দশটি মজার কুইজ : সঠিক উত্তরদাতাকে পুরস্কার দেওয়া হবে -এপিসোড ০৭ (বিজ্ঞান)steemCreated with Sketch.

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago


Copyright Free Image Source: PixaBay

কুইজ আমার খুবই ফেভারিট । স্কুলে পড়ার সময়ে প্রচুর কুইজ কনটেস্ট করতাম আমরা ক্লাসে নিজেদের মধ্যে । গর্ব করে বলতে পারি যে ম্যাক্সিমাম কন্টেস্টে আমিই উইনার ছিলাম । বিজ্ঞান, সাহিত্য আর প্রাণীজগৎ ছিল বেশি প্রিয় আমার কুইজ কন্টেস্টের বিষয়ে । খেলাধুলা-র বিষয়ে একটু কম পারতাম । আর ভূগোল এবং ইতিহাসে তেমন একটা পারতাম না । তবে অঙ্ক আর বুদ্ধি বিষয়ক কুইজ গুলোতে ছিলো ঈর্ষণীয় দক্ষতা ।


নিয়মাবলী :

১. একজন ব্লগার একটার বেশি কমেন্ট করে কুইজ এর উত্তর দিতে পারবেন না ।
২. কমেন্ট এডিট করা যাবে না ।
৩. অন্যের উত্তর হুবহু কপি পেস্ট করা যাবে না ।
৪. আমার সন্দেহ হলে আপনার উত্তরের সোর্স জানতে চাইতে পারি ।
৫. গুগল সার্চ ইঞ্জিন এবং বই এর সাহায্য নেওয়া যাবে । তবে সেখান থেকে হুবহু কপি করা যাবে না ।
০৬. দশটি কুইজ এর সবগুলির সঠিক উত্তর কেউ যদি না দিতে পারেন তো -
--- প্রথম সর্বোচ্চ উত্তরদাতাকে প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য কুইজ পিছু $২ এর আপভোট
--- দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উত্তরদাতাকে প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য কুইজ পিছু $১ এর আপভোট
--- তৃতীয় সর্বোচ্চ উত্তরদাতাকে প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য কুইজ পিছু $০.৫০ এর আপভোট

পুরস্কার :

১. প্রথম সঠিক উত্তরদাতা : $২০ এর কমেন্টে আপভোট
২. দ্বিতীয় সঠিক উত্তরদাতা : $১০ এর কমেন্টে আপভোট
৩. তৃতীয় সঠিক উত্তরদাতা : $৫ এর কমেন্টে আপভোট


কুইজ : (বিজ্ঞান)


০১. পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ইনভেন্টর কে ? (আবিষ্কারের পেটেন্টের সংখ্যার ভিত্তিতে)

০২. E = mc2 এই সূত্রের প্রণেতা কে ? এই যুগান্তকারী সূত্রটি দ্বারা কি ব্যাখ্যা করা হয়েছে ?

০৩. ব্ল্যাক হোল আসলে কি বস্তু ?

০৪. আমাদের কাছাকাছি সব চাইতে বড় গ্যালাক্সি কোনটা ? ব্যাস কত এর ? পৃথিবী থেকে দূরত্ব কত ? কতগুলি তারা রয়েছে এই গ্যালাক্সির পেটের মধ্যে ?

০৫. সুবিখ্যাত এক কল্পবিজ্ঞান লেখকের খুবই জনপ্রিয় দু'টি সায়েন্স ফিকশন এ একটি কল্পিত যান দেখানো হয়েছিল । লেখক আর্কিমিডিসের সূত্রের সাহায্যে এই কল্পিত যানের কর্মপদ্ধতি ব্যাখ্যা করে থাকেন । তাঁর মৃত্যুর পরে এই যান আবিষ্কার করা সম্ভবপর হয়েছিল । বর্তমানে যে কোনো রাষ্ট্রের কাছে এই যান থাকা মানেই সেই রাষ্ট্রকে ক্ষমতাধর রাষ্ট্র হিসেবে পরিগণিত করা হয় । বলতে হবে সেই কল্পবিজ্ঞান উপন্যাস দু'টির নাম, লেখকের নাম এবং যানের নাম ।

০৬. কী একই সাথে তরঙ্গ আকারে, তড়িৎ চুম্বকীয় আকারে এবং কণা আকারে বিরাজ করে ?

০৭. ভারতের বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গে জন্মগ্রহণকারী কোন বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম পাট কাঠি থেকে পারটেক্স কাঠ এবং সামুদ্রিক লবণ থেকে ম্যাগনেশিয়াম সালফেট ও ম্যাগনেশিয়াম ক্লোরাইড বাণিজ্যিক ভিত্তিতে নিষ্কাশনের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন ?

০৮. রেডিও তরঙ্গের ত্বত্তীয় গবেষণাপত্র কাজে লাগিয়ে মার্কোনির আগে সর্বপ্রথম কোন বিজ্ঞানী জনসমক্ষে একটি রেডিও যন্ত্র (প্রেরক এবং গ্রাহক যন্ত্র বিশিষ্ট) demonstrate করেন এবং ৭৫ ফিট দূরত্বে বিনা তারে শব্দ প্রেরণে সমর্থ হন ?

০৯. আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুযায়ী আলোর গতির কাছাকাছি বেগ সম্পন্ন কোনো বস্তু থেকে নির্গত আলোর বেগ কত হবে ? ধরুন, আলোর গতির কাছাকাছি বেগ সম্পন্ন কোনো বস্তুর গতিবেগ ক এবং আলোর গতিবেগ খ । এখানে খ > ক । তাহলে খ এর প্রকৃত বেগ কত হবে ? খ = ক + খ নাকি খ = খ ?

১০. আমরা কেন চাঁদের অপর পার্শ্ব কখনোই দেখতে পাই না ?


✡ ধন্যবাদ ✡













Sort:  
 2 years ago 

অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা

আমি গর্বিত দাদা আপনার মতো এত্তো বড় একজন মানুষের পোস্টে আমার নাম আনতে পেরে। এটাই আমার জন্য অনেক বড় পুরষ্কার।

Congratulation to all winner....😇😇😇😇

 2 years ago 

১. টমাস আলভা এডিসন
২. অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।বিশেষ আপেক্ষিকতা হল কিভাবে গতি ভর, সময় এবং স্থানকে প্রভাবিত করে তার একটি ব্যাখ্যা। তত্ত্বটি শক্তি এবং পদার্থের মধ্যে সম্পর্ককে সংজ্ঞায়িত করার জন্য আলোর গতির একটি উপায় অন্তর্ভুক্ত করে —কিছু পরিমাণ ভর (m) অনেক পরিমাণ শক্তির (E) সাথে বিনিময়যোগ্য হয়।

৩.ব্ল্যাক হোল হল মহাকাশের এমন একটি স্থান যেখানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি এতটাই প্রবল যে আলোও বের হতে পারে না অর্থাৎ এর মুক্তি বেগ অনেক।একটি তারকা মারা গেলে এটি ঘটতে পারে।
৪.এন্ড্রমিডা গ্যালাক্সি।ব্যাস: প্রায় ২২০,০০০ আলোকবর্ষ পৃথিবী থেকে দূরত্ব:2.537 মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে।পেটের মধ্যে এক লক্ষ কোটি তারা রয়েছে।
৫.লেখক: জুলভার্ন। The mysterious island and Twenty Thousand Leagues Under the Sea
যান:Nautilus একটি সাবমেরিন
৬.ফোটন
৭.কুদরাত-এ-খুদা
৮.স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু
৯.প্রায় তিন লক্ষ কিলোমিটার।স্পেশাল আপেকিক্ষতা বাদ অনুসারে c বা আলোর বেগ সর্বদা কনস্ট্যান্ট।তাই খ=খ
১০.চাঁদ পৃথিবীর চারিদিকে ঘোরার পাশাপাশি তার নিজের অক্ষের ওপরে যে ঘোরে, এই ঘোরা বৃত্তাকার, কিংবা উপবৃত্তাকারভাবে না, বরং এটি ঘোরে সমলয় বা যুগপৎভাবে। অর্থাৎ অবস্থান বদলানোর সাপেক্ষে ঘূর্ণন। এছাড়া পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরতে চাঁদের যে সময় লাগে, নিজের অক্ষের ওপরে পাক খেতেও চাঁদের একই সময় লাগে। এই আশ্চর্যমিল অন্য কোনো গ্রহের উপগ্রহদের বেলায় দেখা যায় না। এসব কারণেই পৃথিবী থেকে চাঁদের একটা পিঠই সবসময় আমাদের চোখে পড়ে।

  1. Thomas Alva Edison, who made more than 1,000 inventions.

  2. This equation was created by Albert Einstein, which explains that the increase of energy produces a directly proportional increase in mass; that is to say, that when traveling faster and increasing the energy, the mass increases, and when an object has more mass, it will be more difficult to accelerate it, so nothing can reach the speed of light.

  3. These are the cold remnants of ancient stars, which are so dense that no material particle, not even light, is able to escape their powerful gravitational force.

  4. The Andromeda galaxy, which has a diameter of 220,000 light-years, is located about two and a half million light-years from planet Earth. More than 100 million stars have been detected in its interior.

  5. The Nautilus is a fictional submarine, which was conceived by the French writer Jules Verne, as part of his novels Twenty Thousand Leagues Under the Sea and The Mysterious Island.

  6. Light, which is an energy that propagates as electromagnetic radiation, presenting a dual behavior: wave and particle.

  7. Muhammad Qudrat-i-Khuda.

  8. Jagdish Chandra Bose, who carried out a series of pioneering investigations on electromagnetic waves, long before Marconi, since in November 1894, he made the first public demonstration, using it to ring a bell at a distance and to explode a charge of gunpowder.

  9. It will be 300 thousand kilometers away. According to special relativity, the speed of light is constant, therefore b = b.

  10. This is because the Moon takes the same time to rotate around itself as its translational motion around the Earth, a phenomenon known as tidal coupling.

 2 years ago 

১.টমাস আলভা এডিসন।
২.আলবার্ট আইনস্টাইন।এখানে ভর শক্তির পরস্পর রূপান্তরযোগ্যতা বোঝানো হয়েছে।অর্থাৎ কোন বস্তু থেকে যে পরিমান শক্তি পাওয়া যাবে তা ঐ বস্তুর ভর ও আলোর বেগের গুণফলের সমান।

৩.জায়ান্ট স্টার গুলো যখন সংকুচিত হতে থাকে তখন তাদের আয়তন কমে কিন্তু ভর একই থাকে। এর ফলে খুবই ক্ষুদ্র জায়গায় অনেক বেশি পরিমান ভর জমা হয়।ফলে সেখানে মহাকর্ষ বল এত প্রবল হয় যে সেখানে থেকে আলো পর্যন্ত বের হতে পারে না।এভাবেই ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণ গহ্বর তৈরি হয়।

৪.অ্যান্ড্রোমেডা গ্যালাক্সি আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সব থেকে কাছের গ্যালাক্সি।এটা আমাদের থেকে ২.৫৩৭ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত।এর মাঝে এক ট্রিলিয়ন তারা আছে।এর ব্যাস প্রায় ২২০,০০০আলোকবর্ষ
৫.Air craft carrier.বই দুইটির নাম জনিনা।
৬.আলো।
৭.ড.কুদরত-এ-খুদা। অনেক বইয়ে কুদরত-ই-খুদা লেখা তার নামের বানান।

৮.জগদীশ চন্দ্র বসু।

৯.খ=খ।আলোর বেগ ধ্রুব।

১০.পৃথিবীর চারদিকে ও নিজে আক্ষের চারদিকে একবার ঘুরতে চাদের একই সময় লাগে।তাই আমরা চাদের এক পাশ শুধু দেখতে পাই।

 2 years ago 

১.Shunpei Yamazaki
২.স্যার আলবার্ট আইনস্টাইন, আপেক্ষিকতাবাদ।এই সূত্র দ্বারা ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে ভর ও শক্তির পরস্পরের তুল্য অর্থাৎ ভরকে শক্তিতে ও শক্তিকে ভরে রূপান্তরিত করা যায় ।
৩.ব্ল্যাক হোল হল মহাকাশের এমন একটি স্থান যেখানে মধ্যাকর্ষণ বল এতটাই শক্তিশালী যে সেখান থেকে কোন কিছুই বের হতে পারে না। এমনকি আলোর মত তড়িৎ-চৌম্বকীয় বিকিরণও এই প্রচন্ড আকর্ষণ বল ভেদ করে বের হয়ে আসতে পারে না।
৪. অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি।110,000 আলোকবর্ষ। পৃথিবী থেকে এন্ড্রমিডা 2.537 মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে। সভ্য ১ লক্ষ কোটি তারা আছে ।
৫. ওয়ান থাউজেন্ড লীগ আন্ডার দা সি, যানটির নাম নটিলাস, লেখকের নাম জুল ভার্ন।
৬.আলো
৭. মুহাম্মাদ কুদরাত-ই-খুদা
৮.জগদীশ চন্দ্র বসু
৯.খ=খ
১০. চাঁদ পৃথিবীর চারপাশ ঘুরার পাশাপাশি নিজ অক্ষের উপরে একবার ঘুরে। এটি ঘরে সমলয় ভাবে। অর্থাৎ অবস্থান বদলানোর সাপেক্ষে ঘূর্ণন। এছাড়া পৃথিবী কে কেন্দ্র করে ঘুরতে চাঁদের যে সময় লাগে নিজ অক্ষের উপর ঘুরতে একই সময় লাগে। এসব কারণে পৃথিবী থেকে চাঁদের একপাশ দেখা যায়।

 2 years ago 

১. থমাস এলবা এডিসন

২. আলবাট আইনস্টাইন, আপেক্ষিকতার বিষয়ে বলা হয়েছে। ভর ও শক্তির পরস্পরের তুল্য, ভরকে শক্তিতে ও শক্তিকে ভরে রূপান্তরিত করা যায় যার m পরিমাণ ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হলে E= mc2 পরিমাণ শক্তি পাওয়া যায়।

৩. ব্ল্যাকহোল মূলত এক প্রকার সিঙ্গুলারিটি। সেখানে সময় ও প্রায় থেমে যায়, আলো ও সেখানে গিয়ে ফিরে আসতে পারে না। মহাকাশের দানব বলে ও অনেকেই চেনে। মনে করুন, সূর্যের মতো ভর বিশিষ্ট কোন বস্তুকে একটি ফুটবলের সাইজে করে দেওয়া হল বা একটি টেনিসবল সাইজের করে দেওয়া হলো তখন সেটি ব্ল্যাকহোলে পরিণত হবে। এখানে মহাকর্ষ বল অনেক বেশি কাজ করে।

৪. অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি, এর ব্যাস প্রায় ২ লক্ষ আলোকবর্ষ, পৃথিবী থেকে এর দূরুত্ব ২.৫ মিলিয়ল আলোকবর্ষ, এই গ্যালাক্সিতে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন তারা রয়েছে।

৫.

৬. আলো

৭. ড. কুদরত-ই-খুদা

৮. হাইনরিখ হের্ত্‌স

৯. খ=খ। কারণ আলোর একটি নির্দিষ্ট গতি আছে। আপনি যতই আলোর গতির কাছাকাছি থেকে আলো নিক্ষিপ্ত করেন না কেন আলোর গতির বেশি গতি লাভ করতে পারবে না।

১০. যেমন পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে এবং নিজ অক্ষেও ঘুরছে। ঠিক একইভাবে চাঁদ পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে ঘুরছে এবং নিজ অক্ষেও ঘুরছে এবং এটা এমন ভাবে ঘুরছে যা অবস্থান বদলানোর সাপেক্ষে ঘূর্ণন। পৃথিবীর কেন্দ্র করে ঘুরতে চাঁদের যে সময় লাগে, নিজ অক্ষের উপর একবার ঘুরতে চাঁদের তত সময় লাগে। এজন্য চাঁদের অপর পৃষ্ঠ আমরা দেখতে পারি না।

 2 years ago 

(১) পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ইনভেন্টর থমাস এলবা এডিসন।

(২)E = mc2 এই সূত্রের প্রণেতা বিজ্ঞানী আইনস্টাইন।ভর কে শক্তিকে পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ কোন বস্তুর ভড়কে আলোর বেগের বর্গের সাথে গুন করলে ওই বস্তুর মোট শক্তির পরিমান পাওয়া যায়।

(৩)ব্ল্যাক হোল হলো মহাকাশের এমন একটি স্থান যেখানে মধ্যাকর্ষণ বল এতটাই শক্তিশালী যেখান থেকে কোন কিছুই বের হতে পারে না। এইটি পদার্থের অত্যাধিক ঘনত্বের কারণে এটি এর চার দিকে এই অস্বাভাবিক মধ্যাকর্ষণ বল তৈরি করতে পারে।এবং আলো বেড়াতে পারে না। যা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না।
(৪) আমাদের কাছাকাছি সব চাইতে বড় গ্যালাক্সি হচ্ছে অ্যান্ড্রোমিডা।ব্যাস প্রায় ২২০,০০০আলোকবর্ষ। পৃথিবী থেকে আনুমানিক ২.৫ মিলিয়ান আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত।কম করে ও দেড় লক্ষ কোটি।
(৫)আইজ্যাক আসিমভ
(৬) আলো।
(৭)ড. কুদরাত-এ-খুদা।

(৮) হাইনরিখ হের্ত্‌স।
(৯)খ =খ
(১০) পৃথিবী অভিকর্ষ ত্বরণ আমাদের ওই পৃষ্টটি দেখতে দেয় না। পৃথিবীর সাপেক্ষ চাঁদের অভিকর্ষ কেন্দ্রটি মাঝামাঝিতে অবস্থিত। এইটি কেন্দ্র থেকে দূরে পৃথিবী দিকে থাকা পৃষ্টর কাছে অবস্থিত। পৃথিবীর অভিকর্ষজ ত্বরণ চাঁদকে আকর্ষণ করে, ফলে চাঁদ তার অবস্থান বজায় রাখে। পৃথিবীর আকর্ষণের ফলে চাঁদ আস্তে কিংবা জোরে ঘুরতে পারে না ,এই করণে চাদ নিজের কক্ষপথে ঘুরতে যত সময় নেয় ,পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে ও একই সময় নেয়। এই কারণে চাঁদের অপর পার্শ্ব কখনোই দেখতে পাই না।

 2 years ago 

সকল প্রশ্নের উত্তর নিচে দেওয়া হলো👇

  • ১) উত্তর : থমাস এলবা এডিসন
  • ২)উত্তর : অ্যালবার্ট আইনস্টাইন।ভর ও শক্তির নিত্যতা।
  • ৩)উত্তর : মহাশূন্যে এমন একটি স্থান যা নিজের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির মাধ্যমে সকল বস্তু কে নিজের ভেতর টেনে নিতে পারে।
  • ৪)উত্তর : অ্যানড্রোমেডা গ্যালাক্সি।
    পৃথিবী থেকে দূরত্ব-২.৫৩৭ আলোক বর্ষ।
    ব্যাস-১১০০০০ আলোকবর্ষ
    তারার সংখ্যা-১ লক্ষকোটি
  • ৫)উত্তর : উপন্যাসের নাম- এয়ার ক্র্যাফট ক্যরিয়ার
  • ৬)উত্তর :আলো।
  • ৭)উত্তর : ড. কুদরত-ই-খুদা
  • ৮)উত্তর : হাইনরিখ হের্ত্‌স।
  • ৯)উত্তর :খ=খ।
  • ১০)উত্তর : পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরতে চাঁদের যে সময় লাগে।নিজের অক্ষের উপর ঘুর পাক খেতেও চাঁদের একই সময় লাগে।তাই সব সময় একদিক দেখা যায়।

এই প্রতিযোগিতাটি দৈনিক সক্রিয় প্রতিযোগিতার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে

Contest Alerts: Active Contest List on 02nd Jan 2023 - Win 2950+ STEEM

আরও আপডেটের জন্য অনুসরণ করুন এবং রিস্টিম করুন।
#ContestAlerts #winwithsteem

 2 years ago 

১. এডিসন

২. আইনস্টাইন। ভর কে শক্তিতে এবং শক্তিকে ভরে রূপান্তর করা যায় এই সূত্র দ্বারা এটাই বুঝানো হয়েছে।

৩. ব্ল্যাক হোল মহাকাশের একটি বস্তু যার মহাকর্ষীয় শক্তি এতটাই বেশি যে এর ভিতরে কোন কিছু প্রবেশ করলে আর বাহিরে বের হতে পারে না।

৪. অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ২.৫ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে। অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সির ব্যাস ১১০০০০ আলোকবর্ষ। এই গ্রহের তারা সংখ্যা প্রায় ১ লক্ষ কোটি।

৫.

৬. আলো

৭.

৮. হেনরিচ হার্টজ

৯.

১০. চাঁদ পৃথিবীর সাথে এক অভিকর্ষীয় আলিঙ্গনে আবদ্ধ থাকে তাই আমরা সবসময় চাঁদের একপাশকেই দেখতে পারি।