এবিবি-ফান প্রশ্ন-২৮ || যত দোষ নন্দ ঘোষের কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
যত দোষ নন্দ ঘোষের কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
নন্দ ঘোষ আসলে দোষ না করেও দোষের ভাগিদার হতে পছন্দ করতো।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
কারন নন্দ ঘোষ হলো নিরীহ স্বামী, তাছাড়া বউকে খুব ভালোবাসে, এই জন্য বউকে খুশি রাখার জন্য সকল দোষ নিজের কাঁধে নিয়ে নেয় হাসি মুখে।
আহারে বেচারা, স্বামী😜😜
নেন, আপনিও মজা নেন। জানিতো দুলাভাইয়ের যে করুন অবস্থা করেন আপনি হি হি হি
দজ্জাল বউদের অত্যাচারে নন্দ ঘোষদের প্রাণ প্রায় ওষ্ঠাগত।🤣😂
স্বামীরা কেন যে বউদের নামে বদনাম করে বেড়াচ্ছে, তাই বুঝি না।আজ বউ রা সহজ সরল বলে, স্বামীরা গুজব ছড়াচ্ছে 😉😉
বউরা সরল একদম স্টার জলসার মতো।
আজকাল তাহলে স্টার জলসা ও দেখা হয়।শয়নে স্বপনে এখন খালি স্টার জলসা দেখেন।তাই না😜😜
নিরীহ স্বামীর জন্য অনেক মায়া হচ্ছে, বিয়ে সাদি আর করা যাবে না দেখছি
হতেই হবে, বিয়েটা খালি করেন তারপর বুঝবেন মায়া জিনিষটা কেমন? হি হি হি
দিল্লির লাড্ডু খেয়ে পস্তানোই ভালো, হাহাহা।
খাওয়ার সময় সাথে ওরস্যালাইন রাখিয়েন কাজে দিবো, হি হি হি
হাহাহা, ভাই বিয়ের আগেই এতো ভয় দেখালে তো বিয়ে করতেই ইচ্ছে করবে না।
দুর্দান্ত উত্তর দিয়েছেন।
হা হা হা.... ব্যাপারটা কল্পনা করলাম আরকি।
নন্দ ঘোষ দেশের সরকার 😛😛😛
সরকার হলে কি সব মেনে নেয়?
কড়া প্রশ্ন! 😁
হি হি হি সরকারী মামলা মেলা কঠিন
দোষ সব ওখানেই যায় তাই বললাম আর কি😛😛
নন্দ ঘোষ সম্ভবত বাড়ির সব থেকে ছোট বাচ্চাটা, বাড়ির যেকোনো সমস্যা হলে ছোট বাচ্চাদেরই দোষ হয়। তাই যত দোষ নন্দ ঘোষ। 😁
এটা কিন্তু নিমর্ম সত্য, যদিও আমি ভাইবোনদের মাঝে খানে আছি হা হা হা
হাহাহাহা। আমার সাথে এমটা হতো ভাই। 😄
এখন তো মনে হচ্ছে আপনার উত্তরটাই সবচাইতে ভালো হয়েছে।
হি হি হি ঠিক বলেছি না ভাই.? 😁
নন্দ ঘোষ খুবই ফাজিল ধরণের একটি লোক ছিল। সব সময় সবার পিছে লেগে থাকত ।তাই কোথাও কোন কিছুর দোষ ত্রুটি দেখলেই সবাই মনে মনে ধারণা করতো এটা নিশ্চয়ই নন্দ ঘোষের কাজ।😛😜
ও আসলে বুঝতে পারে নাই যে শুধু মেয়েদের পিছনে লাগা যায়েজ, হা হা হা
হা হা হা ,তাই নাকি?
বিবাহিত জীবনের আরেক নাম নন্দ ঘোষ, তাই দোষ না করেও দোষ গারে নিতে হয়।দোষ নিজের গারে না নিলে জীবনটা ঝালাঝালা করে দিবে,,হাহাহা😀🤣
ছোট বেলা থেকে কৃষ্ণ খুব দুরন্ত স্বভাবের ছিল। কখনও এলাকার বাড়ি থেকে মাখন-ননি চুরি করে খেতো আবার নারীরা যখন স্নান করতো তখন কাপড় লুকিয়ে রাখতো।তাই বৃন্দাবনবাসি নন্দ ঘোষের নিকট নালিশ করলে। উল্টো ছোট নন্দলালকে আদর করতো। তাই দোষটা নন্দ ঘোষের উপর পরতো।
নন্দ ঘোষ দুর্বল তাই। পৃথিবীর নিয়ম দুর্বল ব্যক্তিদের উপর দোষ চাপানো।
দাদা বাংলা কথায় যে যার উপকার করে উপকারের প্রতিদান না দিয়ে তার উপরই দোষ চাপিয়ে দেওয়া হয়।
বউয়ের সব দোষ নিজের ঘাড়ে নেওয়ার মাঝেও শান্তি আছে এটা নন্দ ঘোষ বুঝে গেছে। 😅😅
ওরে বাবা বলে কি? এসব বলে কি বলতে চাচ্ছেন?
বুঝতে চাচ্ছি সবাই যদি ঘরে শান্তি চান তাহলে নন্দ ঘোষের মত হয়ে যান।😅
হুম শান্তি চুক্তিতে বিশ্বাস করি বলেইতো এখনো স্বামী, নইলে তো আসামী হয়ে যেতাম।
ভাগ্যিস আসামী হয়ে যাননি তাহলে জেলখানায় থাকতে হতো।
সেটাই চিন্তা করছি বসে বসে।