স্বল্প সময়ে অল্প উপকরণে তৈরি তেঁতুলের মিষ্টি আচার||
||আজ-২৫ই,চৈত্র||১৪২৯বঙ্গাব্দ,বসন্তকাল||
তেঁতুলের মিষ্টি আচার
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- তেঁতুল
- আখের গুড়
- লবণ
- এলাচ
- দারুচিনি
ধাপ-১
প্রথমে আমি চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে নিয়েছি।তারপর আখের গুড় দিয়ে দিয়েছি এবং সামান্য পরিমাণ লবণ দিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-২
এবার দুইটি এলাচ এবং ৪ টুকরা দারুচিনি দিয়ে দিয়েছি।এখন কিছুক্ষণ গুড় জাল করে নিব প্রায় পাঁচ মিনিট মতো।
ধাপ-৩
এবার তেঁতুল দিয়ে দিব।তেঁতুল,গুড় একসাথে মিশে যাওয়ার জন্য খুন্তির সাহায্যে নাড়তে হবে।
ধাপ-৪
এবার দশ মিনিট মতো ক্রমান্বয়ে নেড়ে চেড়ে উপকরণ গুলো আঠালো হয়ে আসলে চুলা অফ করে দিয়েছি।আমার তেঁতুলের মিষ্টি আচার রেসিপি প্রস্তুত।
ধাপ-৫
এ পর্যায়ে রেসিপিটি একটি পাত্রে পরিবেশন করে নিয়েছি।
রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস রিয়েলমি ফাইভ আই ফটোগ্রাফার @rahnumanurdisha
VOTE @bangla.witness as witness

OR
VOTE @bangla.witness as witness

তেতুলের নাম শুনলেই তো জিভে জল আসে। আর আচার দেখে তো লোভ সামলানোই মুস্কিল হাহা।
আর আচার একটু টক ঝাল আর মিষ্টি হলে কোনো কথাই নেই। আর আচার যা বানিয়েছেন জাস্ট অসাধারণ।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
অল্প উপকরন দিয়ে খুব মজার আচার করেছেন। দেখেই জিভে পানি এসে গেল। 😋ভাগ্যিস কাল রোজা রেখে পোস্ট দেখিনি।দারুন হয়েছে আচারের কালার আপু।রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আচার এমন একটা রেসিপি যা দেখলে প্রতিটা মানুষের জিভে জল চলে আসে। আপনি অল্প উপকরণে অল্প সময়ে খুব মজার রেসিপি তৈরি করেছেন। এখনো সেভাবে কখনো বাসায় তেঁতুলের আচার তৈরি করা হয়নি। তবে আপনার পদ্ধতি দেখে একবার চেষ্টা করে দেখবো।ধন্যবাদ জিভে জল আসা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু।
দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। অল্প উপকরণে খুব সহজেই তেতুলের আচার তৈরি করেছেন আপনি। কালার টা খুবই লোভনীয় লাগছে দেখতে। রোজা রেখে এটা দেখে তো জিভে জল চলে আসছে। একদিন ট্রাই করে দেখব। ধন্যবাদ আপু
জি অবশ্যই ট্রাই করে দেখবেন,ধন্যবাদ আপু।
তেতুলের নাম শুনতেই কেমন যেন গায়ের মধ্যে একটা ঝাঁকি দিয়ে ওঠে এবং জিভে জল চলে আসে।
আসলে টক জাতীয় জিনিস তো হওয়াটাই স্বাভাবিক।
তেতুলের আচার অনেক সুন্দর ভাবে প্রস্তুত করে ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমাদেরকে দেখার সুযোগ করে দিলেন প্রস্তুত প্রণালী দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা দেখা হবে।।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু তেতুলের আচার আমার খুবই প্রিয়। তেতুলের আচার পেলে আমি অনেক গুলো একসাথে খেয়ে ফেলতে পারি। বিশেষ করে রুটি দিয়ে সব থেকে বেশি ভালো লাগে খেতে। আর এমনিতেই যখন মনে হয় তখন হাতে করেও খেয়ে বেড়ায়।যাই হোক আপনার তেতুলে আচার দিখে জিভে পানি চলে আসলো আপনার তৈরি পদ্ধতিটা অনেক দারুন হয়েছে এই তেতুলের আচার আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপু আপনার রেসিপি জিভে জল আনা।
তবে আমার পরিবার তেঁতুলের টক আচার খেতে বেশ পছন্দ করে, আর আমার আগ্রহ মিষ্টি জিনিসের প্রতি। তাই এটা আমার কাছে ভীষণ লোভনীয় রেসিপি।
অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার রেসিপি ভাগ করে নেয়ার জন্য।
আমারও মিষ্টি জিনিস পছন্দ।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
বাহ্! রোজার দিন মুখে পানি চলে আসার মতো একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। এই রেসিপি দেখে তো যে কারোরই মুখে পানি চলে আসবে। কারণ তেঁতুল জিনিসটাই এমন। আর যদি তেঁতুল দিয়ে এতো মজাদার আচার তৈরি করা হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। খুবই মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। সেজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
তেঁতুলের মিষ্টি আচার রেসিপি দেখে জিবে দিয়ে জল চলে আসলো।এতো মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া।