কিছু random ফোটোগ্রাফি : স্মৃতির পাতা থেকে - part 08
তিনদিন পরে আবারো চলে এলাম "স্মৃতির পাতা থেকে" সিরিজ ফোটোগ্রাফি পোস্টের অষ্টম এপিসোড নিয়ে । এই এপিসোডটা নানান ধরণের ফোটো নিয়ে সাজানো হয়েছে । কিছু ছেলেমানুষি পোস্টও শেয়ার করছি আজকে ।
বি: দ্রঃ এদের মধ্যে বেশ ক'টি ছবি আমার @royalmacro আইডিতে শেয়ার করেছি এর আগে । অধিকাংশ ছবিই ৩-৪ বছরের পুরোনো ।
কলকাতার আলিপুর চিড়িয়াখানায় তোলা জিরাফের ফটোগ্রাফ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ফেব্রুয়ারী , ২০১৭
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ইন্ডিয়ান মন্দিরের বহির্ভাগ
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ফেব্রুয়ারী , ২০১৭
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
উড়িষ্যার সমুদ্রের তীরবর্তী একটি জঙ্গলের বাইরে পাথরে ভর্তি সমুদ্র বেলা
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ডিসেম্বর , ২০১৭
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ফেব্রুয়ারী , ২০১৭
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সমুদ্রতীরে বালি দিয়ে ভাস্কর্য নির্মাণ চলছে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ডিসেম্বর , ২০১৭
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
উড়িষ্যার সমুদ্রের একটি পাথরে ভর্তি তীরে পাথর সরানোর কাজ চলছে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ডিসেম্বর , ২০১৭
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সমুদ্রতটে বালি খুঁড়ে জল বের করার একটা আলাদা মজা রয়েছে
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : ডিসেম্বর , ২০১৭
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : SONY
ক্যামেরা মডেল :DSC-W710
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
17 years ago visited the Victoria memorial with my Dad and my youngest. That was so excited.
@rme দাদা ছবি গুলো ৩-৪ বছরের পুরানো হলেও ছবি গুলো বর্তমান সময়ের ছবির চেয়েও খুবই সুন্দর।
সমুদ্রতীরে বালি দিয়ে ভাস্কর্য নির্মাণ দেকে আমার ছোট বেলার কথা মনে পরেগেল! ছোট বেলায় পদ্মা নদীর তীরে বসে অনেক কিছু বানাতাম এমন বালু দিয়ে। ধন্যবাদ দাদা! আমাদের সাথে আপনার পুরানো দিনের সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য।
আপনার মধ্যে সত্যিই একটা ছেলে মানুষী ব্যাপার আছে দাদা। যা আমাদের সকলেরই পছন্দ এটাই আমি মনে করি। আপনার কাজ গুলো দেখলেই বুঝা যায় আসলে আপনার মনটা কতটা পরিষ্কার কারণ খুব জটিল মনের মানুষেরা কখনো এত সহজ-সরল কাজগুলো কখনোই করবেনা। অথবা তাদের মনে আনন্দটাও কম থাকে।ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল টা দেখে খুব সুন্দর লাগছে। একদম রাজপ্রাসাদের মতোই দেখতে। আপনার প্রত্যেকটা ছবি আমার কাছে খুবই সুন্দর লাগে দাদা ।
দাদা অনেক অনেক সুন্দর দিন কাটিয়েছিলেন বোঝায় যাচ্ছে। সব থেকে ভালো লাগছে বালি হাঁস বানানোর ব্যাপারটা। প্রতিটি ছবি মনোমুগ্ধকর দাদা।
দাদা এর আগে তো আমি আপনাকে কখনো দেখিনি। আজকেই আমি আপনাকে প্রথম দেখলাম।আজকে বিশ্বাস হলো যে আপনি কথাবার্তাতেই না, আসলেই ছেলে মানুষী স্বভাব পছন্দ করেন।
ছেলে মানুষ করা মানুষগুলোর মন বেশি ভালো হয়। আপনার মনটাও স্বচ্ছ পানির ন্যায় পরিষ্কার। আমাদের সকলের সাথে আপনার মজার মূহুর্ত শেয়ার করাতে খুব খুশি হলাম।
দাদা খুব সুন্দর ছবি তুলেছেন.ধন্যবাদ আপনাকে
দাদা আপনার ফটোগ্রাফি বরাবরই খুব সুন্দর হয়। আমার কাছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো খুবই ভালো লাগে । প্রতিটি ছবির নিচে আপনি জায়গার বর্ণনা দিয়েছেন যেটি খুবই আকর্ষনীয় ছিল ।সমুদ্র তীরে ভাস্কর্য টি দারুন তৈরি করেছেন।দাদা বালুতে বসা কি আপনি?জানতে ইচ্ছে করছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে দাদা। বিশেষ করে পাথরের ফটোগ্রাফিগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এছাড়া বালি খুঁড়ে জল বের করার ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। এই সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
"সমুদ্রতীরে বালি দিয়ে ভাস্কর্য নির্মাণ চলছে" সুন্দর বানিয়েছেন ভাই । বাকিসব ফটোগ্রাফি গুলোই সুন্দর। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
প্রতিটি ছবিই অসাধারণ হয়েছে দাদা। জিরাফটা দেখতে খুব সুন্দর লাগছে ।বিশেষ করে সমুদ্রতীরে বালি দিয়ে যে ভাস্কর্য তৈরি করেছেন সত্যিই খুবই সুন্দর হয়েছে ভাস্কর্যটি। বালি দিয়ে এত সুন্দর ভাস্কর্য বানানো যায় চিন্তাই করতে পারিনি এটা আপনার দ্বারাই সম্ভব। আর পাথর এর ছবিগুলো দেখে মনে হচ্ছে পাথরের উপর যেযে একটু বসি। এককথায় প্রত্যেকটি ছবি অপূর্ব। অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।