"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড # ২৭৬ [ তারিখ : ১৫-০৪-২০২৪ ]
বিগত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার - @ripon40
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নাম: মোঃ রিপন মাহমুদ। স্টিমিট ইউজার আইডি @ripon40। জাতীয়তা- বাংলাদেশী। তিনি একজন বাঙালি আর বাঙালি হিসেবে পরিচয় দিতে তিনি গর্ব বোধ করেন। স্টিমিটকে তিনি অনেক ভালোবাসেন। এছাড়াও ভালোবাসেন পড়তে, লিখতে, ব্লগিং,ফটোগ্রাফি, মিউজিক, রেসিপি, ডাই অনেক পছন্দের। তিনি ঘুরতে অনেক ভালোবাসেন। তার সবচেয়ে বড় গুণ হলো কারোর উপর রাগ করলে সহজেই আবার সেটা ভুলে যান এবং স্বাভাবিক হয়ে যান।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি :
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল :
গল্প : স্কুল লাইফের দুষ্টামি ............... by @ripon40 (15-04-2024 )
আজকের এবিবি ফিচার্ডের পোস্ট বাছাই করার সময়, এই পোষ্টটি আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে। যদিও আমি সব সময় ডাইয়া পোষ্টগুলো বাছাই করার চেষ্টা করি, এছাড়াও রেসিপি পোষ্টও করে থাকি মাঝে মাঝে। তবে আজকে এই পোষ্টটি পড়ে বেশ আবেগী হয়ে গেছি। সত্যি বলতে আমাদের সকলের জীবনে মধুর কিছু স্মৃতি রয়েছে, আমরা চাইলেও সেগুলোকে যেমন ভুলতে পারি না, ঠিক তেমনি সেগুলোকে জীবন হতে মুছে ফেলতেও পারি না। কারন সেই স্মৃতিগুলো স্কুল জীবন নিয়ে। মানুষের জীবনের সবচেয়ে সুন্দর ও সার্থকময় অধ্যায় হিসিবে গন্য করা হয় এই স্কুল জীবনের অধ্যায়। দারুণ, দুষ্ট-মিষ্টি গল্পে ভরপুর থাকে এই অধ্যায়টি।
আমার নিজের জীবনেও এই রকম অজস্র ঘটনা আছে, কিছু যেমন আছে দুঃখের আবার কিছু তেমন আছে হাসির। কিছু সহপাঠীদের সাথে দুষ্টুমির আবার কিছু শিক্ষকদের সাথে মজার স্মৃতি। সত্যি আমরা সবাই কম বেশী স্কুল জীবনে নানা রকমের অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছি। কিছু যেমন আমরা বুঝে করেছি, আবার কিছু তেমন আমরা না বুঝেই করেছি কিন্তু সেগুলো দারুণ স্মৃতিময় কিছু হয়ে গেছে শেষে। স্কুল জীবনকে এই জন্যই প্রতিটি মানুষের জন্য সেরা কিছু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে হ্যা, সিনিয়রদের বিদায় দেয়ার অনুষ্ঠানটির সার্বিক দায়িত্বভার থাকে সেই সময়ের পরের ব্যাচটির উপর। তখন হতেই সেই ব্যাচের সকল ছাত্ররা নিজেদের সিনিয়র ভাবতে শুরু করে দেয়।
এটা একটা দারুণ অনুভূতির গল্প ছিলো, গল্পটি পড়তে পড়তে কখন যেন নিজের অতীতে হারিয়ে গিয়েছি বুঝতেই পারিনি। কারন সিনিয়রদের বিদায় দিয়ে নিজেদের সিনিয়র হিসেবে প্রমাণ করার দারুণ ও সার্থক একটা আয়োজন ছিলো এই বিদায় অনুষ্ঠান ঘিরে। ভালো লাগার এবং ভালোবাসার সেই স্মৃতিগুলো থেকে যাবে আজীবন, হয়তো আমাদের নাতি-নাতনিদের গল্প শুনাবো স্মৃতি পাতা উল্টিয়ে, হয়তো কখনো এভাবে নানা সামাজিক মিডিয়ায় প্রকাশ করবো চঞ্চল অনুভূতি নিয়ে। আশা করছি আজকের ফিচারর্ড আর্টিকেলে জায়গা পাওয়া পোষ্টটি আপনাদের কাছেও ভালো লাগবে।
আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্ট দেখে অনেক ভালো লাগলো। স্কুল জীবনের দুষ্টুমির দিনগুলো সত্যিই দারুণ ছিল। আর সেই স্মৃতিগুলো এখনো মনে পড়ে। দারুন একটি পোস্ট আজকের ফিচারড আর্টিকেল পোস্ট হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে দেখে ভালো লাগলো।
স্কুল জীবনের স্মৃতি গুলো আসলে ভোলার মত নয়। মনে হয় সেই দিনগুলো যদি আবার ফিরে পেতাম। আজকের ফিচারড আর্টিকেলের পোস্টটি দেখে অনেক ভালো লাগলো। আর এই পোস্ট ফিচারড আর্টিকেলে মনোনীত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আজকের এই ফিচারড আর্টিকেল পোস্টে রিপন ভাইয়ার নামটা দেখে অনেক বেশি ভালো লাগলো। তিনি অনেক সুন্দর করে এই পোস্টের মধ্যে স্কুল লাইফের দুষ্টামি গুলোকে তুলে ধরেছেন। যেটা অনেক ভালো লাগলো পড়ে। উনার পোস্টটা না দেখলেও ফিচার্ডে দেখে ভালো লেগেছে। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে এই পোষ্টটা ফিচার্ড আর্টিকেল হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য।
স্কুল জীবনের অনেক মূহূর্ত মনে আছে। আমাদের সাথে অনেক দুষ্টু পোলাপান পড়ত যেগুলো মাএা ছাড়া। এগুলো এখনো স্মৃতিতে রয়ে গেছে। রিপন ভাইয়ের পোস্ট টা পড়েছি। তার স্কুলের বন্ধু আক্তার যেন একটু বাড়াবাড়ি রকমের দুষ্টু ছিল। না হলে ঐ রাতে ঐভাবে পানি মারার কথা কেউ ভাবতে পারে হা হা।
স্কুল লাইফের দিনগুলোর কথা যতই মনে পড়ে ততই খুব ভালো লাগে। ইচ্ছে করে স্কুল লাইফের সেই দিনগুলোতে আবারো ফিরে যাই। আবারো বন্ধুবান্ধবদের সাথে হাসি আনন্দ আড্ডায় মেতে উঠি। রিপন ভাই অনেক সুন্দর করে সেই দুষ্টামির দিনগুলোকে তুলে ধরেছেন এই পোষ্টের মধ্যে। আমার কাছে তো ওনার পোস্ট অনেক ভালো লেগেছে। এই পোস্টটাকে ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে বাছাই করা হয়েছে দেখে অসম্ভব ভালো লাগলো, ধন্যবাদ বাছাই করার জন্য।