ক্ষমতা এবং পদ দায়িত্ব বয়ে আনে।(Power and position bring commitments.)

in Incredible India11 months ago
1_20231221_201917_0000.png

গত পরশু একটি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলাম। যেখানে নিজের পছন্দের বিষয় তুলে ধরতে গিয়ে উপরিউক্ত বিষয়বস্তুর খানিকটা বোঝানোর প্রয়াস করেছিলাম।

আজকে বিষয়টি বিশদে আলোচনার উদ্দেশ্যে এই লেখা নিয়ে হাজির হয়েছি আপনাদের মাঝে।

ক্ষমতা

এই শব্দটিকে আমি কিভাবে দেখি সেটা আপনাদের সাথে ভাগ করে নিতে চাই।

আমি মনেকরি সৃষ্টিকর্তা সকল প্রাণীকেই কিছু না কিছু ক্ষমতা দিয়ে এই ধরায় পাঠিয়েছেন।

আমার কাছে ক্ষমতা মানে কার কতো পরিমাণ অর্থ আছে, আর কে কত বড় পদে বসে আছে সেটা নয়।
কারণ, যে জুতো সেলাই শিখেছে, আমাদের জুতো ছিঁড়ে গেলে তার কাছে সারাই করতে যাই, নিজেরা কিন্তু বাড়িতে সেটা করার প্রয়াস করি না!
কারণ, সেই দক্ষতা কেবলমাত্র সেই ব্যক্তির আছে যিনি কাজটি শিখেছেন।

এটা যেমন আমাদের ক্ষমতা বহির্ভূত তেমনি সেই মানুষটির কাছে দক্ষতার উদাহরণ।

শিলিগুড়িতে থাকাকালীন এক্ নামকরা ডাক্তারকে একজন রোগীর পরিবারের এক ভদ্রলোক মজা করে বলেছিলেন, একটু কম ভিজিট তো নিতে পারেন!

লোকটির অর্থ দেবার ক্ষমতা ছিল শুধু তাই নয়, ডাক্তারের পরিচিত ছিলেন।
উত্তরে ডাক্তার বলেছিলেন, তুমি যখন মাঠে খেলে বেড়াচ্ছিলে, আমি তখন বইতে মুখ গুঁজে পড়েছিলাম।
কাজেই, এটা আমার সেই শিক্ষা সহ আমার অর্জিত জ্ঞান আর ক্ষমতার প্রাপ্তি।

বাইরে বসে মজার কথোপকথন শুনছিলাম বটে কিন্তু তখন তার অর্থ বুঝিনি কারণ দায়িত্বের বোঝা তখনও ঘাড়ে চাপেনি।


question-mark-1019820_1280.webp

Pixabay

  • এখন প্রশ্ন হলো এই ক্ষমতা কি একা আসে?

কখনোই নয়, সৃষ্টিকর্তা আমাদের ক্ষমতা দিয়ে আমাদের সততা, দায়িত্ববোধ, নিরপেক্ষতা এবং সর্বোপরি মন পরীক্ষা করেন।

জীবনের মতো এই ক্ষমতা, জ্ঞান সবটাই অস্থায়ী।

অনেকেই বলবেন জ্ঞান আবার কিভাবে অস্থায়ী হয়?
একবার জ্ঞান অর্জন করে নিলে, সেটা তো কেউ কেড়ে নিতে পারে না।
মানুষ না পারলেও সৃষ্টিকর্তা পারেন।

একটি বাস্তব উদাহরণ হলো কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
অকালে স্নায়বিক রোগের কারণে এবং স্মৃতি বিভ্রমের জন্য দীর্ঘ ৩৪ বছর তাঁর জ্ঞান কোনো কাজেই আসেনি।

কাজেই, কোনো কিছুই স্থায়ী নয়, বিশেষকরে ক্ষমতা নিয়ে কখনোই আত্ম অহঙ্কার করা উচিত নয়।

একটা বাস্তব বিষয় যদি খেয়াল করেন দেখবেন, যে বিষয় নিয়ে আমরা বেশি নিশ্চিত থাকি, সেই বিষয়টিতে আমরা ভুল বেশি করি।

অনিশ্চিত জীবনে কোনো কিছু নিয়েই আমাদের অতিরঞ্জন করা উচিত নয়। তবে, মুখবুজে অন্যায়ের সাথে আপোষ করে চলাও একেবারেই উচিত নয়।

যেকোনো ধর্মগ্রন্থ আপনি পড়ুন না কেনো সর্বত্রই সত্যকে এবং সততাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
কাজেই, কখনো এবং কোনো অবস্থাতেই ক্ষমতা এবং পদের অপব্যবহার নিজের পায়ে নিজে কুড়ুল মারার সমান।

জানবেন, আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ড লোকচক্ষুর আড়াল করতে সক্ষম কিন্তু অদৃশ্য শক্তি আমাদের প্রতিদিনের কর্মকাণ্ডের হিসেব রাখেন।
ক্ষমতা এবং পদ মর্যাদা আসলে দায়িত্বের সাথে আমাদের কর্ম কাণ্ডের হিসেব রাখতে আসে।

আমার মনে আছে একজন খুব নামকরা উচ্চ পদের ব্যাক্তি আমাকে বলেছিলেন, ছোটবেলায় তার ভীষণ ইচ্ছে ছিলো, সে একদিন সাহেব সেজে মানে ওই সুট বুট পড়ে অফিসে যাবেন।
সবাই সেলাম করবে, এবং তার সেই ইচ্ছে পূরণ হয়েছিল।

তিনি ছিলেন একজন জাঁদরেল মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ার, তার নিজের বসার অফিস কক্ষটি ছিল প্রায় ২৫০০ স্কোয়ার ফিটের!

তবে, তার সাথে শেষ কথা বলার সময় একবার কথায় কথায় বলেছিলেন জানিস, যতবড় ক্ষমতা, আর পদ ততোটাই বড়ো দায়িত্ব।

একদিন তার থেকে ইমেইল আইডি চেয়েছিলাম, কিছু প্রয়োজনে, তখন তিনি মুম্বাইতে চিকিৎসারত।

ওই অবস্থাতেও তার ডাক্তারকে তিনি বলছেন, ওকে বলো আমার কাছে শুধু ফিমেইল আইডি আছে, ইমেইল আইডি নেই!

একটা মানুষ যে, ব্রেইন টিউমার আক্রান্ত, তার কাছ থেকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এই ধরনের মজার উত্তর একটি উন্নত মনস্কতার পরিচয় বহন করে।

কাজের সুবাদে আমার বহু প্রকৃত জ্ঞানী(পুঁথি এবং পুঁথি বহির্ভূত) এবং উন্নত মানসিকতার মানুষের সাথে কথা বলার সুযোগ হয়েছে।

আজকে যখন পিছন ফিরে তাকাই কোথাও গিয়ে সেই আচরণ, তাদের মানসিকতা আমাকে অনেক কিছু শেখার সুযোগ করে দিয়েছে।

একজন আদর্শ মানুষের সংজ্ঞা শিখতে সাহায্য করেছে।

love-8228006_1280.webp

Pixabay

তাই হয়তো ছোটো থেকেই ক্ষমতা, অর্থ, পদ কোনো কিছু নিয়েই অতিরঞ্জন নেই। একজন ইঞ্জিনিয়ারের কন্যা হয়ে এইটুকু শিক্ষা ছেলেবেলা থেকেই রক্তে আছে, কারোর ভালো করতে না পারো;
কখনো ক্ষমতা এবং পদের অপব্যবহার করে কারোর ক্ষতি করতে নেই।

  • সেইজন্যই হয়তো পাড়ার এক্ ডাক্তার আজও বলেন, তোর বাবা না থাকলে আমার ডাক্তারি পড়া হতো না!

  • যে পাড়ায় থাকতাম সেই পাড়ার পুরো গলির রাস্তা আমার বাবা নিজ অর্থে উঁচু করে পাকা করে বাঁধিয়ে দিয়েছিলেন, বর্ষায় পাড়ার লোকের অসুবিধা হতো বলে!

  • একই পাড়ায় আজও মাঠের এককোনে অবস্থিত মন্দির আমার বাবা তৈরি করে রেখে গেছেন নিজ উপার্জিত অর্থের দ্বারা।

কাজেই, নিঃস্বার্থ সেবার মূল্যায়ন ছেলেবেলা থেকেই দেখা এবং পরিবার থেকেই শেখা।

মানুষটা হয়তো আজ আর এই পৃথিবীতে নেই, তবে কিছু কাজ আজও তাকে বাঁচিয়ে রেখেছে সব না হলেও কিছু মানুষের মনে।

এতো কিছু করেও কখনো সে আমাদের বিষয়গুলো জানান নি, সবটাই পাড়ার মানুষ আমাদের জানিয়েছেন।
এটাকেই বলে ক্ষমতার সঠিক প্রয়োগ।

বহু আগেও লিখেছিলাম অর্থ কম বেশি সকলেই উপার্জন করে কিন্তু প্রয়োগ সঠিকভাবে করতে অক্ষম।ঠিক একই বিষয় খাটে ক্ষমতা এবং পদের ক্ষেত্রেও।

আপনারা কিভাবে দেখেন ক্ষমতাকে জানাতে ভুলবেন না মন্তব্যের মাধ্যমে।

I9Ws6mn5yoT8JYcTf1.gif

6VvuHGsoU2QBt9MXeXNdDuyd4Bmd63j7zJymDTWgdcJjo1R3nByagojBFK9X9VyMfrNoTUUqjGSvWpqdmMgU31CjnNeqLcAbmdrcdhwjg36qCE8hXx2eEL9gcF5xj7.gif

Sort:  
 11 months ago 

আমার বিয়ে হয়েছিলো এক বিরাট পরিবারে। আত্মীয় স্বজনদের ভিড় লেগেই থাকতো।জিনিসটা আমার কাছে একদমই নতুন ছিলো তারপরও চেষ্টা করতাম উপভোগ করার।
তখন তাদের সাথে আমি অনেক সময় বাইরে বেড়াতে যেতাম কিন্তু আমার বড় জা'কে খুব কমই দেখেছি এবং যখন বাসায় লোকজন থাকতো তখন বের হতেন।
আমি আামাদের সাথে বের হতে বললে মুচকি হেসে বলতেন, তোমরা যাও।
তখন না বুঝলেও পরে বুঝতে পেরেছি যে সে তার দায়িত্ব ছেড়ে বের হতে পারতো না।আমরা যখন ঘুরতাম তখন তিনি পরের বার আমরা কি খাবো সেগুলো রেডি করতেন।এটা যে শুধুমাএ বাড়িতেই হয় এমন না। সবজায়গাতেই একই কাহিনী।
আমার স্বামীর ব্যাংক ছুটি হয় সরকারি নিয়মে বিকেল ৫টায় কিন্তু বাসায় আসে নিয়মিত ৯টার পরে। প্রায় দিনই বের হয় ৭.৩০ /৮ টার পরে। কারন জানতে চাইলে বলে কাজ ফেলে কিভাবে আসবো।এছাড়া এমডি, ডিএমমডি স্যাররাও তো থাকেন।উনি হেড অফিসে কাজ করে।
এটা জীবনের সব ক্ষেএেই। যার যত বড়ো পদ তার তত বেশি দায়িত্ব।
আমার নিজের বাবাকেও দেখেছি যখন হজ্ব চলতো তখন তাদের ২৪ ঘন্টা ডিউটি চলতো।সব ডাক্তার কিংবা নার্সরা রেস্ট নিতেন পালা করে।এখনকার মতো তখন মক্কা শহরে এতো হসপিটাল ছিলো না যার কারনে তাদের ওপর চাপ ছিলো অনেক বেশি।
অনেকে যে ফাঁকি দেয় না এমন না। তবে ফাঁকিবাজরা ধরা খাবেই সেটা আজ অথবা কাল।কারন একটাই, মানুষের
চোখ এড়নো সম্ভব হলেও সৃষ্টিকর্তা ঠিকই খেয়াল করেন।
ভলাো লাগলো আপনার পোস্টটা পড়ে।
ভালো থাকবেন সবসময়।

Posted using SteemPro Mobile

TEAM 4

Congratulations! This post has been voted through steemcurator07. We support quality posts and comments!
Curated by : @enamul17


 11 months ago 

thank you so much, sir.

Posted using SteemPro Mobile

 11 months ago 

এই অস্থায়ী দুনিয়াতে আমরা কেউ স্থায়ী নই,
আমাদের সৃষ্টিকর্তা এই পৃথিবীতে কিছু মানুষকে ক্ষমতা দিয়ে পাঠিয়েছেন আর এই ক্ষমতা দিয়ে তার মন পরীক্ষা করেছেন,,,
কিন্তুু কিছু মানুষ আছে এই ক্ষমতার জোরে তার আত্মীয়-স্বজন পাড়া-প্রতিবেশী এমন কি সৃষ্টিকর্তাকেই ভুলে যায়। এবং এটা তিনি মনে রাখতে পারে না যে এই পৃথিবীতে কোন কিছুই স্থায়ী নয়।,,,
তাই আমি মনে করি আমাদের উচিত হিংসা বিবাদ দূর করা ও মানুষের কে ক্ষমতার জোর না দেখানোই ভালো,, কারণ একমাত্র উপর ওয়ালা ভালো জানে কখন কে কেমন থাকতে পারে। ধন্যবাদ দিদি খুব সুন্দর একটি বিষয়ে আলোচনা করার জন্য।

Upvoted. Thank You for sending some of your rewards to @null. It will make Steem stronger.

 11 months ago 

আমাদের জীবনটাই তো স্থায়ী নয়। এই অস্থায়ী জীবনের ক্ষমতা দিয়ে কি করব। ক্ষমতা অর্জন করলে সেটা সঠিক ব্যবহার করা উচিত। কিন্তু বর্তমান সময়ে অনেকেই দেখেছি ক্ষমতা পেয়ে গেলে নিজের আপনজন কেউ ভুলে যায়। অহংকার করা মোটেও ঠিক নয়। অহংকার একটা দিন মাটির সাথে মিশে যায়।

যেকোনো ধর্মগ্রন্থ আপনি পড়ুন না কেনো সর্বত্রই সত্যকে এবং সততাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

মিথ্যা কথা বলা ব্যক্তিকে কখনোই আল্লাহতালা পছন্দ করেন না। যে ব্যক্তি সর্বদা সত্য কথা বলেন। সে দরিদ্র হলেও আল্লাহতালা তাকে অনেক বেশি পছন্দ করেন। আর সততার সাথে পথ চলার জন্য। তার জন্য অবশ্যই পুরস্কার রেখে দিয়েছেন পরকালে।

কখনো ক্ষমতা এবং পদের অপব্যবহার করে কারোর ক্ষতি করতে নেই।

বর্তমানে সবাই ক্ষমতার অপব্যবহার করে মানুষকে কষ্ট দিয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা একটু বড় পদে আছে। তারা নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মানুষকে কষ্ট দিয়ে অনেক বেশি আনন্দ পায়। আমি আমার চোখের সামনেই এমন অনেক মানুষকে দেখেছি। আসলে তারা কি বুঝে তাদের কে কষ্ট দেয়, মাঝে মাঝে এটা ভেবেই কষ্ট লাগে। ক্ষনিকের দুনিয়ায় এত অতিরিক্ত রঞ্জনের কি দরকার আছে। সময় ফুরিয়ে গেলে আপনি আমি সবাই চলে যাব। ধন্যবাদ আপনাকে, চমৎকার টপিক আমাদের সাথে আলোচনা করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভাল থাকবেন।

 11 months ago (edited)

দিদি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য। আমি প্রতিনিয়ত আপনার পোস্টগুলো পড়ি আর নতুন পোস্টের অপেক্ষায় থাকি। কখন আবার দিদি নতুন একটি পোস্ট দিবে ?

”ক্ষমতা” দারুন একটি বিষয় নিয়ে আপনি আমাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন ।

জীবনের মতো এই ক্ষমতা, জ্ঞান সবটাই অস্থায়ী।

আপনি একদম সঠিক বলেছেন ।দেখা যাচ্ছে অনেক সময় ক্লাসের ফার্স্ট বয় সে ভালো কোন প্রতিষ্ঠানের চাকরি পাচ্ছে না কিন্তু যে ছেলেটি শেষের কাতারে ছিল সেও খুব ভালো একটা পদে কর্মরত আছে ।এটা তার ভাগ্যের বিষয় হতে পারে ।ফার্স্ট হওয়া সত্যেও ভাগ্য যদি সহায় না থাকে তাহলে সে কিছুই করতে পারে না ।
গুণী ব্যক্তিগণ তাদের ভালো কাজের জন্য অমর হয়ে থাকেন ।মাঝে মাঝে মনে হয় এখনো ভাল মানুষ আছে তাই তো পৃথিবী এখনও এত সুন্দর ।আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।

Loading...

প্রথমে দিদি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।আমাদের জীবনটাই তো স্থায়ী নয়। এই ক্ষনস্থায়ী জীবন নিয়ে আমরা কত বড়ায় করি। আমরা এক জনকে পিছনে ফেলে উপরে উঠতে চাই ক্ষমতার বলে। কিন্তু মানুষ একবার ও ভাবে না,, এত ক্ষমতা দেখিয়ে লাভ কি।। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। ভাল থাকবেন।

 11 months ago 

আসলে সততা ও নিষ্ঠার বিকল্প কোনোকিছু এ পৃথিবীতে নেই৷ এই দুটি জিনিস মহামূল্যবান।যা সবার থাকে না। যে গুটিকয়েক মানুষের থাকে তারাই পৃথিবীতে ইতিহাস রচনা করেন। এপৃথিবী তাদের যুগ যুগ ধরে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে । ক্ষমতা ও পদ যেহেতু খুব পিচ্ছিল জিনিস তাই সবসময় খেয়াল রাখা প্রয়োজন এগুলোর যেনো অপব্যবহার না হয়ে যায়। একটাই জীবন, কাটুক না পুরো জীবনটাই মানুষের কল্যাণে।

TEAM 4

Congratulations! This post has been voted through steemcurator07. We support quality posts and comments!
Curated by : @enamul17


 11 months ago 

@enamul17 ভাই লেখাটা বাংলায় তাই ধন্যবাদ বাংলায় জানাচ্ছি। আসলে বাংলা লেখা নিয়ে আমাদের অনেক বেশি এগিয়ে আসা উচিৎ। নিজের মাতৃভাষা অবহেলিত এটা খারাপ লাগে দেখতে। ভালো লাগলো বাংলা লেখায় আপনার সমর্থন দেখে।