এবিবি ফান প্রশ্ন- ৫০৩ || বর্তমানে বেকারত্বের মতো ডিভোর্স এর সংখ্যাটা এত বেড়েছে কেন?

Fun Cover-2.png

আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।

এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।

আজকের প্রশ্নঃ

বর্তমানে বেকারত্বের মতো ডিভোর্স এর সংখ্যাটা এত বেড়েছে কেন?

প্রশ্নকারীঃ

@green015

প্রশ্নকারীর অভিমতঃ

আমার তো মনে হয়, সামাজিক রোগ এটি।আপনারা কি বলেন!

অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ

  • উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
  • একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
  • অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
  • উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
  • এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
  • পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।

break .png
Banner_3_years.png
break .png
Banner.png

আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃডিসকর্ড লিংক

break .png

Sort:  
 2 months ago 

বর্তমানে বেকারত্বের মতো ডিভোর্স এর সংখ্যাটা এত বেড়েছে কেন?

এসব হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার কুফল। কারণ সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে খুব সহজে অনেকেই পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে যাচ্ছে। এতে করে ডিভোর্সের সংখ্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে।

 2 months ago 

একদম ঠিক বলেছেন পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে যাচ্ছে অনেকে। এ কারণে ডিভোর্স এর সংখ্যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে।

 2 months ago 

ভাই সত্যি কথ ফাঁস করে দিলেন।🤭

 2 months ago 

বর্তমানে বেকারত্বের মতো এর সংখ্যাটা এত বেড়েছে কেন?

ডিভোর্স এখন পারিবারিক এবং সামাজিক সমস্যা হিসেবে ব্যাপক হারে দেখা দিয়েছে। ডিভোর্স এর সংখ্যাটা বেড়ে যাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম কয়েকটি হলো স্বামী স্ত্রীর দাম্পত্যজীবনে একে অন্যের মতামত এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ মেনে না নেওয়া। মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন বর্তমানে এখন শারীরিক নির্যাতন কম হয় মানসিক নির্যাতন বেশি হয়ে থাকে। তা নারী এবং পুরুষ উভয় ক্ষেত্রে সমান। ভালোবাসার জায়গায় সন্দেহে এবং অবিশ্বাস সৃষ্টি হওয়া। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অর্থাৎ পরকীয়া স্বামী বা, স্ত্রী যে কেউ লিপ্ত হওয়া । বর্তমানে অনেক ডিভোর্সই হয়ে থাকে স্বামীর অস্বচ্ছলতায় সংসারে অভাব-অনটন ও অশান্তির কারণে।

 2 months ago 

হ্যাঁ ভাইয়া ভালোবাসা জায়গা সন্দেহ এবং অবিশ্বাস সৃষ্টি হয়। এই কারণে ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়ে গেলো।

 2 months ago 

ডিভোর্সের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে অনেক সামাজিক, মানসিক এবং অর্থনৈতিক কারণ রয়েছে। বর্তমান যুগে মানুষের চিন্তাধারা এবং সম্পর্কের প্রতি মনোভাব অনেক পরিবর্তিত হয়েছে। উভয় পরিবারের পক্ষ থেকে ভুল থাকা সত্ত্বেও কেউ ভুল কাঁদে নিতে চাই না । সে কারণে দূরত্ব তৈরি হয়ে ডিভোর্স হয়ে যায়।

 2 months ago 

আপনি একদম ঠিক বলেছেন ডিভোর্সের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার পেছনে সামাজিক মানসিক এবং অর্থনৈতিক কারণ রয়েছে। আর ডিভোর্স কখনো সমাধান হয় না।

 2 months ago 

মজা করে বলতে গেলে একজন কে বেশি ভালো লাগে না তাই ,আর সিরিয়াস লি বলতে গেলে বেশ আধুনিকতা আর চরিত্র

 2 months ago 

এই জিনিস বেশিদিন ভালো লাগেনা এই ধরনের মানুষের কাছে।

 2 months ago 

বর্তমানে বেকারত্বের মতো ডিভোর্স এর সংখ্যাটা এত বেড়েছে কেন?
কারণ বিশ্বাস ও আস্থার পরিমাণ কমে গেছে।
একজন আরেকজনকে বোঝার মন মানসিকতা কম এবং টাকার অতিরিক্ত চাহিদার কারণে ।

 2 months ago 

আমার কাছেও এটা মনে হয় আপু এখন এত কম বয়সে সবাই প্রেম করে বিয়ে করছে যে কেউ কারোর মন বোঝার ক্ষমতা রাখে না।

 2 months ago 

হ্যাঁ আপু ঠিক কথা। এই কারণে দিন দিন ডিভোর্সের সংখ্যা বাড়ছে।

 2 months ago 

একদম আপু

 2 months ago 

হ্যাঁ আপু ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েছে বিশ্বাস ও আস্থার পরিমাণ কমে গেছে। তবে আপনার মন্তব্য আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো।

 2 months ago 

আপু বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ ডিভোর্স গুলো দেখা যায় প্রেম করে বিয়ে করেছে অল্প বয়সে। আর অল্প বয়সে প্রেম করার কারণে প্রেমের মধ্যকার বিশ্বাস আত্মবিশ্বাস কিছুই থাকে না। আর আপনি যদি বলেন বড়দের মধ্যেও ডিভোর্সের পরিমাণটা বেড়ে যাচ্ছে তাহলে এটা হয়তো পরকীয়ার কারণে হবে। এই দুটো জিনিস আমাদের সমাজে অনেক বেশি ছড়াচ্ছে তাই ডিভোর্সের পরিমাণটাও বেড়েছে। একটা সম্পর্কের মধ্যে যদি বিশ্বাস আর ভালোবাসা না থাকে তাহলে কখনোই সেটা টেকে না।

 2 months ago 

বর্তমানে বেকারত্বের মতো ডিভোর্স এর সংখ্যাটা এত বেড়েছে কেন?

বিবাহিত মেয়েদের মায়ের কারণে ডিভোর্সের সংখ্যা বেড়েছে।

 2 months ago 

বেকারত্ব বাড়ছে দক্ষতার, সৃজনশীলতার অভাবে। আর ডিভোর্স বাড়ছে বিশ্বাস, পরকীয়ার কারণে। যেটা আপট্রেন্ডই আছে এখনও। আজকের সমাজে ডিভোর্সকে সহজ করা হয়েছে। ভালো না লাগলেই ডিভোর্স!!

 2 months ago 

সামাজিক রোগ একেবারেই নয়। এটি একটি দীর্ঘ আলোচ্য বিষয়ে এভাবে এক বাক্যে বা কয়েকটি বাক্যে এর উত্তর দেওয়া যায় না তবে সার্বিকভাবে বললে বলা যায় এখন আর কেউ কারো সঙ্গে মুখ বুজে মানিয়ে সংসার করতে চায় না। সে ছেলেই হোক বা মেয়ে হোক। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমাদের দেশে মেয়েরাও সাবলম্বী তাই খাওয়া পরার অভাব নেই। আর ছেলেরাও নিজের পয়েন্ট ধরে রাখে, ফলে সব কথা মেনে নিয়ে দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে, মানিয়ে সংসার করার থেকে একা থাকাটা উভয়পক্ষের সুবিধাজনক বলে মনে করছে বর্তমান জেনারেশন।

 2 months ago 

বর্তমানে বেকারত্বের মতো ডিভোর্স এর সংখ্যাটা এত বেড়েছে কেন?

স্বামিরা বিয়ের আগে অন্য মেয়েদের সাতে প্রেম করে নিজের আবেগ অনুভুতি শেষ করে ফেলে। পরে বউকে ভালোবাসার মত আর আবেগ অনুভুতি কাজ করেনা। বিয়ের এক বছর পর যখন একটি মেয়ের মাতৃত্বের দাগ পরে যায়। তখন বউকে দেখতে সুন্দর লাগেনা। কারণ পুরুষের শরীরে তো আর মাতৃত্ব দাগ পড়ে না। যার জন্য তারা অনায়াসে আরেকটি বিয়ে করতে পারে। আর এই সমস্যা নিয়ে বিভিন্ন অসান্তির সৃষ্টি হয়। আর মা তার সন্তান ছাড়া থাকতে পারে না। তাই সন্তানকে নিয়ে সে আলাদা হয়ে যায়। আমি মনে করি এটা সামাজিক কোন রোগ নয়। এটা আমাদের নিজেদেরই সৃষ্টি। কোন সংসারে যদি ভালোবাসা বিশ্বাস আর সম্মান না থাকে সে সংসারে এমনিতে ফাটল এবং ভাঙ্গন অর্থাৎ ডিভোর্স হবে। বেকারত্ব নতুন কর্মসংস্থানের মাধ্যমে সমাধান করা যায়। কিন্তু বিশ্বাস ভালোবাসা ও সম্মান দ্বিতীয়বার অর্জন করা যায় না। তাই বেকারত্বের চেয়েও ডিভোর্সের সংখ্যা বেশি।