন বাবুর জন্মদিনের উপলক্ষে খুব সুন্দর একটা কার্ড তৈরি করেছেন। বেশ ভালো লাগলো আপনার তৈরি করে এই জিনিসটা দেখে। কালারফুল হওয়ার কারণে আরো বেশি ভালো লাগছে দেখতে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা ডাই প্রজেক্ট শেয়ার করার জন্য।
খুব ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে এই কাজটি করেছি। গতকাল হ্যাংআউট চলাকালীন সময়ে।আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম আপু।
প্রথমেই টিনটিন বাবুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই।
টিনটিনের জন্মদিন উপলক্ষে চমৎকার একটি উপহার তৈরি করছেন ক্লে দিয়ে। এটা সত্যিই খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। এতো ব্যাস্ততার মধ্যে এগুলো তৈরি করা সহজ ব্যাপার না। যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ আপু চমৎকার কাজটি উপহার দেয়ার জন্য।
এটা ঠিক ডাই প্রজেক্ট তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। যেহেতু আমাদের সকলের প্রিয় টিনটিন বাবুর জন্মদিন তাই হাজারো ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে ওকে একটি উপহার দেয়ার চেষ্টা করেছে মাত্র।