সাইকোপ্যাথ এর গল্প!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
নিজের জানা-অজানা, বিভিন্ন ঘটনা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আমার বরাবর ভালো লাগে।তাই দৈনন্দিন জীবনের যেকোনো ছোট ছোট ঘটনাগুলো আপনাদের জন্য জমিয়ে রাখি শেয়ার করার জন্য। কারণ বিভিন্ন মন্তব্য শুনতে পারলে বেশ ভালোই লাগে। যাই হোক,শুরু করি।আসলে কি করার, সবসময় কোনো কিছু শোনা আমার বেশ পুরনো একটি অভ্যাস। আজকেও ঠিক সে রকম ভাবে অ্যাসাইনমেন্ট করছিলাম। যাইহোক, এসাইনমেন্ট আসলে এতো বেশি জমে গিয়েছিলো যে লেখা ছাড়া কোনো উপায় ছিলো না। আর এতো বেশি লেখা যে, সেটা শেষ ও হচ্ছিলো না। যাই হোক, লিখতে লিখতে আসলে কিছু ঘটনা শুনছিলাম। তো সেই ঘটনার কিছু অংশ এতো বেশি লোম্যহর্ষক ছিলো। তো ভাবলাম যে আপনাদের সাথে কিছুটা শেয়ার করি।
পুরো ঘটনাটি চাইলেও শেয়ার করতে পারছি না। কারণ এতো ভয়ঙ্কর কিছু ঘটনা মাঝে ছিলো। যেগুলো হয়তো অনেকে সহ্য করতে পারবে না। অর্থাৎ অনেকে পড়তে পারবে না কিংবা পরার পরে খুব খারাপ লাগবে। তাই আসলে সবকিছু শেয়ার করছি না। শুধুমাত্র মূল কিছু ব্যাপার শেয়ার করছে। একটা ব্যাপার হলো, আমরা সবচেয়ে বেশি যেটাকে ভয় পাই। সেটা হলো ভালোবাসার প্রতারণা। কারণ সবকিছু মেনে নেওয়া গেলেও, আমরা বারবার কিন্তু ভালোবাসার প্রতারণায় জর্জরিত হই। কারণ আমরা সেটাকে বারবার সত্য মেনে নেই।
আর কিছু কিছু সাইকোপ্যাথরা সব সময় এই ব্যাপারটিকে কাজে লাগাই। অর্থাৎ তারা বারবার ভালোবাসায় কোনো কোনো মানুষকে ভুলিয়ে বারবার একই আচরণ করে। যেমন আমি এক সাইকোপ্যাথ এর গল্প যেখানে শুনেছি। সেই ঘটনাটির মূল ব্যাপারটি ছিলো, একটা মহিলার স্বামী তাকে অনেক বেশি টর্চার করতো। অর্থাৎ এতো বেশি পাশবিক নির্যাতন করতো, যেটা আমার লিখতেও হাত কাঁপবে। তাই মহিলাটি প্রায় অনেকবার তাকে পুলিশের কাছে দিয়েছে। কিন্তু পুলিশের কাছে যাওয়ার সাথে সাথেই সেই লোকটি ওই মহিলাটিকে এতো বেশি প্রেমের কাহিনী অর্থাৎ প্রেমের চিঠি লিখতে থাকে।যাতে করে মহিলাটি প্রতিবার গলে যায় এবং তার স্বামীকে আবার পুলিশের কাছ থেকে ছাড়িয়ে আনে। আসলে আমাদের সমাজে যে কতো রকমের সাইকোপ্যাথ রয়েছে। সেটা হয়তো আমরা নিজেরাও জানিনা।