এবিবি-ফান প্রশ্ন- ২৫৪ | মশা কানের কাছে এসে ঘ্যানঘ্যান করে কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
মশা কানের কাছে এসে ঘ্যানঘ্যান করে কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
পায়ের কাছে ঘ্যানঘ্যান করলে শুনা যাবে না, তাই কানের কাছে ঘ্যানঘ্যান করে, হে হে হে। এখন আপনাদের মতামত কি।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
পুরুষ মশা এসে কানের কাছে ঘ্যানঘ্যান করে আর মহিলা মশাকে পাঠিয়ে দেয় কামড় দেওয়ার জন্য । কারণ পুরুষ মশাটা মনে করে যে আমি যেয়ে ঘ্যান ঘ্যান করলে সে আমাকে নিয়ে ব্যস্ত থাকবে আর আমার বান্ধবী মনের সুখে রক্ত খেতে পারবে । এজন্য সে এসে কানের কাছে গান শোনানোতে ব্যস্ত থাকে ।
মশারও বান্ধবী আছে, আর আমার বন্ধবী নাই। এই জীবন রেখে আর কি লাভ,হা হা হা।
তাহলে নিশ্চয়ই পুরুষ মশাকে মহিলা মশা পাহারাদার হিসেবে রাখে। আর দেখতে পাঠায় আমরা ঘুমিয়েছি কিনা।
এখানেও মশার চালাকি। ওয়াও আপু বেশ ভালো লাগলো। 😍😍😍
মশাই এক মাত্র ভালোবাসার মানুষ,যে কিনা এত্তো মার খাওয়ার পর ও কাছে আসে , আর তার গান শুনাইয়া রাগ ভাঙানোর চেষ্টা করে ,আর বলে যে এভাবে রাগ করে থাকো না,চলো এবার আমরা সংসার করি।আর মশাই হলো আমাদের প্রকৃত প্রেমিক।তাই বার বার কাছে এসে ভ্যান ভ্যান করে গান শোনায়।
খাঁটি ভালোবাসা। তাই বারবার মার খাওয়ার পরও ফিরে আসে,হে হে হে।
আসলেই ভাই ভালোবাসার মানুষ বলেই বারবার কাছে ফিরে আসে আর মার খায়।🙃🤓
হায় আল্লাহ এটা জানেনান? আচ্ছা আমি বলছি, মশা হচ্ছে পৃথিবী একমাত্র গায়ক যাদের গান শুনে আমাদের হাততালি দিতেই হয়। আমাদের হাততালি শোনার জন্য মশা আমাদের কানের কাছে এসে ঘ্যান ঘ্যান করে৷
ভালো বলেছেন আপু তার গান শুনে আমাদের হাততালি দিতে ইচ্ছে না করলেও হাততালি দিতে হবে।😃😃
যতো ঘ্যান ঘ্যান ততো হাততালি। গান যেমনি হোক না কেনো হাততালি দিতেই হবে।😍
কারন হইলো আলম আর মশা একই গোত্রের পতঙ্গ 🙃 দুটোই কানের কাছে এসে ঘ্যানঘ্যান করে 🤓 মশা রক্ত চাই আর হিরো আলম ভোট চাই 😂
বন্ধু তুই হিরো আলমকে এভাবে বলতে পারলে আমি ওর কাছে অবজেকশন দিব। 😄😄
হিরো আলমের কানের উপর ভালো করে অবজেকশন দিও বন্ধু। 🤓
কারন মশা কারো না কারো বউ।আর আপনারা তো জানেনই বউয়ের স্বভাবই ঘ্যানঘ্যান করে স্বামীর কান ঝালাপালা করা। মশার স্বামী মশাকে রেখে পালিয়ে গেছে। তাই কাউকে না পেয়ে আমাদের কানের কাছেই ঘ্যানঘ্যান করে।
মশা কানের কাছে এসে ঘ্যানঘ্যান করে তার প্রধান কারণ হলো শিকার ঘুমিয়ে গেছে নাকি জেগে আছে। এভাবেই সে রক্ত খেয়ে পালিয়ে যায়। 😎
মশা এসে ঘ্যানঘ্যান আমাদের টেষ্ট করে আমরা ঘুমিয়ে গেছি না কি জেগে আছি। কি বুদ্ধি,হা হা হা।
শিকারকে সজাগ করে এরপর বসে বসে রক্ত খায়। বেচারা অনেক মহৎ। ঘুমন্ত মানুষের রক্ত খেয়ে আরাম পায় না।🤣
হাহাহা আসলেই বন্ধু, মশা চেক করে নেয় রক্ত খাওয়ার আগে। অনেক সুন্দর বলেছো বন্ধু।
বলে যে আমরা সারাদিন কিছু খায় নাই জাহাপনা🫡🫡😅 আপনি যদি একটু রক্ত দিয়ে আমাদের সাহায্য করেন তাহলে একটু খেতে পারতাম।
তার মানে আমাদের কাছে অনুমতি চাই,হা হা হা। দারুন উত্তর দিছেন ভাইয়া।
তারমানে তারা আমাদের কাছে অনুমতি নিয়েই তারপর রক্ত খাওয়া শুরু করে। এরা তো দেখছি একেবারে সাধু বান্দা। 😅😅
তারপর জাহাপনা জোরো করে চর মারে 🤓 অনেক সুন্দর বলেছেন ভাই।
কারণ মশার মনে নতুন প্রেম হয় তাই সেই আনন্দে সে কানের কাছে এসে ঘ্যানঘ্যান করে শুনায়।
তার মানে হলো তো মশা সবসময় প্রেমে পড়তে থাকে। হায় আল্লাহ এমন একটা কপাল আমাদের হোক।
হ্যাঁ, মশা প্রেমে পড়ে বলেই তো আমাদেরকে এত চিমটি দেয় আনন্দে।
তার মানে ঘ্যানঘ্যান হলো মশার নতুন প্রেমের আওয়াজ,হা হা হা।
হুম, মশাদেরও মনে প্রেম জাগে তো নাকি!
মশার মনে দেখছি দারুন প্রেম জেগেছে। এই প্রেমের জ্বালায় তো আমাদের কান ঝালাপালা হয়ে যায়। দারুন লিখেছেন আপু।
শুধু কি কান ঝালাপালা, শরীরেও স্পট পড়ে যায় মশার প্রেমের আঁচড়ে।
এটা কিন্তু মেয়েদের থেকেই মশা শিখেছে। মেয়েরা যেমন সারাদিন কানের কাছে এসে ঘ্যান ঘ্যান করে, আর সেটা মশা দেখে শিখে নিয়েছে। তাই মশাও কানের কাছে এসে ঘ্যান ঘ্যান করে।🤣🤣
আরে ওটা ঘ্যান ঘ্যান না 😄
ওটা হলো মশার গান, শিকারকে ঘুম পারানোর মোখ্যম অস্ত্র। আর এটার মাধ্যমে সে বুঝতে পারে শিকার ঘুমিয়েছে এবার রক্ত খাওয়া যাবে।
মশার কি মধুর গান ভাই,শুনলে মেজাজ গরম হয়ে যায়,হা হা হা।
আসল রহস্য জানতে পারলাম ভাইয়া। মশারা তাহলে আমাদেরকে গান শুনিয়ে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করে। দারুন লিখেছেন ভাইয়া। 🤣🤣