Incredible India monthly contest of May #1| How do we control the loneliness of our parents?
![]()
|
---|
Hello,
Everyone,
আশাকরি আপনারা সকলে ভালো আছেন, সুস্থ আছেন এবং আপনাদের প্রত্যেকের আজকের দিনটি অনেক ভালো কেটেছে। আজ আমি অংশগ্রহণ করতে চলেছি আমাদের কমিউনিটিতে চলমান কনটেস্টে, যেখানে অংশগ্রহণ করার আজ একেবারে শেষ দিন।
একেবারে শেষ দিনে এসে নিজের মতামত ব্যক্ত করার জন্য আমি দুঃখিত। ইতিপূর্বেই ভেবেছি অংশগ্রহণ করবো, কিন্তু সেটা হয়ে ওঠেনি। যাইহোক কনটেস্টের বিষয়বস্তু এতটাই সুন্দর যে এই বিষয়ে নিজের মতামত ব্যক্ত না করতে পারলে সত্যিই খারাপ লাগতো।
পোস্ট ভেরিফিকেশন করার সময় অংশগ্রহণকারী অনেকের পোস্ট পড়ে সত্যিই ভালো লেগেছে। তাই যারা অংশগ্রহণ করেছেন তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে এখনও পর্যন্ত যারা অংশগ্রহণ করেননি, তাদেরকে অনুরোধ করবো অবশ্যই এই কনটেস্টে অংশগ্রহণ করে, নিজেদের মতামত ব্যক্ত করার জন্য। নিয়ম অনুসারে আমিও আমার তিনজন বন্ধু @ahp93, @tanay123 ও @onomzy001 কে আমন্ত্রণ জানাই।
|
---|
![]()
|
---|
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয় বয়সের সাথে সাথে সকল বাবা মায়েরা তার সন্তানদের সান্নিধ্য পেতে আরও বেশি ব্যাকুল হয়ে পড়েন। তবে আমাদের সমাজের ব্যতিক্রমী মানুষেরও অভাব নেই। কারণ আজকাল এমন মায়ের সংখ্যাও নেহাত কম নয়, যারা আত্মকেন্দ্রিক মানসিকতা বহন করে এবং নিজের সুখের কারণে সন্তানকে ফেলে যেতেও দুবার ভাবে না। যদিও প্রতিটি মায়ের সম্পর্কে আমাদের মনে একটা সুন্দর ধারণা থাকে, কিন্তু এমন চরিত্রের মায়েদের অবস্থানও আজকাল অস্বীকার করার উপায় নেই।
তবে আজ ব্যতিক্রমী ব্যাতিক্রমী মায়েদের নিয়ে নয়, সমাজের বেশি সংখ্যক বাবা মায়ের অনুভূতি নিয়েই কথা বলবো। আমরা মানুষ তাই আমাদের প্রত্যেককেই জীবনের স্বাভাবিক নিয়মের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। বিভিন্ন পর্যায়ের মধ্যে দিয়ে অতিবাহিত হয় আমাদের জীবন। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শৈশব, কৈশোর, যৌবন,ও বার্ধক্য এই সব পর্যায়ের মধ্য দিয়ে গিয়ে তবেই জীবনকে সঠিকভাবে উপভোগ করা যায়।
আর প্রতিটি পর্যায়ের নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম, চাহিদা ও অনুভূতি রয়েছে। যেগুলো আমরা চাইলেও অস্বীকার করতে পারি না। তবে মায়েরা বরাবরই সন্তানের প্রতি বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে থাকেন বা বলা চলে তাদের আবেগ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বহিঃপ্রকাশ হয়। তুলনামূলকভাবে বাবার আবেগ ব্যক্ত হয় অনেক কম।
সন্তানকে ধীরে ধীরে বড় করে তোলাতে বাবা-মা তাদের জীবনের অনেকটা সময় ব্যয় করেন। অনেক কষ্ট করে একটা সুন্দর জীবন দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে তাদের এই চেষ্টা যখন পরিপূর্ণ হয়, ঠিক তখনই জীবনের স্বাভাবিক নিয়মে সন্তানের সাথে নিজেদের বেশ কিছুটা দুরত্ব তৈরি হয়।
অনেক সময় দেখা যায় বাবা মায়েরা সেগুলো মেনে নেয়, সন্তানের সুখের জন্য নিজেরা একাকীত্বের সাথে নিজেদের মানিয়ে নেন। কখনো সন্তান তার বাবা মায়েদের প্রতি দায়িত্ব পালনে অসক্ষম হয়ে থাকে। আবার কিছু আত্মকেন্দ্রিক সন্তান এমনও থাকে যারা তাদের জীবনে বাবা-মায়ের অবদান ভুলে গিয়ে, নিজের জীবন গড়ে নেওয়ার পরে, তাদেরকে বৃদ্ধাশ্রমে রেখে আসতেও দুবার ভাবে না।
বাবা-মায়ের ব্যাকুলতা তখন তাদের দৃষ্টিগোচর হয় না। কারণ নিজের জীবনের রঙিন সময়ে তখন তাদের জীবন ভাসমান। একটা সময় তারাও যে বাবা মায়ের জায়গায় পৌঁছাবে, এই বিষয়টাই তারা ভুলে যায়। তাই বাবা মায়ের আকুলতা তখন সন্তানের কাছে কখনো কখনো ন্যাকামি আখ্যা পায়।
|
---|
![]()
|
---|
খুব সত্যি কথা বলতে আমাদের বাবা মায়েদের আমাদের কাছ থেকে চাহিদা খুবই সীমিত। তাদের একাকীত্ব দূর করতে আমাদের অনেক কিছু করতে হবে এমনটা কিন্তু নয়, খুব সামান্য কিছু জিনিস পেলেই তারা অনেক পরিতৃপ্ত হন। বরং সারা জীবন আমরা তাদের কাছ থেকে যা যা চাহিদা করেছি, তার তুলনায় তাদের চাহিদা এতটাই সীমিত যে, সেগুলো তারা অনেক সময় প্রকাশও করেন না। তবে সন্তান হিসেবে কিছু জিনিস বুঝে নেওয়ার দায়িত্ব বোধহয় আমাদের নিজেদেরই নেওয়া উচিত।
সময় এমন একটা জিনিস যেটা কিনতে অর্থের প্রয়োজন হয় না। অথচ এই সময়টাই আমাদের জীবনের সবথেকে মূল্যবান জিনিস। আর বাবা-মায়েররা আমাদের মানুষ করতে গিয়ে তাদের জীবনের মূল্যবান সময় ব্যয় করেছেন। তবে জীবনের শেষ পর্যায়ে এসে তারা আমাদের কাছ থেকে একটু সময় চায়, যেটা দিতে আমাদের সত্যিই কোনো অর্থ ব্যয় করতে হয় না।
🔶খুব বেশি কিছু না নিজেদের ব্যস্ততম সময় থেকে ম্যানেজ করে দিনের মধ্যে কিছু মুহূর্ত বাবা-মায়ের পাশে বসে, শুধুমাত্র তাদের কথা শোনাটাই আজকালকার দিনের সন্তানেরা ভুলে গেছে। এমনটা নয় যে দিনের ২৪ ঘন্টাই তারা কাজ করছে। এমন অনেক সময় আছে যখন তারা ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে সময় ব্যয় করছে। সামনে বাবা মায়েরা তাদের কোনো সমস্যার কথা বললেও, নিজের হাতে ফোন থাকায় সন্তানের সম্পুর্ন মনোযোগ বাবা-মায়ের কথার থেকেও বেশি থাকে ফোনের দিকে। এই জিনিসগুলোর পরিবর্তন সত্যিই জরুরী।
🔶যখন কাজের জায়গা থেকে বাড়িতে ফিরে পারিবারিক সময় কাটান, তখন সম্ভব হলে ফোনটা একটু দূরে রাখা উচিত। একটু মন দিয়ে শোনা উচিত পরিবারের মানুষগুলোর কথা না। হলে একটা সময়ের পর এই আফসোসটা আমাদের কুঁড়ে কুঁড়ে খাবে যে, সময় ছিলো, সুযোগ ছিলো, শুধু সময় দিয়ে তার সঠিক মূল্যায়ন করতে ভুলে গিয়েছিলাম।
🔶মাঝে মধ্যে বাবা মাকে নিয়ে একদিনের জন্য হলেও কোথাও ঘুরে আসা প্রয়োজন। কারণ ভুলে গেলে চলবে না যখন আমরা ছোট ছিলাম তখন আমাদেরকে কোলে নিয়ে বাবা-মায়েরাও এদিকে ওদিকে ঘুরে বেড়িয়েছে। আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে গিয়েছেন। তাই বার্ধক্য জনিত সমস্যার কারণে যখন তারা তাদের কাছের মানুষদের বাড়িতে যেতে পারবে না, আপনার ব্যস্ততম সময় থেকে একটু সময় বের করে তাদেরকে সাথে নিয়ে একটা দিনের জন্য যদি ঘুরে আসেন, আমার বিশ্বাস তারা ভালো থাকবে।
🔶একটা সময় আমাদেরকে নিজের পছন্দের খাবার খাওয়ানোর জন্য বাবা মায়েরা হয়তো অনেক সময় নিজেদের পছন্দ জাহির করতে ভুলে গিয়েছেন। তাই একটা সময়ের পরে আমাদের উচিত তাদের পছন্দের মর্যাদা দেওয়া। প্রতিদিন না হোক একদিন তাদের পছন্দের রান্না হোক, তাদের কাছ থেকে জানতে চাওয়া হোক তাদেরকে কি খেতে ইচ্ছে করছে। এই ছোট্ট ছোট্ট ইচ্ছে পূরণ গুলো তাদের একাকীত্ব দূর করতে অনেক বেশি সাহায্য করে।
🔶সারাদিন কাজ করার পর আপনি যতই ক্লান্ত থাকুন না কেন, বাড়িতে ফিরে শুধু একবার বাবা-মায়ের কাছে গিয়ে জানতে চান সারাদিন তাদের কেমন কেটেছে। তাদের কিছু প্রয়োজন আছে কিনা। এইটুকুও তাদের জন্য অনেক বেশি পাওনা।
🔶দূরত্বের কারণে যারা প্রতিদিন বাবা-মায়ের কাছে ফিরতে পারেন না, তারাও এই কথাগুলো ফোনেই জানতে পারবেন। শুধুমাত্র অর্থ পঠিয়ে দিয়ে নিজের দায়িত্ব থেকে মুক্তি পাবেন না। সেই অর্থ তাদের কতখানি প্রয়োজন সেটা যেমন ভাববেন, তেমন এটাও ভাববেন যে অর্থের পাশাপাশি হয়তো তারা অপেক্ষা করে আপনার কন্ঠস্বর শুনলে বলে বা ভিডিও কলে আপনাকে একবার দেখবে বলে। নিজের সকল ব্যস্ততা সরিয়ে রেখে প্রতিদিন একটু সময় করে তাদের সাথে কথা বললে, আমার মনে হয় আপনার বাবা মায়ের একাকীত্ব যেমন দূর হবে, তেমনি আপনার সন্তানও অনেক কিছু শিখবে।
|
---|
![]()
|
---|
অবসর জীবন যাপন বা বার্ধক্য কতখানি কষ্টকর সেই অনুভূতি ব্যক্তিগতভাবে না থাকলেও, এমন অনেক মানুষকে দেখার সুযোগ হয়েছে যাদের দেখে নিজের ভবিষ্যৎ কল্পনা করতে ভয় হয়। কথায় আছে- দুষ্ট গরুর থেকে শূন্য গোয়াল অনেক ভালো। এই কথাটা আমি নিজে যতখানি বিশ্বাস করি, আমার মনে হয় তার থেকেও অনেক বেশি বিশ্বাস করেন সেই সকল বাবা-মায়েরা, যার সন্তানেরা তাদেরকে তাদের অনুমতি ছাড়াই বৃদ্ধাশ্রমে থাকতে বাধ্য করেন।
🔶বাবা-মায়ের একাকীত্বের পেছনে সত্যি বলতে আমরা সন্তানেরাই দায়ী হয়ে থাকি। একটা সময় যাদেরকে ছাড়া আমাদের দিনের শুরু হতো না,জীবনের সমস্যার সমাধান হতো না, অদ্ভুতভাবে তারাই কিভাবে যেন আমাদের জীবনের সমস্যা হয়ে ওঠে। আমরা চেষ্টা করি তাদেরকে এড়িয়ে চলার। আর এই আমাদের এড়িয়ে চলার প্রবণতাই, আমাদের বাবা মায়ের একাকিত্বের কারণ।
🔶একটা সময় গোটা পরিবারের দায়িত্ব যাদের কাঁধের উপরে ছিলো, বয়সের ভারে কাঁধটা যখন একটু নত হয়, তখন যে কোন বিষয়ে তাদের কাছ থেকে পরামর্শ নিতেও আমরা ইতস্ততবোধ করি, আমাদের এই আচরণ বাবা মায়ের একাকিত্বের কারণ।
🔶একসময় যারা আমাদের জন্য পোশাক নির্বাচন করতো, বাড়িতে কি রান্না হবে সেই বিষয়ে যার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত ছিলো। নিজের সন্তানেরা কি খেতে ভালোবাসে, যে মায়ের সেগুলো মুখস্ত ছিলো। একটা সময়ের পর যখন সেই সন্তানেরাই বলে তাদের পছন্দ সম্পর্কে বাবা মায়ের কোনো ধারণা নেই। এই কর্কশ শব্দগুলো বাবা-মায়ের একাকীত্বের কারণ।
🔶সন্তানের মুখ চেয়ে যে বাবা মায়েরা তাদের জীবনের সব শখ বিসর্জন দিয়েছেন, কত জায়গায় ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও শুধু সন্তানের পড়াশোনা ও শারীরিক সুস্থতার কথা ভেবে ক্যান্সেল করেছেন। স্বপ্ন দেখেছেন সন্তান বড় হয়ে তাদেরকে ঘুরতে নিয়ে যাবে। যখন একটা সময় সেই সন্তানেরা বন্ধুদের সাথে বা শুধুমাত্র নিজের স্ত্রী ও সন্তানের সাথে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করে, অথচ সেই বিষয়ে বাবা-মায়েরা কিছু জানতেও পারেননা। হঠাৎ করে এমন একটা খবর পাওয়া, বাবা-মায়ের একাকিত্বের কারণ।
🔶ছোটবেলায় স্কুল থেকে ফিরে সম্পূর্ণ দিনের গল্প যে মায়েরা ধৈর্য্য সহকারে শুনতে শুনতে আমাদের খাইয়ে দিতো। ছুটির দিনগুলোতে বাবাদের কাছে বায়নার অন্ত থাকতো না।একটা সময় অফিস থেকে ফিরে বাবামায়ের সাথে কথা না বলে, যখন সেই সন্তানেরা হাতে চায়ের কাপ আর ফোন নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দেয়। তখন সেই ফেলে আসা দিনের স্মৃতিচারণ বাবা-মায়ের একাকীত্বের কারণ।
🔶একটা সময় বাড়িতে ছোট কোনো অনুষ্ঠান হলে তার বাজার করা থেকে লোকজনের আপ্যায়ন করা, সমস্ত কিছু যে মানুষগুলো একটা সময় দায়িত্ব সহকারে পালন করতো, সময়ের ব্যবধানে তেমনি কোনো পারিবারিক অনুষ্ঠানে যখন সেই মানুষগুলি ঘরের একটা কোণায় পড়ে থাকে। যাদের কাছ থেকে কোন রকম সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় না। হাজার মানুষের ভিড়েও তখন সেই মানুষগুলো একাকীত্ব বোধ করে।
সত্যি বলতে এইরকম অসংখ্য ছোট ছোট কারণ রয়েছে যেগুলি বাবা মায়ের একাকীত্বের কারণ। সন্তান হিসেবে আমরা তার মধ্যে কতটুকু দূর করতে পারি তা সত্যিই অজানা। কারণ তাদের বেশিরভাগ একাকিত্বের কারণগুলো আজীবন অপ্রকাশিত থাকে। সন্তান একটা সময় বুঝতে পারবে এই আশায় সময় পার হয়ে যায় সময়ের মত।
তবে সন্তানরা যা বোঝে তা শুধু নিজের সুখ ও আনন্দ। তা না হলে আজকের দিনে বাবা মায়েরা বাধ্য হয়ে হোক, কিংবা স্বনিচ্ছায় বৃদ্ধাশ্রম বেছে নিতেন না। এমন অনেক বাবা মা আছে যারা স্বেচ্ছায় বাড়ি থেকে বৃদ্ধাশ্রমে চলে গিয়েছেন, শুধুমাত্র সন্তানের ব্যবহারের কারণে। অথচ সন্তানেরা ভুলে যায় আজ যেটা তার বাবা-মায়ের সাথে হচ্ছে, আগামীদিনে সেটাও যে তার সাথে হবে না সে নিশ্চয়তা বোধহয় কেউই দিতে পারেনা।
একই বাড়িতে নিজের বাবা-মা এবং নিজের সন্তান যদি থাকতে না পারে, যদি সমান গুরুত্ব না পায়, তাহলে সন্তান হিসেবে তিনি যেমন ব্যর্থ, তেমনি বাবা হিসেবেও। কারণ সন্তানকে সঠিক শিক্ষা দিয়ে বড় করার জন্য প্রথমে নিজেকে সঠিক সন্তান হতে হয়। তাহলে আলাদা করে আর কোনো শিক্ষা দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। ছোট থেকে বাবার আচরণ দেখে দেখে ছোট্ট বাচ্চাটিও শিখে যায়, বাবা-মায়ের প্রতি সন্তানের আচরণ কেমন হওয়া উচিত।
|
---|
যাইহোক সন্তান হিসেবে আমি নিজে সবথেকে সেরা এ কথা বলবো না। তবে বাবা মায়ের জন্য যতটুকু করা সম্ভব আমি করবো। হয়তো বাবা মায়ের সব ইচ্ছে কোনঝদিনও পূরণ করতে পারবো না, সেই সুযোগ হয়তো আর পাবোনা। কারণ মা তো ফাঁকি দিয়ে চলে গেছেন। তবে এ কথা নিশ্চিত করে বলতে পারি আমার বাবার ঠিকানা কখনো বৃদ্ধাশ্রম হবে না।