এই ধরনের অনাকাঙ্খিত ঘটনাগুলো সত্যি খুব কষ্ট দেয়। তবে আমি একটা দিক ভীষণ বিশ্বাস করি যে ভগবান মৃত্যু যেভাবে লিখে রেখেছেন সেটা সেভাবেই হবে। হয়তো মা-বাবার সাথে তর্কাতর্কি বা পরীক্ষার প্রিপারেশনের অভাব, এগুলো শুধুমাত্র উপলক্ষ্য একটা। তবে একদিক দিয়ে এটাও ঠিক এখনকার মা-বাবা ছেলেমেয়েদের মনের অবস্থাটা খুব কমই বুঝতে চান। জোর করে মাথার উপর চাপিয়ে দেওয়াটা এক রকমের অভ্যেস হয়ে গেছে সব খানে। আসলে কি লিখবো এটাই বুঝতে পারছি না। ভগবান এই পরিবারটাকে দেখে রাখুক, এত বড় একটা শোক সামলানোর ধৈর্য দিক এটাই চাওয়া।