আধভেজা চোখ আর হাসিমাখা মুখ
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
মাঝেমধ্যে যখন নিশ্চুপ হয়ে যাই।চারপাশ অন্ধকারে ঢেকে যায়, চারিপাশ e যখন আশেপাশেr কেউ থাকেনা। পুরো পরিবার, পুরো বাড়ি ঘুমের ঘোরে তলিয়ে যায়। তখন নিজেকে বড্ড নিঃসঙ্গ লাগে। এই নিঃসঙ্গতার কোনো কারণ নেই , নেই কোনো সংজ্ঞা, নেই কোনো উদাহরণ নেই কোনো উপসংহার। নিঃসঙ্গতা বড়ই খারাপ জিনিস। কারণ এই নিঃসঙ্গতা আমাদের জীবনকে যতোভাবে পারে ততোভাবে নিঃশেষ করে দেয়। যেভাবে ক্যান্সার একটা সুস্থ শরীরকে ধীরে ধীরে তার মরণ কামড় বসানোর মাধ্যমে শেষ করে, ঠিক তেমন ভাবেই।
ঠিক তেমন একটা রাত্তিরের কথা, আমার আধ ভেজা চোখ আর আকাশ পানে চেয়ে থাকা হাসি মাখা মুখ। মধ্যে কোনো সন্ধি নেই। ভেজা চোখ আর হাসিমাখা মুখ দুটোই দুপক্ষের। কিন্তু ওরা মাঝেমধ্যে মিলেমিশে যায় তাদের অপারগতায়। ভেজা চোখ জানান দেয় যে, আমাদের হৃদয় ভালো নেই। আমাদের বুকের মাঝে আমাদের যে হৃদয় রয়েছে। সেই হৃদয় কোনো কারনে স্তব্ধ। হয়তো রক্ত চলাচল সচল। কিন্তু মনের উচ্ছলতা থাকে না। আর হাসি মুখ নিজেকেই যেনো নিজে বিদ্রুপ করার মতন কারণ এতো সুখে থাকার পরেও ভেজা চোখ দেখে নিজেকেই নিজে তাচ্ছিল্য করতে ইচ্ছে করে।
মাঝেমধ্যে আমাদের জীবনেও এমন অনেক কিছু ঘটে, যায় যার সাথে যার কোনো মিল থাকে না। কারণ এমন অনেক ব্যাপার রয়েছে, যে ব্যাপারগুলোকে আমরা হয়তো একসাথে করতে চাই না। কিন্তু সময়ের কারণে হয়তো অনেক সময় সেই দুটো জিনিস একসাথে হয়ে যায়। ঠিক যেমনটা ওই রাত্তিরে ছিলো। হাসি মাখা মুখ আর আধ ভেজা চোখ। হয়তো তারা বিদ্রুপ করছিলো বটে নিজেদেরকে নিজেরা। তাও তো তাদের একসাথেই পথ চলা।