ইয়ানের কিছু স্টাইলিশ ছবি। || Steemit Boy in styling photo session 😍
আমার পরিবার কিছু দিনের জন্য বেড়াতে গেছে। ইলমা ইয়ান নানু বাড়ি যায়নি বেশ কিছু দিন হবে। যাইহোক আমি তাদের রেখে এসেছিলাম এবং যথারীতি অফিসের কাজগুলো করছিলাম কারন আমার তো আর ছুটি নেই। যাদের বাচ্চাকাচ্চা রয়েছে হুট করে যদি বাচ্চারা দীর্ঘদিন দূরে থাকে তখন ভীষণ খারাপ লাগে। আমারও কদিন ধরেই বেশ খারাপ লাগছে, বারে বারে ইয়ানের কথা মনে পরছিল। পরে গ্যালারি খুঁজতে গিয়ে ওর বেশ কিছু চমৎকার ছবি খুঁজে পেলাম, তখন ভাবলাম আপনাদের সাথে চমৎকার ছবিগুলো শেয়ার করি।
মাঝে মাঝে ইয়ান অনেক বেশি দুষ্টুমি করে, তবে বাবা হিসেবে আমি তার দুষ্টুমি গুলো ভীষণ এনজয় করি 😅 ব্যাপারটা ঠিক এরকম এই বয়সে দুষ্টুমি করবে নাতো কখন করবে?
মাঝে মাঝে ও ভীষণ শান্ত, মানে ওর মত শান্ত বাচ্চা আর একটাও নেই। তবে ওর চুপচাপ থাকা আবার আমার কাছে ভালো লাগে না, তখন ওকে কোনভাবে একটু উস্কে দেই 😅 দেখা যায় হঠাৎ করেই কাঁধে চেপে যায় নাহলে কোলে উঠে যায়। এটা একটা দারুন অনুভুতি হয়তো বলে বোঝাতে পারবো না।
ও যখন অসুস্থ হয় তখন ভীষণ দুশ্চিন্তায় পরে যাই, একরাশ কষ্ট ঘিরে ধরে চারিপাশ থেকে। মনে পুরো ঘরে সুনসান নীরবতা 🙁 ও জন্মের পর রোগ বালাইয়ে ভীষণ কষ্ট পেয়েছে, তাই আবার যদি অসুস্থ হয় আমি ভয় পেয়ে যাই ভীষণ। যাইহোক আমি আজ কোনমতে অফিস মেনেজ দিয়ে ওদের কুমিল্লা থেকে আনতে যাচ্ছি, ওদের ছাড়া সত্যিই ভালো লাগছেনা। সবাই আমার জন্য এবং আমার সন্তানদের জন্য দোয়া করবেন।
সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজকের মতো বিদায় নিলাম।
আমি ইন্জিনিয়ার ইমরান হাসান। মেশিন নিয়ে পেশা আর ব্লগিং হলো নেশা। কাজ করি টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইন্জিনিয়ার হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে। অবসর সময়ে ব্লগিং করি নিজের মনের খোরাক আর একটু পরিবারকে ভালো রাখার জন্য। আমি আবেগী, বড্ড জেদি, নিজেই নিজের রাজ্যের রাজা। কেউ কোথাও থেমে গেলে সেখান থেকে শুরু করতে ভালোবাসি। আমার শখ ছবি তোলা, বাগান করা আর নতুন জায়গায় ঘুরতে যাওয়া। মানুষকে আমি ভালোবাসি তাই মানুষ আমায় ভালোবাসে।
ইয়ানের মতো আমার ছেলেও মাঝে মধ্যে এমন শান্ত হয়ে থাকে যেটা আমার একদম ভালো লাগে না। অফিস টাইম বাদে বাকি সময় আমি তার সাথেই কাটানোর চেষ্টা করি। ইয়ানের ছবি গুলা সত্যি অনেক অসাধারণ হয়েছে। আপনার ছেলেকে দেখে বেশ ভালো লাগলো ভাই। দোয়া করি আপনার ছেলে যেনো মানুষের মতো মানুষ হতে পরে। আল্লাহ তাকে নেক হায়াত দান করুক।
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
আয়ানের জন্য দোয়া রইল।
উপর ওয়ালা নেক হায়াত দান করুন ❤️
https://x.com/emranhasan1989/status/1875546282741452950?t=Ir_xcIBM8oiZpXrZC1AN5w&s=19
বাচ্চারা নিজের কাছ থেকে একটু দূরে গেলে সত্যি ভীষণ খারাপ লাগে। আপনার ছেলে মেয়ে নানু বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছে বেশ ভালই। তবে ওদের না পেয়ে আপনার মনের মধ্যে একটু খারাপ লাগছিল তাই ফটোগুলো দেখছিলেন। তবে ফটো গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করে বেশ ভালোই করেছেন। আমরাও তার স্টাইল এর সুন্দর সুন্দর ছবি দেখে ফেললাম। আশা করছি সুস্থতার সঙ্গে আপনারা সবাই আবার বাসায় ফিরবেন।
ধন্যবাদ আপু।
দোয়া করবেন সবাই যাতে সুস্থভাবে বাসায় ফিরতে পারি।
ইয়ান বাবাকে দেখে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো। পিচ্চিটা বড় হয়ে গেছে। এটা ঠিক ভাইয়া যখন বাচ্চারা অসুস্থ হয় তখন একদম নীরব হয়ে যায় পুরো বাড়ি। বাবার জন্য অনেক অনেক দোয়া এবং ভালোবাসা রইলো।
জি আপু ও অনেকটা বড় হয়ে গেছে।
ও অসুস্থ হলে প্রচন্ড ভেঙ্গে পরি আমি।
ছোটবেলায় বাচ্চারা নানু বাড়ি যেতেই বেশি পছন্দ করে। ছোট বাচ্চারা একটু চোখের আড়াল হলেই খারাপ লাগে। ইয়ানের ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। প্রতিটি ছবিতেই ইয়ানকে বেস্ট স্টাইলিস্ট এবং অসাধারণ লাগছে। ইয়ানের জন্য দোয়া রইল।
অনেক ধন্যবাদ আপু।
দোয়া করবেন ইয়ানের জন্য।
নিজের সন্তান অসুস্থ হলে চিন্তায় পড়ে যাওয়া একেবারে স্বাভাবিক ভাই। এরা সবসময় দুষ্টুমি করবে ছোটাছুটি করবে তখনই এদের দেখে ভালো লাগে। বেশ দারুণ লাগল আপনার ছেলে ইয়ানের স্টাইলিশ ফটোগ্রাফি গুলো ভাই। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য আপনাকে।।