নাটক রিভিউ || লাভ জার্নি
আমার বাংলা ব্লগ
আসসালামু আলাইকুম
আমার বাংলা ব্লগের সকল বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সকলে খুব ভালো আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে হাজির হয়েছি। নাটকের নাম হচ্ছে লাভ জার্নি। এই নাটকের মধ্যে যে নায়ক ও নায়িকা রয়েছে তাদের নাটক আমার সবসময় ভালো লাগে। তাদের জুটি অনেক সুন্দর হয়ে থাকে। মাঝে মধ্যে সময় পেলে আমি বাংলা নাটক দেখি। একসময় হিন্দি ও বাংলা ডাবিং করা মুভি অনেক দেখা হতো, অনেক খেলাধুলাও করা হতো তবে এখন এতোটা সময় নিয়ে মুভি দেখার সময় হয়ে উঠে না৷ তাই বিনোদনের জন্য অল্প সময়ে বাংলা নাটক দেখা হয়। যাইহোক আপনাদের সাথে এই নাটকের রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। আশা করি আপনাদের কাছে খুব ভালো লাগবে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
নাটকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যঃ
নাটক | লাভ জার্নি |
---|---|
পরিচালক | আদিফ হাসান |
অভিনয় | আরোশ খান, অহনা রহমান সহ আরো অনেকে |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা ভাষা |
প্লাটফর্ম | ইউটিউব |
দৈর্ঘ্য | ৫০ মিনিট ৩৯ সেকেন্ড |
মুক্তির তারিখ | ৩৯ মে ২০২৪ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনী নিম্নরুপঃ
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
আজকে আবার আপনাদের মাঝে খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ নিয়ে চলে আসলাম। আশা করি আপনারা এই নাটকটি দেখে নিলে অনেক ভালো লাগবে৷ এই নাটকের মাধ্যমে আমি নাটকের মধ্যে ঘটে যাওয়া সবকিছু খুব ভালোভাবে শেয়ার করার চেষ্টা করব৷ প্রথমে নায়ককে দেখানো হয়৷ সে তার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিল৷ তারা সবাই মিলে সব সময় অনেক জায়গায় অনেক ঝামেলা করত৷ সেই ঝামেলাগুলো সব সময়ই নায়ক গিয়ে সমাধান করে দিত৷ এর ফলে নায়ককে তার বন্ধুরা অনেক ভালবাসত৷ এ ধরনের সমস্যা সমাধানে সে একেবারে সবার আগে চলে যেত৷ তাই নায়ক যেকোনো ধরনের সমস্যা করার পরে যখন তার বাসায় আসতো তখন তার বাবা তাকে অনেক বকাবকি করত৷ এর ফলে তাকে অনেক জায়গায় অনেক ধরনের অপমান হতে হয়। অনেক জায়গায় মারও খেতে হতো৷ তবে নায়কের বাবা এই বিষয়টি কোনভাবে পছন্দ করতেন না৷ তিনি বলতেন যে সে যদি কোনদিনও আর এরকম কোন সমস্যা করে তাহলে কোনভাবেই তাকে আর এই বাড়িতে আসতে দিবে না৷ তবে নায়ক কোনভাবে কথাগুলো শোনার পাত্র নয়৷ সে সবসময় তার নিজের মতো করে সবকিছু করে নিত৷ সে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে তার জীবন পার করছিল এবং এভাবেই তার বন্ধুরা তাকে সব কাজেই ডেকে নিতো৷ যেকোনো ধরনের সমস্যা সমাধান করে ফেলত৷ এরপরে নায়কের বাবা নায়ককে অনেক মারত এবং নায়ক এগুলো কিছুই মনে করত না সে৷ সব সময় তার নিজের মত করে চলত৷ তার যা ইচ্ছা সে সব কিছুই করে ফেলত৷ কাউকে কোন কিছু জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজনও মনে করত না।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
এরপর নায়ক এবং তার পরিবার একটি বিয়েতে যায়৷ সবাই মিলে সে বিয়েতে যাওয়ার সময় নায়ককে সব কিছু বুঝিয়ে দেয় যাতে করে সে সেখানে গিয়ে কোন ধরনের সমস্যা না করে৷ তবে নায়ক কোন ভাবে কোন কিছু শোনার পাত্র ছিল না৷ সে সেখানে গিয়ে যখন সেখানে যার বিয়ে তাকে দেখতে পায় তখন তাকেই তার পছন্দ হয়ে যায়৷ সে বলে যে সে তাকে বিয়ে করবে৷ তবে তার বন্ধুবান্ধবরা বলে যে সে কোন ভাবে এ বিষয়টি যেন না করে৷ তাহলে এখন এখানে অনেক বড় সমস্যা হয়ে যাবে৷ তবে নায়ক কোন ভাবে কোন কিছু শুনতে রাজি ছিল না৷ সে বলে যে সে এই মেয়েকে পছন্দ করেছে৷ সে তাকেই বিয়ে করবে৷ একইসাথে নায়িকা ও তাদেরকে ইশারা দিচ্ছিল এবং বিভিন্ন ধরনের ইশারার মাধ্যমে তাদেরকে বিভিন্ন কিছুই বোঝাচ্ছিল৷ নায়িকা ভেবেছিল যে তার যে বয়ফ্রেন্ড ছিল সে তাদেরকে পাঠিয়েছে নায়িকাকে এখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য৷ তবে নায়ক অন্য একটি চিন্তা নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে ছিল৷ তাকে সেখান থেকে নিয়ে যাওয়ার জন্য সে প্রতিজ্ঞা করেছিল৷ এরপর নায়িকাকে তারা সেখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে চলে যায়। নায়িকা তাদের সাথে একেবারে সহজেই সেখান থেকে বের হয়ে যায়৷ তারা সবাই মিলে যখন সেখান থেকে চলে যায়৷ তখন কেউই কিছু করতে পারে না৷ কারণ নায়ক প্রথমেই বিদ্যুতের লাইন অফ করে দিয়েছিল৷ এরপর নায়িকাকে সেখান থেকে নিয়ে চলে যায়৷ এরপর বিদ্যুত আসলে দেখে যে সেখানে কেউ নেই৷ তখন নায়িকার বাবা এবং নায়কের বাবা অনেক কথাবার্তা বলতে থাকে৷ তাদের মধ্যে অনেক ঝামেলার সৃষ্টি হয়ে যায়৷ এরপর রাস্তায় যখন তাদেরকে পুলিশ ধরে তখন সেখানেও নায়িকা বিভিন্ন ধরনের কথা বলে তাদেরকে বাঁচিয়ে নেয়৷ এরপর নায়িকা যখন বলে যে সে কাজী অফিসে যাবে তখন নায়ক অনেকটাই খুশি হয়ে যায়৷ সে ভাবে যে এখনই নায়িকা তাকে বিয়ে করে ফেলবে৷ তবে তা কোন মতে হয় না৷ যখন নায়ক এই বিষয়টি শুনে যে তার বয়ফ্রেন্ড তাকে বিয়ে করবে তখন নায়ক অনেক রাগান্বিত হয়ে যায়৷ এরপর তারা সেখান থেকে বের হয়ে পড়ে।
ইউটিউব থেকে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়েছে
এরপর নায়িকা তার বয়ফ্রেন্ড কে খোঁজার জন্য বিভিন্ন জায়গায় যায়৷ সে সব জায়গায় গিয়ে তাকে খুঁজতে থাকে৷ তবে কোনভাবেই তাকে পায় না। যখন সে দেখে যে তার বয়ফ্রেন্ড কোথাও নেই তখন সে অনেকটা রাগান্বিত হয়ে যায়৷ সে এদিক সেদিক অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরেও যখন তাকে পায় না তখন সে কিছুই ভেবে পারে না যে সে কি করবে৷ এরপর সে সেখান থেকে চলে যায়৷ নায়ক এবং নায়কের বন্ধু-বান্ধবের সাথে সে সব জায়গায় গিয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের খোঁজ করতে থাকে৷ সব জায়গায় খোঁজ করার পরেও যখন সে তাকে পায় না এরপর সে তাদের বাড়িতে চলে যায়৷ সেখানে গিয়ে দেখে যে সে নেই৷ তার একজন নানা রয়েছে৷ তখন তাকে জিজ্ঞাসা করার পরে এসে সব কিছুই তাকে বলে যে সে বিয়ে করতে যাচ্ছে৷ সে নতুন কাউকে বিয়ে করবে৷ নায়িকা যখন এই কথা শুনতে পায় তখন সে অনেকটা রাগান্বিত হয়ে যায়৷ এরপর সে সেখান থেকে চলে যাওয়ার পর সে যখন একেবারে ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিল এবং সে কিছুই ভেবে পাচ্ছিনা তখন সে অনেকটা হতাশ হয়ে যায়৷ সে যখন দেখে যে তারা যেখানে দাঁড়িয়েছে সেখানে একটি বিয়ে চলছে৷ তাই তারা বলে যে এখন যেহেতু তারা অনেক হাঁপিয়ে গিয়েছে এখানে গিয়ে তারা কিছু খেয়ে নিবে৷ তখন তারা বিয়ে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে৷ সেখানে গিয়ে তারা দেখতে পায় যে তারা এতক্ষণ ধরে যার খোঁজ করছে সে এখানে রয়েছে৷ তখন নায়িকা তার বয়ফ্রেন্ডকে জিজ্ঞাসা করতে থাকে যে সে তাকে বিয়ে করার জন্য বলে সেখান থেকে পালিয়ে নিয়ে এসেছে। আবার এখানে সে অন্য কাউকে বিয়ে কিভাবে করছে৷ তখন তার বয়ফ্রেন্ড বলে যে সে তার প্রথম ভালবাসাকে সে আবারো ফিরে পেতে চায়৷ তাই সে তার দ্বিতীয় ভালোবাসাকে ভুলে গিয়ে এখন তার প্রথম ভালোবাসার মানুষকে বিয়ে করে ফেলবে৷ এভাবে বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা তাকে বলতে থাকে৷ এরপর নায়ক অনেক খুশি হয়ে যায়৷ কারণ এখন সে তাকে বিয়ে করতে পারবে৷ কোনোভাবেই কেউ কোন সমস্যা তৈরি করতে পারবে না নায়কের বিয়ে করার ক্ষেত্রে৷ এর পরবর্তীতে নায়িকার সাথে নায়কের মিল হয়ে যায়৷ তাদের দুজনের বিয়ে হয়ে যায়৷ এভাবেই নাটকটি শেষ হয়ে যায়।
নাটকের লিংক👇👇
ব্যক্তিগত মতামত
খুব সুন্দর একটি নাটক ছিল এটি৷ যখন নাটকের মধ্যে প্রথমে নায়ককে দেখানো হয় যে সে সব জায়গায় বিভিন্নভাবেই ঝামেলা করত৷ সে একবার যে কথা বলতো সেই কথাই সে করত । সে কোন ভাবেই কোন কিছুকে ভয় পেত না৷ সে যা ইচ্ছা তাই করে ফেলত। সে তার বাবার সাথে একটি বিয়েতে যায়। তখন সেখানে বিয়েতে যে পাত্রী ছিল তাকে তার পছন্দ হয়ে যায়৷ সে ছিল এই নাটকের নায়িকা৷ এরপর তাদের দুজনের এই সম্পর্ক অনেকটাই ভালোভাবে তৈরি হয়ে যায়৷ নায়িকা যখন তার সাথে সেখান থেকে পালিয়ে যায় সে ভেবেছিল যে নায়ক তার বয়ফ্রেন্ডের পাঠানো কিডন্যাপার৷ যারা তাকে কিডন্যাপ করার জন্য চলে এসেছে৷ তবে সে এই বিষয়টি বুঝতে পারেনি যে নায়ক তাকে পছন্দ করার কারণে তাকে সেখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে চলে গিয়েছে৷ এর পরবর্তী যখন নায়িকা বলে যে সে কাজী অফিসে যাবে৷ তখন নায়ক অনেক খুশি হয়ে যায়৷ সে ভাবে নায়িকা তাকে বিয়ে করার জন্য সেখানে নিয়ে যাচ্ছে৷ তবে তা একেবারে ভুল ধারণা৷ সেখানে সে তার বয়ফ্রেন্ডকে কল দিতে থাকে৷ কারণ সে তার বয়ফ্রেন্ডকে বিয়ে করার কথা ছিল৷ তবে বয়ফ্রেন্ড তো আসেনি৷ সে তাকে খুঁজতে থাকে৷ নায়ক এবং নায়কের বন্ধু-বান্ধবরা মিলে তাদেরকে কোথাও পায় না৷ শেষ পর্যন্ত যখন একটি বিয়ে বাড়ির সামনে গিয়ে তারা দাঁড়ায় এবং সেই বিয়ে বাড়িতে ভিতরে প্রবেশ করার পরে দেখে যে নায়িকার বয়ফ্রেন্ড সেখানে বিয়ে করছে অন্য একটি মেয়েকে৷ তখন নায়িকা অনেক রাগান্বিত হয়ে যায়। সে অনেক কষ্ট পায়৷ সে সেখান থেকে বের হয়ে চলে আসে৷ এরপর নায়ক তাকে বিয়ে করে নেয়৷ নায়কের সাথে তার আবার মিল হয়ে যায়৷ আসলে বাস্তব জীবনেও আমরা এমন ঘটনাই দেখতে পাই৷ কিছু কিছু মানুষ একজন মানুষকে ভালোবাসার পরে যখন আবার তার প্রাক্তন মানুষকে পেতে চায় তখন এই অন্য মানুষের মনে কষ্ট দিতে হয়৷ এভাবেই তাদের জীবনে অনেক ধরনের কষ্ট চলে আসে৷ একইসাথে এই কারণে অনেক মানুষ তাদের জীবনকেও শেষ করে দেয়৷ তাই আমাদের সকলের উচিত ভালোভাবে সবকিছু সম্পন্ন করা এবং কোন ভাবে কারো মনে কষ্ট না দেওয়া।
আমার রেটিং
তো বন্ধুরা এই ছিল আমার আজকের নাটক রিভিউ। আসলে কতটুকু ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি জানিনা। তবে আমার জায়গা থেকে চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চ দিয়ে। আর আপনাদের উৎসাহ উদ্দীপনা পেলে হয়তো আরো ভালো কিছু করতে পারব,সেজন্য আপনাদের সাপোর্টের অনেক অনেক প্রয়োজন।যাইহোক বেশি কথা না বাড়িয়ে আজকে এখানেই বিদায় নিচ্ছি ধন্যবাদ।
পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা রইল।
আমি কে?
🤍🖤আমি বাংলাদেশ থেকে আবদুল্লাহ আল সাইমুন। আমার ডাক নাম বিজয়। আমি একজন ছাত্র। আমি ফেনী জেলায় বসবাস করি। আমি এই প্ল্যাটফর্মের নিয়মিত ব্যবহারকারী। আমি এই প্ল্যাটফর্মে আমার কাজগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে পছন্দ করি। আমি আশা করি ভবিষ্যতে এই স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারবো। আমি ঘুরতে পছন্দ করি। তার পাশাপাশি বাইক চালানো, ফটোগ্রাফি করা, বই পড়া, নতুন নতুন কাজ করা ইত্যাদি আমার অনেক ভালো লাগে। আমার স্টিমিট আইডির নাম @bijoy1 এবং আমার একই নামের একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট রয়েছে। সর্বশেষ একটাই কথা,বাঙালী হিসেবে আমি গর্বিত। তাই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে সবসময় আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।❤️🌹
https://x.com/bijoy1__2024_SB/status/1892148501645234305?t=wLIEFAF90Wjl9_O7jgJB4Q&s=19
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
19.02.2024
লাভ জার্নি নাটকটার রিভিউ খুব সুন্দর হয়েছে। আর আমার কাছেও অনেক বেশি ভালো লেগেছে রিভিউটা পড়তে। এরকম নাটক গুলো দেখতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। এই নাটকের কাহিনীটা অনেক সুন্দর ছিল। আমি তো ভাবছি সময় পেলে এই নাটকটা দেখার জন্য চেষ্টা করবো। রিভিউটা সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
খুবই দারুন লাগলো আমার কাছে লাভ জার্নি নাটকটার রিভিউ। এই নায়ক নায়িকা গুলো আমার অনেক বেশি পছন্দের। তাদের নাটকগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে দেখতে। তাদের অভিনয় অনেক দারুন হয়ে থাকে। এই নাটকটা অসম্ভব ভালো লেগেছে কিন্তু আমার কাছে। এই নাটকের কাহিনী একটু বেশি সুন্দর। এই নাটকটা দেখা না হলেও রিভিউ পড়ে কাহিনীটা জেনে নিতে পারলাম। আর আমি নাটকটা দেখার জন্য ও চেষ্টা করবো। খুব সুন্দর করে নাটকের রিভিউটা তুলে ধরেছেন।
আপনার নাটক রিভিউ বেশ দুর্দান্ত হয়েছে ভাই। এই লাভ জার্নি নাটক টি আমি দেখেছি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। নাটকের গল্প এবং দৃশ্যপট খুবই দারুণ। আরোশ খানের অভিনয় বেশ দুর্দান্ত ছিলো। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই লাভ জার্নি নাটকটি রিভিউ করার জন্য।
বাহ দারুণ একটি নাটক। ইদানিং ফেসবুকে কিংবা ইউটিউবে নাটক দেখা হয় আমার। তবে যদিও স্ক্রিনশট নিতাম তাহলে রিভিউ শেয়ার করা যেত। খুব সুন্দর একটি নাটক দেখলে। এই নাটকটি আমার পছন্দের একটি নাটক।শেয়ার করা নাটক রিভিউ দেখে খুবই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি নাটক দেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য।
আজকে আপনি চমৎকার একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করেছেন। আমি যদিও আরোশ খানের সব নাটক দেখি। কিন্তু এখন পর্যন্ত এই নাটকটি দেখা হয়নি আমার। তবে এই নাটকের রিভিউ পড়ে বেশ ভালো লাগলো। সময় করে অবশ্যই নাটকটি দেখে নেব ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে।
ভাইয়া আপনি দারুণ একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। আরশ খানের নাটক কম বেশি সবাই অনেক পছন্দ করে। আপনার শেয়ার করা নাটকটি আমার দেখা হয়েছে। তার পরেও নাটকের রিভিউ পড়তে পেরে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।