আবেগের কবিতা || তুমি আছো বলেই স্পন্দন || Original Poetry by @hafizullah
হ্যালো বন্ধুরা,
তোমার আখিঁ, তোমার দৃষ্টি
হৃদয়ে জাগ্রত করে ঝড়,
তোমার কায়া, তোমার মায়া
হৃদয়ে বাড়ায় স্পন্দন।
তুমি আছো বলেই কল্পনা
চঞ্চল করে হৃদয় আমার,
তুমি আছো বলেই স্পন্দন
বিদ্রোহী করে হৃদয় আমার।
তোমার রূপ, তোমার সুর
হৃদয়ে ছড়ায় ব্যাকুলতা,
তোমার ছায়া, তোমার মমতা
হৃদয়ে বাড়ায় কামনা।
তুমি আছো বলেই আকুলতা
চঞ্চল করে মনের বাসনা,
তুমি আছো বলেই চঞ্চলতা
পূর্ণতায় ভাসি নিয়ে মুগ্ধতা।
তুমি আছো বলেই-
হৃদয়ে ফিরে পূর্ণতা,
তুমি আছো বলেই-
মনের আকাশে পূর্ণিমা।
তুমি ছাড়া-
আমি হারাই দূর সীমানায়,
তুমি ছাড়া-
আমি কবিতা সাজাই যন্ত্রনায়।
Image taken from Pixabay
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness
OR
প্রচন্ড এই গরমের মুহূর্তে মানুষজন খুবই অসুস্থ হচ্ছে। তাই এই মুহূর্তে আমাদের সর্বদা চেষ্টা করতে হবে সুস্থ থাকার জন্য। দোয়া করি দ্রুত সুস্থ হয়ে যান। খুবই ভালো লেগেছে আপনার কবিতা আবৃত্তি করে। অনেক সুন্দর লিখেছেন কবিতাটি।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এই গরমের লোডশেডিং এর পরিমাণ অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। আপনি লোডশেডিং থেকে বাঁচার জন্য খুব সকালবেলা অফিসে এসেছেন। আর অফিস আসার এক মিনিট পরেই লোডশেডিং শুরু। আসলে এই জিনিসটা যে কতটা খারাপ লেগেছে সেটা আমি বুঝতে পারছি। কারণ আমিও হসপিটাল থেকে বাড়িতে আসার পরই সাথে সাথে কারেন্ট চলে গেল, দেখেই যেন মাথা ঘুরে গেল। আসলে কিছু বলার নেই কিছু করাও নেই, তারপরে যেন মেনে নিতে হবে শত কষ্টের মাঝেও। আজ আপনি অসাধারণ ভালোবাসা কবিতা শেয়ার করলেন, ভালোবাসার এই কবিতাটি অনেক ভালো লাগলো আমার।
প্রথমে আপনার সুস্থতা কামনা করি। দোয়া করি যেন তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠতে পারেন। আসলে লোডশেডিং বর্তমান বাংলাদেশের সব জায়গাতে একই অবস্থা। আমাদের এখানে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রী ৪৪ ডিগ্রী। তারপর লোডশেডিং সবাই খুব অস্বস্তির মধ্য দিয়েই পার করছে। তাহলে কাজের ব্যাঘাত ভালোই ঘটছে দেখছি আপনার। আজকে ভালোবাসার হৃদয়ের স্পন্দন সেই অনুভূতিটি খুব সুন্দরভাবে কবিতার মধ্যে প্রকাশ করেছেন। আসলে কবিতার মধ্যে যে অনুভূতিগুলো প্রকাশ করা হয়। আমি মনে করি প্রতিটা হৃদয়ের বাস্তবিক অনুভূতি প্রকাশ পায়।
প্রথমেই আপনার সুস্থতা কামনা করছি।
এখনকার সময়ে সুস্থ থাকাটা অনেক বড় ব্যাপার।
লোডশেডিং তার সরম লজ্জা ভুলে আমাদের উপর অত্যাচার করতেছে। আমিও ঠিকমতো মেশিনের কাজগুলো শেষ করতে পারছিনা। যাইহোক পরিস্থিতি ভালো হোক এই কামনা করছি।
আপনার কবিতা দুর্দান্ত লেগেছে আমার কাছে, আর প্রতিবারের মতো কিছু জিনিস নিয়ে গেলাম।
এই গরমে লোডশেডিং এর কথা আর কি বলব,লোডশেডিং যেন এই গরমের সাথে পাল্লা দিয়ে চলে যাওয়া শুরু করে দিয়েছে, আপনিও সকাল সকাল অফিসে এসেছেন যাতে লোডশেডিং এর আওতায় না পড়েন,কাজগুলো ভালোভাবে করতে পারেন, কিন্তু অফিসে আসার এক মিনিট পরেই লোডশেডিং আসলে এ বিষয়টা খুবই কষ্টকর। যাই হোক আপনি খুবই সুন্দর একটি কবিতা লিখছেন, কবিতাটি পড়ে ভালো লাগলো।
প্রথমেই আপনার দ্রুত সুস্থতা কামনা করছি ভাই। এতো কারেন্ট গেলে অফিসে গিয়ে কাজ করাটাই তো মুশকিল। গরমের তীব্রতা বাড়ার সাথে সাথে লোডশেডিং বেড়ে গিয়েছে। তবে আমাদের এখানে তুলনামূলক ভাবে কারেন্ট অনেক কম যায়। ২৪ ঘন্টার মধ্যে সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা কারেন্ট থাকে না। যাইহোক বরাবরের মতো আজকেও দারুণ একটি কবিতা শেয়ার করেছেন ভাই। কবিতার প্রতিটি লাইন জাস্ট অসাধারণ হয়েছে। আমার তো এখনই এই কবিতাটি আবৃত্তি করার ইচ্ছে করছে। যাইহোক এতো সুন্দর একটি কবিতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার লেখা কবিতাটির জাস্ট অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া। আর এর মাঝে মিল রেখে আমি আমার লেখা একটা কবিতা শেয়ার করলাম। একটুখানি লেখার চেষ্টা করলাম আর কি। যাই হোক খুব ভালো লাগলো ভাইয়া কবিতাটি। তবে লোডশেডিং এর কথা বলতে গেলে গ্রামে একদম বাজে অবস্থা।আর এইমাত্র আমি কমেন্টটা করব এর মাঝেই কারেন্ট চলে গেল। সারারাত তো মোটে ৩ ঘন্টাও কারেন্ট দেয় না।জনজীবন বিষন্ন আজ এই বাস্তবতায়।
বিদ্যুৎ এর কথা কি বলবো! বার বার যাওয়া আসার মধ্যে চলে বিদ্যুৎ। তার উপর গরম ত আছেই। গরমে তেমন কাজও করা যাচ্ছে না। আপনাদের অফিসে আইপিএসের ব্যবস্থা নেই তাহলে! আইপিএস থাকলে কিছুটা হলেও স্বস্তি পেতেন। যাইহোক, আজকের কবিতাটি অনুভূতির ছোয়াঁয় দারুণ ছিল। আমার কাছে ভালো লাগলো 🌸।