আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা - ১৪ || গ্রীস্মকালীন ফলের গল্প -লিচু চুরির গল্প [10% @𝖘𝖍𝖞-𝖋𝖔𝖝 🦊]

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

হ্যালো বন্ধুরা,
সবাই কেমন আছেন।আশা করছি মহান সৃষ্টিকর্তার দোয়ায় সবাই ভালো আছেন।আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।আমি একটা জিনিস খেয়াল করলাম যে,"আমার বাংলা ব্লগ" পরিবারের সদস্যরা সবাই খুব অ্যাক্টিভ।আর এইটার মূল কারন হলো আমাদের এডমিন এবং মডারেটরদের অক্লান্ত পরিশ্রম।আর আমাদের @rme দাদার সঠিক গাইডলাইন।কারন তিনি না থাকলে হয়তো এতো কিছু সম্ভব হতো।আমরা প্রায় পুরো সপ্তাহ কাজ করি।কিন্তু এই কাজের গতিকে আরও বাড়িয়ে দিয়ে আমাদের এডমিন এবং মডারেটররা মাঝে মাঝে অনেক প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে এই বিষয়টা আমার কাছে অনেক ভালো লাগে।এতে করে আমাদের মধ্যে একটা প্রতিযোগিতার সৃষ্টি হয়।আমাদের কাজের গতি পাই।আর আজকে ধন্যবাদ জানাই @hafizullah ভাইকে এতো সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করার জন্য।অনেক কথা বলে ফেলেছি চলেন এবার শুরু করি আমাদের গ্রীষ্মকালের ফলের গল্প।



lychee-g522df27be_1920.jpg


Source



আজকের গল্পটি হচ্ছে আমার গ্রামের বাড়িতে লিচু চুরি করা নিয়ে।আমি তখন ক্লাস সিক্সে পড়ি।আমি ছোট বেলা থেকে বাহিরে থাকি।ক্লাস ফাইভ এর পর থেকে বগুড়ায় লেখাপড়া করতাম।এইরকম গ্রীষ্মের ছুটিতে আমি আমার গ্রামের বাড়িতে যাই।সেই সময় আম,কাঁঠাল এবং লিচু প্রায় সব ধরণের ফল পেকে ছিল।আমার এক বড় ভাই নাম আলামিন ইনি মাঝে মাঝে এইরকম ফল চুরি করে খেত।আসলে আমি ছোট হবার কারণে আমাকে এগুলো বেপারে নিয়ে যেতো না।আবার রাতে আমার মা বাহিরে যেতে দিত না অনেক কারন ছিল।কিন্তু আসলে এখন একটু বাহিরে থাকি তাও আবার ক্লাস সিক্সে পড়ি এই জন্য আমার ভাই আমাকে নিয়ে যেতে রাজি হয়েছিল।



আমার ভাইয়ের গ্রুপে অনেক কয়জন ছিল যারা নিয়মিত এই কাজ করতো।আমার আরও দুইজন চাচা এবং ভাইরা ছিল।আমাদের গ্রামের এক চাচার একটা লিচু বাগান ছিল যেখানে অনেক লিচু ধরতো।যা দেখলেই যে কারো লোভ ধরে যাবে।আর একটা কথা হচ্ছে এই বাগানের পাশ দিয়ে আমরা প্রতিদিন হেটে যাই।সবাই মিলে আগের দিন রাতে ডিসিশন হইলো যে আগামি কাল রাতে সবাই যাবো লিচু পারতে।আমরা ৫ জন যাওয়ার কথা হইলো।সব কিছু ঠিক ঠাক।আর আমি সব চেয়ে বেশি খুশি কারন আমি এই ধরণের কাজ আগে করি নাই।যেহেতু ছোট ছিলাম এই জন্য একটু উত্তেজনা বেশি ছিল আবার ভয় কাজ করতেছিল যে কি যে হয়,যদি ধরা পরে যাই।সেই রাতে আর ঘুম হয় নাই।ভাবতেছিলাম কখন সকাল হবে।পরের দিনের ঘটনা।



আমার আলামিন ভাইয়ের কথা বলেছিলাম আসলে ইনি হচ্ছে আমাদের গ্রুপ লিডার যাকে বলা হয়।ভাই হটাৎ করে আমাকে দুপুর বেলা ডাক দিয়ে বললো কথা আছে ।আমি গেলাম ভাই এর কাছে।আগেই বলে রাখি ভাই ছোট বেলা থেকে আমাকে অনেক ভালোবাসে সেইটা এখন পর্যন্ত।যাই হোক ভাই এর সাথে গেলাম বললাম যে ভাই কি হয়েছে উনি তখন আমাকে বললো দেখ যেহেতু বাড়ির কাছেই লিচুর বাগান আমরা এতো জন না গিয়ে আমি আর তুই যাই এবং এশার নামাজের সময় যাবো।এর কারন হিসেবে তিনি আমাকে বললো আমার আর চাচা যারা আছে ওরা বেশি ভালো না হইচই করবে তখন একটা ভেজাল হয়ে যাবে।আবার বললো তোর আম্মু বেশি রাতে বাহির হতে দিবে না।তাই তার কথা মতো রাজি হয়ে গেলাম।আমার বাকি চাচাদের আমি আর কিছু জানালাম না।ওরা যানে যে সবাই এক সাথে যাবো।আর আমরা ভাবছিলাম যে আমরা দুইজন গিয়ে লিচু নিয়ে এসে দুইজন মিলে খাব।



সন্ধার পর আমি বাড়ি থেকে বাহির হইলাম।আমার হার্টবিট শুধু বাড়তেছিল কারন প্রথম এই কাজ করতে যাচ্ছি আমার অনেক মজাও পাচ্ছিলাম।আমার ভাই অনেকের থেকে অনেক চালাক ছিল।আমরা দুউইজন মিলে রওনা দিলাম।উনি আগে যাদের লিচু বাগান তাদের বাড়ির আসে পাশে দেখে আসলো,যে বাড়িতে আছে কি না।আর আমার আলামিন ভাইয়ের ধারণা ছিল যে তাদের বাজারে দোকান আছে তারা এই সময় দোকানে থাকে।তাই যেহেতু সব ঠিক ছিল আমরা দুইজন বাগানের দিকে চলে গেলাম।



বাগানের দিকে যাওয়ার পর আমার ভাই আমাকে বললো যে তুই এখানে দাঁরা আমি যাচ্ছি ভিতরে আমি নিয়ে আসতেছি।যেহেতু আমি বাহিরে ছিলাম একটু পর ভিতরে যাওয়ার পর আমি কাউকে ভিতরে দেখতে পেলাম।ততক্ষণে আমার ভাই ভিতরে চলে গেছে।ঠিক যখন আলামিন ভাই লিচু ছিড়তে যাবে তখন হটাৎ করে ৩ জন লাইট নিয়ে আসলো এবং সাথে সাথে আমার ভাই এর হাত ধরে ফেললো।আর আমি ঠিক বাগানের সাইডে দাড়ায় ছিলাম।তখন দেখলাম যে,আমার ভাইকে ধরছে এবং তারা চেনার পরও তাকে ছেড়ে দিচ্ছে না আমি ভিতরে ঢুকে গেলাম।আমি শুনতেছিলাম যে,আমার ভাই বলতেছিল যে আমি এখানে পেসাব করতে আসছি।এবং ওরা বলতেছিল তুমি একটু আগে এখান থেকে ঘুরে গেছো এবং আমাদের বাড়ির দিক থেকে ঘুরে আসছো তারপর এখানে আসছো।আসলে আমার তখন এতোটা খারাপ লাগতেছিল বলে বুঝানো সম্ভব না।আমি এদিক সেদিক না দেখে সাথে ভিতরে গেলাম তারপর অনাদেরকে বললাম উনি এমনি আরছি যতোটুকু মিথ্যা বলা যায়।আর ওনাকে হাত ধরে রেখেছিল। আমি যখন আমার ভাইয়ের পক্ষে কথা বলতেছিলাম ওনারা আমাকে বলতেছিল যে তোমার কাছে এইটা আশা করি নাই।আমরা কোনো মতে ওখান থেকে চলে আসি সেই রাতে।যদিও একটু হইচই হয়েছে।আমরা ভাবছিলাম কেউ কিছু জানে না হয়তো বা জানবে না।আমি বাসায় এসে সোজা শুয়ে পড়ি। আমার আম্মুকে একটু ভয় পেতাম।আম্মু জিজ্ঞেস করলো কোথায় গেছিলি আমি বললাম বাহিরে ছিলাম।



পরের দিন সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর আসলে এইটার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না।আমার আম্মু আমাকে বলতেছিল তোকে কি কোনো দিন কিছু খাওয়াই নাই? লিচু কোনো দিন খাস নাই?আসলে আমি বুঝেও না বোঝার ভান করে ছিলাম।পরে যখন জানতে পারলাম যে,ওনারা সবাইকে বলে দিয়েছে যে,আলামিন এবং রবিউল আমাদের লিচু বাগানে লিচু চুরি করতে এসেছিল।আমার বাবার সামনে আমি মাথা নিচু করে ছিলাম।আসলে আমি পুরো হতভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম সেইদিনের কাহিনি দেখে।লিচু খাওয়া হইলো না কিন্তু মান-সম্মান যা ছিল সব শেষ।বাবা-মা খুব কষ্ট পেয়েছিল আসলে সেদিন।



সবাই হয়তো ভাবছেন এখানেই গল্পটা শেষ।কিন্তু না আরও আছে,ওই যে চাচাদের নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল তাদের আমরা রেখে না বলে চলে গিয়েছিলাম।তারাও সকালে আমাদের সাথে কটূক্তি করে কথা বলতেছিল যে, তাদেরকে নিয়ে যাই নাই।ওরা এই কোথাও সবাইকে বলতেছিল যে আমাদেরকে নিয়ে যায় নায় দেখে ওরা ধরা পরে গেছে।আবার এই আপনাদের কাছেও আমরা দুই ভাই দুষি কারন আমারা শুধু দুইজন গেছি তাদের না বলে।কিন্তু আসল কারন হচ্ছে তারা আসলে আমাদের সাথে যেতই না।কারন আমরা যে রাতে লিচু চুরি করতে গিয়েছিলাম তার আগের রাতে একদল অনেক লিচু চুরি করে নিয়ে গিয়েছিলো।এই জন্য তারা সবাই মিলে পাহারা দিচ্ছিল সেদিন রাতে আমরা যেদিন গিয়েছিলাম। আর এই খবরটাও আমার বাকি চাচারা জানত এবং আমাদের বলে নাই।তারা চাচ্ছিল যে এইরকম কিছু একটা আমাদের সাথে হোক।আবার পরের দিন সবাই বলতেছিল যে,লিচু খাইল কে আর নাম হইলো কার।



গল্পের মূল সারকথা
  • সঙ্গি নির্বাচন করার আগেই অবশ্যই ভাবতে হয়।কারন একবার ভুল পথে গেলে জীবন ধ্বংস হয়ে যায়।কারন ভুল রাস্তা থেকে ফিরে আসতে সময় লাগে।
  • যে কাজ আপনি করবেন সেইটা করার আগে ভাবতে হয়।চিন্তা ভাবনা ছাড়া কোন কাজ করলে বিপদ কখন চলে আসবে বলতে পারবেন না।কারন কথা আসে না চোর গেলে আমাদের বুদ্ধি বাড়ে।
  • সবাই এক সাথে কোন কাজ করতে গেলে কারো সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করা ঠিক না।এতে করে সব কিছু শেষ হয়ে যাবে আপনার একটা ভুল সিদ্ধান্তে।
  • সবাই মিলে একতা বদ্ধভাবে চলতে হয় তাহলে কোন কাজেই বাধা পরে না।
  • এমন কারো সাথে মিশবেন না যে আপনার পিছন থেকে ছুরি মারবে।এমন বন্ধুর মতো চির শত্রু আর হয় না।


এই গল্পের মাধ্যমে আমি আমার বাস্তব জীবনের গল্প তুলে ধরেছি।আসলে অনেকেই কাল্পনিক মনে করতে পারেন।আসলে জানেন কি বাস্তব জীবন ছাড়া কখনো কাল্পনিক কাহিনি তৈরি হয় না।আর সবাই ভাবতে পারেন যে বাকি সবাইকে নিয়ে গেলে হয়তো এইরকম ঘটনা ঘটতো না। বা আমাদের সাবধানে যাওয়ার দরকার ছিল।কিন্তু আসলে এইটা কাল্পনিক না।যে নিজের ইচ্ছা মতো হয়ে যাবে।এগুলো ঘটনা না হলে আমার এতো কিছু লিখতে পারতাম না।হয়তো গল্পটাই হতো না। যাই হোক আশা করছি গ্রীষ্মকালের ফলের গল্পটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।আর এখানেই আমার আসল সার্থকতা।সবাই ভালো থাকবেন,সুস্থ থাকবেন এই আশা করে বিদায় নিচ্ছি।ভুলত্রুটি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।দেখা হবে কথা হবে অন্য কোনো দিন। আর আশা করবো আমার গল্প থেকে কিছু শিক্ষা গ্রহন করতে পারবেন।



LUCYMssPjPkNSqA4R8GVisGuWmEiTbcWLWDufxa8iJ53FURruhT9sPApiKPJ2jQCyxqBGJ8CMouEYbxjCJ5DBG92ymVWC56ya5GKPEX3RW...24YvuP3nma9DY9nJtpX8QEv3qc6v59aeKXXXc1wQer45ZbHh98iBjpVRSHxfC82ZEZ9qXhLkaNFTrSda1u2mosa99jUyF2kPgiu3rMBY2TyqY1SUSMFB8YtmVQ.png

আমার পরিচয়

IMG20220118113255n.jpg

আমি রবিউল ইসলাম। আমার স্টীমিট আইডি @rabiul365। আমি একজন বাংলাদেশি।আমি আমার দেশকে নিয়ে গর্ববোধ করি।কারন আমি আমার মায়ের ভাষায় কথা বলি।দেশ আমার ভাষা আমার।আমি বর্তমানে শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করছি।আমি একজন সপ্ন বিভোর মানুষ।সপ্ন দেখতে পছন্দ করি।ভ্রমন আমার খুব পছন্দের কাজ।ভ্রমন ভালবাসি।মাঝে মাঝে নিজের মনের ভাবকে প্রকাশ করতে আঁকাআঁকি করে থাকি।চেষ্টা করি নতুন কিছু করার,কারন সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে হয়।



logo.png

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png


image.png

সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।


115.png

Sort:  
 3 years ago 

ছোটবেলার দারুন গল্প লুকিয়ে থাকে প্রত্যেকের মাঝেই।আপনি এমন একটি মজাদার ঘটনা আলোচনা করেছেন যা আমাকেও শৈশবে ফিরে নিয়ে গেছে।মনে দোলা দিয়ে যাচ্ছে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা।যাইহোক,লিচু চুরির দারুন গল্প উপস্থাপন করেছেন। এমন একটি ঘটনা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয়।

 3 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মতামতের মাধ্যমে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য।

 3 years ago 

ভাইয়া আপনার এই লিচু চুরির গল্প টি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। লিচু আমার খুব প্রিয় একটি ফল। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এই গল্পটি সকলের সামনে উপস্থাপন করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।আপনি আর অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প লিখুন।

 3 years ago 

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার পোষ্টটি পড়ে আপনার সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য।

 3 years ago 

এইবারের প্রতিযোগিতার মাধ্যমে অনেকগুলো সুন্দর সুন্দর মজাদার গল্প পড়তে পারলাম এবং আপনারটিও খুব সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটা গল্প আমাদের উপহার দেয়ার জন্য ভালো থাকবেন।

 3 years ago 

ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য।

 3 years ago 

এই প্রতিযোগিতায় মধ্য দিয়ে বুঝা যাচ্ছে, আমার বাংলা ব্লগের সদস্যরা মোটামুটি ভালো লেভেলের চোর😜😜।কেউ আম, কেউ কাঁঠাল, কেউ লিচু চোর।ভালো লাগলো।সম্যাসা হচ্ছে কেমনে মানুষ চিনবো,সামনে সবাই একই রকম।ভালো লাগলো।সারকথা গুলো।ধন্যবাদ আপনাকে।

 3 years ago 

হ্যাঁ আপু আপনি ঠিকই বলেছেন আসলে সবাই কিছু না কিছু একটা চুরি করেছে। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

 3 years ago 

এজন্যই বলে চুরিবিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ো ধরা। আপনার গল্পটি বেশ শিক্ষণীয়। চুরি করল কে আর ধরা পরল কে। আসলে ছোট বয়সে মানুষ নানারকম ভুলভ্রান্তি করে থাকে। যা থেকে পরবর্তী জীবনের শিক্ষা অর্জিত হয়। ধন্যবাদ গল্পটি শেয়ার করার জন্য

 3 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মতামতের মাধ্যমে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য।

 3 years ago 

মানে আপনারা পরিস্থিতির স্বীকার হয়েছিলেন এবং ফেঁসে গিয়েছিলেন, চুরি না করেও চুরির অপবাদ পেয়েছেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে গল্পটি ভাগ করে নেয়ার জন্য।

 3 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আপনার সুন্দর মতামতের মাধ্যমে আমাকে উৎসাহিত করার জন্য।

 3 years ago 

আপনার এই লিচুর ঘটনা পড়ে ভাল লাগলো। আনার খারাপও লেগেছে। আসলে যখন আমরা কোনো কিছু দোষ করি তখন যদি মানুষ দোষী বলে তখন হয়তো খারাপ লাগে না। কিন্তু চুরি না করে যদি দোষি হতে হয় তাহলে কিন্তু খারাপ লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এই গল্পটি শেয়ার করার জন্য

 3 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আমার গল্পটি পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।

 3 years ago 

আপনি তো দেখি বড় মাপের চোর। আপনি খুব সুন্দর ভাবে লিচু চুরি গল্প আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি আমি খুব মজা পেয়েছি আপনার গল্পটি পড়ে। চুরি বিদ্যা মহাবিদ্যা যদি না পড়ো ধরা এই সপ্তাহ জুড়ে এই মন্ত্রটি সবার মনে জায়গা দখল করে নেবে। ধন্যবাদ আপনাকে

 3 years ago 

ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য। আর হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন চুরি বিদ্যা মহাবিদ্যা যদি না পড়ো ধরা।

 3 years ago 

সবাই দেখেছি নিজের সুন্দর সুন্দর স্মৃতিময় গল্প গুলো শেয়ার করছে অথচ এখনো আমি পারি নাই। শুধু সবার গল্পগুলো পড়েই যাচ্ছি। যাই হোক ভাল লাগল ভাই আপনার সেই স্মৃতিময় গল্পগুলো। শুভেচ্ছা রইল প্রতিযোগিতায় আপনার জন্য।

 3 years ago 

আপনি একটা শেয়ার করে দিন ভাই। আপনি কেন বাকি থাকবেন বলেন। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মতামতের জন্য।

 3 years ago 

image.png


ভাই আপনার শেয়ার করা গল্পটি অনেক সুন্দর ছিল। আমি ও ছোটবেলায় আমার বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আম, জাম, কাঁঠাল,পেয়ারা,লিচু তরমুজ সবকিছুই প্রায় চুরি করে খেয়েছি। তবে আপনার মা আপনাকে ভালোবেসে শাসন করেছে। ধন্যবাদ ভাই।


image.png

 3 years ago 

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আমার গল্পটি পড়ে সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।