আমার বাংলা ব্লগ - একটু হাসি || কৌতুক সপ্তাহ - ৬০

jokes Cover-1.png

আমার বাংলা ব্লগের আরো একটি নতুন আয়োজন- এবিবি একটু হাসি’তে সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা একটু ভিন্ন ধরনের উদ্যোগ, মনের উচ্ছ্বাসে প্রাণ খুলে হাসার আয়োজন। যেখানে সবাইকে নিয়ে প্রতি সপ্তাহের একটা দিন একটু অন্য রকমভাবে কৌতুকের সাথে আনন্দ করার প্রয়াস চালানো হবে। নিজেকে একটু অন্য রকমভাবে প্রকাশ করতে হবে, সবাইকে নিজের কথায় কিংবা কৌতুকে মাতিয়ে রাখতে হবে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতি সপ্তাহে পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে যারা এই আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার পরিচয় দিবে এবং মজার কিছু শেয়ার করার চেষ্টা করবে, পুরস্কারের ক্ষেত্রে তাদেরকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহের বুধবার এবিবি একটু হাসি পোষ্ট শেয়ার করা হবে, যেখানে প্রতি সপ্তাহে ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নির্বাচন করা হবে। আপনারা সেই বিষয়টির সাথে সামঞ্জস্য রেখে নিজের মতো করে কৌতুক অথবা মজার কোন হাসির অনু গল্প শেয়ার করবেন। এখানে মূল উদ্দেশ্য থাকবে হাসি, এমন কিছু শেয়ার করতে হবে সবাই যেন প্রাণ খুলে হাসার সুযোগ পায়। সেটা আপনার নিজের হতে পারে কিংবা সংগৃহীত হতে পারে, তবে এই ক্ষেত্রে অবশ্যই নিয়মের ভিতর থাকতে হবে, যেন কপিরাইট এর বিষয়টি সামনে আসতে না পারে।

আমাদের জীবনে মজার নানা ঘটনা রয়েছে, যেখানে হাসির একটা বিষয়ও সংযুক্ত রয়েছে। যেগুলো স্মরণ হলে এখনো আমরা মনে মনে হাসি অথবা লুকিয়ে হাসার চেষ্টা করি। আমরা আড়ালে থাকা সেই বিষয়গুলোকে সম্মুখে আনতে চাই এবং সকলের সাথে তা শেয়ার করার মাধ্যমে একটু অন্য রকমভাবে দিনটি উপভোগ্য করতে চাই। কৌতুকের ব্যাপারে একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, কৌতুক মোটেও কপিরাইটেড না। তবে সেটা সংগৃহীত পুরনো কৌতুক হবে, যদি ক্রিয়েটিভ কৌতুক হয় যেটার লেখকের নাম জানা আছে সেটা কপিরাইটেড। আশা করছি বিষয়টি পরিস্কার এখন।

আজকের বিষয়ঃ

গরমের রাতের লোডশেডিং নিয়ে মজার কোন জোকস বা অনুগল্প।

বিষয় নির্বাচনকারীঃ

@rex-sumon

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প সর্বোচ্চ ৭৫ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একটি কৌতুক/হাসির অনু গল্প শেয়ার করতে পারবে।
  • কৌতুক/হাসির অনু গল্প অবশ্যই উপরের বিষয়ে সাথে সামঞ্জস্য/সংযুক্ত থাকতে হবে।
  • এডাল্ট কিছু শেয়ার করা যাবে না, তবে সকলের সাথে ভাগ করে নেয়া যায় সেই ধরনের কিছু শেয়ার করা যাবে।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner Annivr4.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Sort:  
 7 months ago 

আমাদের এলাকায় প্রায়ই লোডশেডিং হয়,সেটা ঠিক রাতের বেলা একই সময় হয়।এলাকার লোকজন বিদ্যুৎ অফিসে নালিশ দিতে গিয়ে জানল তারা এই কাজ করে না। তখন এলাকার লোকজনের সন্দেহ হয়,তারা পাহাড়া দিতে থাকে একমাত্র ট্রান্সফরমার টা। প্রথম কয়েকদিন কিছু হয়নি।কয়দিন পর এলাকায় হই হই রাতের বেলা। গিয়ে দেখি পাশের পাড়ার বড় ভাইরে বেধে রাখা হইছে।এক জন কে জিজ্ঞেস করতেই বলল,এই শালা প্রতিদিন এই সময়ে লাইন কেটে দিত,দিয়ে গার্লফ্রেন্ড এর সাথে দেখা করতে যেত। দেখা সাক্ষাৎ শেষ হলে আবার লাইন লাগিয়ে দিয়ে যেত। আমি মনে মনে ভাবতেছিলাম এরা বিলেতে জন্মালে রোমিও জুলিয়েট এর পর এদের নামই উচ্চারিত হত।আজ বাঙলায় জন্মেছে বলে ল্যাম্পপোস্ট এর সাথে বাধা রয়েছে।হায়রে বাঙালি প্রেমের কদর বুঝল না।

 7 months ago 

হাঁসতে হাঁসতে শেষ। 🤣🤣

Loading...
 7 months ago 

সুমন ভাই: বিদ্যুৎ বিভাগের মালিক কে, বলো তো রাজু?

রাজু: আমার মামা, ভাই।

সুমন ভাই: বলে কি ছেলে! তোমার মামা মালিক হতে যাবেন কেন?

রাজু: কারণ বিদ্যুৎ চলে গেলেই বাবা চিৎকার করে বলেন, ‘শালার কারেন্ট আবার গেল!’

 7 months ago 

রাতের বেলা লোডশেডিং থাকা অবস্থায় বল্টু বিদ্যুৎ অফিসে ফোন দিয়ে বললো স্যার দয়া করে লোডশেডিং আরো কিছুক্ষন ধীর্ঘস্থায়ী করুন। বিদ্যুৎ অফিসের লোক বলটুকে বললো সবাই লোডশেডিং দিতে নিষেধ করে আর আপনি লোডশেডিং ধীর্ঘস্থায়ী করতে ‍রিকুয়েষ্ট করছেন....কারণটা বুঝলাম না। বলটু বললো স্যার আপনি যতক্ষণ লোডশেডিং দিবেন,ততক্ষন আমি আমার গার্লফ্রেন্ডের সাথে প্রেম করতে পারি কারন লোডশেডিং থাকা অবস্থায় তার বাবা ছাদে থাকে,হে হে হে।😝😜

 7 months ago 

অনুগল্প:

গরমের রাতে যখন লোডশেডিং দেখা দিতো তখন গ্রামে কোনো অসুবিধা হতো না।কারন ল্যাম্প কিংবা হ্যারিকেন জ্বালানো হতো সঙ্গে ফুরফুরে হাওয়া।কিন্তু শহরে মোমবাতি থাকলেই তবে টিমটিম করে জ্বলবে।তো শহরে অতিরিক্ত গরমে যখন হঠাৎ লোডশেডিং দেখা দিতো তখন ঘর্মাক্ত শরীরে গরম সহ্য করতে না পেরে সবাই বেরিয়ে আসতো রাস্তায়।তারপর শুরু হতো হৈ-হুল্লোড় আর অন্ধকারে বড়োরা জড়ো হয়ে বসে গল্প করতো।আর শহুরে বাচ্চাদের শুরু হতো লুকোচুরি খেলা।তারপর রাতের অলিতে গলিতে লুকিয়ে চেঁচামেচিতে জমে উঠতো খেলা।যতক্ষন কারেন্ট না আসবে ততক্ষণ ধরে চলতে থাকবে খেলা, তখন রাত বারোটা কিংবা রাত দুটো-ই হোক না কেন।তো লোডশেডিং এর রাতগুলোতে শহুরে বাচ্চারা বেশ উপভোগ করতো।একবার আমিও যোগ দিয়েছিলাম এই লুকোচুরি খেলায়।।

 7 months ago 

কিছুদিন আগে এক লোকের ফোনে কথা বলা শুনছিলাম,ওনি বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে বলছিলেন মশাই গরমে গা দিয়ে আগুনের ফুলকি বের হচ্ছে কারেন্ট টা একটু দেন🥵🥵।ফোনের ওপার থেকে বিদ্যুৎ অফিসের লোক তার কর্মচারীকে বলল কারেন্ট এর লাইনটা উঠাতো দিসনা।ওই লোক আবার বলল ভাই কারেন্ট টা একটু দেন,আবার বিদ্যুৎ অফিসের লোক বলল,কারেন্টের লাইনটা উঠাতো দিসনা।এইবার লোকটি রেগে বলল ওই মিয়া আপনাক কারেন্টের লাইন দিতে বলছি,বার বার লাইন দিতে নিষেধ করছেন কেনো দিসনা,দিসনা বলে🤬🤬।বিদ্যুৎ অফিসের লোক বলল দাদা রাগছেন কেনো?আমিতো কারেন্ট দিতেই বললাম কর্মচারীকে।আমার কর্মচারীর নামই হলো দিসনা😂😂🤣।

 7 months ago 

ছোটবেলায় সন্ধ‍্যা হলেই দোয়া করতাম আল্লাহ্ কারেন্ট যেন চলে যায় কারেন্ট যেন চলে যায়। কারণ কারেন্ট গেলেই আর পড়তে বসা লাগবে না। তখন তো আল্লাহ্ সেটা শোনেনি। কিন্তু আল্লাহ্ সেই সব দোয়া কবুল করেছে এই ২০২৪ সালে। এইজন্যই এতো লোডশেডিং। এখন ভাবছি আর চিন্তা করছি ছোটবেলা যতদিন ধরে কারেন্ট যাওয়ার দোয়া করছি আল্লাহ্ যদি সব কবুল করে তাহলে তো কয়েক বছর এইরকম লোডশেডিং এর মধ্যে থাকা লাগবে হা হা হা।

বি:দ্র: এটা একটা বাস্তব ঘটনা। আমার জীবন থেকে নেওয়া।

 7 months ago 

সবাই এই দোয়া করতো। এখন সবার দোয়া একসাথে কবুল হয়ে গেছে,হা হা হা।🤣

 7 months ago 

বিদ্যুৎ নিয়ে শিক্ষক আর ছাত্রের মধ্যে কথা হচ্ছে,,,

শিক্ষক:কিরে নান্টু, বলতো বিদ্যুৎ বিভাগের মালিক কে?

নান্টু: এতো সহজ প্রশ্ন করলেন স্যার,বিদ্যুৎ বিভাগের মালিক তো আমার মামা।

শিক্ষক: বলোস কি রে নান্টু তোর মামাকে তো আমি চিনি রে।তোর মামা মালিক হলো কবে, ফাজলামি করিস।

নান্টু: আপনার সাথে ফাজলামি করবো কেন স্যার,আমার মামাই তো মালিক কারণ বিদ্যুৎ চলে গেলেই বাবা চিৎকার করে বলেন, শালার কারেন্ট আবার গেল,,

 7 months ago 

কারেন্ট চলে যাওয়ায় এই জোকটা দিতে পারলাম না। কারেন্ট আসলে দেয়ার চেষ্টা করবো।