The June contest #2 by sduttaskitchen| Most inventions exploited for destruction- My views!

in Incredible Indiayesterday
pexels-igovar-igovar-3000547-18799044.jpg

ছবির উৎস

আমাদের জীবনে প্রতিটা জিনিস যখন আমরা আবিষ্কার করা শুরু করি। তার ব্যবহার করার উপর এই ভিত্তি করে কিন্তু আমরা তার ফলাফল ভোগ করে থাকি। কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় আমরা যেই কাজগুলো আমাদের সামাজিক কল্যাণের জন্য করা উচিত, বা আমাদের উন্নতির জন্য করা উচিত। সেই আবিষ্কার গুলো সমাজের উন্নতির কাজে না করে আমরা সেই জিনিস খারাপ কাজে ব্যবহার করি। যেটা আমাদের করা মোটেও ঠিক না, এবার আমাদের এডমিন ম্যাম খুবই চমৎকার একটা বিষয় নিয়ে প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন। ইনশাআল্লাহ নিজের জায়গা থেকে চেষ্টা করব প্রতিযোগিতার প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

@sayeedasultana, @chumki22, @muktaseo

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার আগে অবশ্যই আমি আমার তিনজন বন্ধুকে আমন্ত্রণ জানাতে চাই। আপনারা এখানে অংশগ্রহণ করুন এবং আবিষ্কার সম্পর্কে আপনাদের মনের অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করুন। কিভাবে আমরা এটা সঠিক ব্যবহার করতে পারি, কিভাবে আমরা সঠিক যত্নের মাধ্যমে একটা জিনিসের যত্ন নিতে পারি। এ বিষয়গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করুন।

Do you believe inventions can bring destruction? Justify!

উদ্ভাবন বা আবিষ্কার একদিকে যেমন আমাদের মানব সভ্যতার অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি, অন্যদিকে তা যদি সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রিত না হয় বা ভুলভাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে, তাহলে সত্যিই ধ্বংস ডেকে আনতে পারে বলে আমি মনে করি। তাই বলা যায়, উদ্ভাবন অথবা আবিষ্কার নিজে ভালো বা খারাপ নয়, এর প্রয়োগের উপর নির্ধারণ করে এর ফলাফল। এটি আমাদের জীবনের জন্য ধ্বংসাত্মক হবে নাকি গঠনমূলকভাবে আমাদের জীবনটাকে সাজিয়ে তুলতে সাহায্য করবে।

১. পারমাণবিক শক্তি ও অস্ত্র:

পারমাণবিক শক্তি আবিষ্কার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জন্য এক বিশাল সাফল্য। এটি বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কিন্তু একই প্রযুক্তির দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল পারমাণবিক বোমা, যা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে ব্যাপক ধ্বংস ঘটিয়েছিলেন। অর্থাৎ এক আবিষ্কার দিয়ে তৈরি করেছে জীবনদায়ী ও প্রাণঘাতী দুটি বিপরীত জিনিস।


২. প্রযুক্তি নির্ভরতা ও মানবিক বিচ্ছিন্নতা:

স্মার্টফোন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, এআই — এসব কিছুর আবিষ্কার মানুষের জীবনকে অনেক বেশি সহজ করে তুলেছে ঠিকই। কিন্তু একদিকে এটি মানুষের মধ্যে সমাজের মধ্যে দুরত্ব সৃষ্টি করেছে, মানুষের মধ্যে একাকীত্ব, মানসিক চাপ, বাস্তব সামাজিক বন্ধন ক্ষয় এবং গোপনীয়তা হানির সব চেয়ে বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।


৩. পরিবেশ ধ্বংস:

শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা মেশিন, কারখানা ও গাড়ির আবিষ্কার করা হয়েছে, যা উন্নয়নের প্রতীক হিসেবে আমরা বলে থাকি। কিন্তু এর ফলে বায়ু দূষণ, জলবায়ু পরিবর্তন, বন উজাড় করা এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে।যা আমাদের ভবিষ্যতে মানবজাতির অস্তিত্বকেই হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে।


৪. আধুনিক অস্ত্র ও যুদ্ধের রূপান্তর:

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, কেমিক্যাল ও বায়োলজিক্যাল অস্ত্র আধুনিক আবিস্কার এর ফল। এগুলোর মাধ্যমে যুদ্ধ আরও ভয়ঙ্কর ও প্রাণঘাতী হয়ে উঠে। এখন একজন মানুষ অনেক দূর থেকে পুরো একটি শহর ধ্বংস করতে সক্ষম হয়। যা এক বিশাল মানবিক বিপর্যয়ের আশঙ্কা তৈরি করে। যার কারণে মানুষ যখন যুদ্ধ শুরু হয়, তখন অনেক বেশি ভয়ের মধ্যে জীবন যাপন করে।

আবিষ্কার কখনোই নিজে ধ্বংস ডেকে আনে না, বরং আমাদের মত কিছু মানুষের অসচেতনতা, লোভ বা উদ্দেশ্য প্রসূতি ব্যবহারই আমাদের ধ্বংস ডেকে আনে। তাই যেকোনো নতুন আবিস্কার এর সঙ্গে নৈতিকতা থাকা উচিত, তার সাথে দায়িত্ববোধ এবং মানবিক মূল্যবোধ থাকা অবশ্যই প্রয়োজন।

“আবিষ্কার যেন সব সময় আশীর্বাদ হয় আমাদের জীবনের জন্য অভিশাপ নয়! এটা শুধু মাত্র নির্ভর করে আমাদের ব্যবহারের উপর।”
তাই আমাদের সবাইকে অনেক বেশি সচেতন হতে হবে।

pexels-kindelmedia-8566526.jpg

ছবির উৎস

What are the main reasons behind any conflict? Share your viewpoint.

যেকোনো দ্বন্দ্বের মূল কারণ এক কথায় বললে হয়তোবা সম্পূর্ণ বিষয়টা বোঝানো একবারে কখনোই সম্ভব না। বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি, চাহিদা ও প্রত্যাশার মধ্যে সংঘর্ষ। মানুষের চিন্তা, অনুভব, বিশ্বাস, অভ্যাস ও অভিজ্ঞতা একে অপরের থেকে অনেকটা ভিন্ন — আর এই ভিন্নতাই এক একজন মানুষের প্রতি দ্বন্দ্বের জন্ম দিয়ে থাকে।
প্রথমত বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে দ্বন্দ্বই শুরু হয় ভুল বোঝাবুঝি থেকে। কেউ নিজের ভাবনা সঠিকভাবে প্রকাশ করতে না, অথবা অপর পক্ষের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনে তার বিরুদ্ধে কঠোর হয়ে উঠে,আর এইরকম পরিস্থিতি থেকেই কিন্তু দ্বন্দ্বের জন্ম দেয়।

একজন মানুষ যেটাকে ঠিক মনে করে, তার ঠিক বিপরীতে অন্যজন সেটাকেই ভুল ভাবতে শুরু করে। ধর্ম, সংস্কৃতি, নৈতিকতা এসব ক্ষেত্রেও বিশ্বাসগত পার্থক্যের কারণে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়ে থাকে। যখন একাধিক ব্যক্তি বা গোষ্ঠী একই লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে যেতে চায়, কিন্তু সেই লক্ষ্য অর্জনের উপায় বা সম্পদের ব্যবহার নিয়ে দ্বিমত পোষণ করে থাকে, তখন দ্বন্দ্ব অনিবার্য হয়ে ওঠে।
"আমি ঠিক, তুমিই ভুল" এই মানসিকতা অনেক সময় সমস্যা গুলো কে আরও গভীর করে তুলে। নিজের দৃষ্টিভঙ্গিকেই সর্বোচ্চ বলে মনে করা হলে বোঝাপড়ার জায়গা সংকুচিত হয়ে উঠে।

pexels-vera-arsic-304265-984950.jpg

ছবির উৎস

আমাদের মানুষের রাগ, অভিমান, লজ্জা, হীনমন্যতা ইত্যাদি আবেগ যদি আমাদের নিয়ন্ত্রণহীন হয়, তবে তা কিন্তু খুব সহজেই ক্ষোভে রূপ নেয় এবং দ্বন্দ্ব তৈরি করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কখনো কখনো দেখা যায় আমাদের পুরনো ক্ষোভ বা অপমান সময়ের সাথে সাথে আমাদের মনের মধ্যে জমে থাকে, এবং কোনো ছোট ঘটনার মাধ্যমে হঠাৎ করে তার বিস্ফোরণ ঘটে। এটিও একটি বড় কারণ হতে পারে। আমার মতে, দ্বন্দ্বের সবচেয়ে মুল কারণ হলো "শোনার চেয়ে বলার আগ্রহ অনেক বেশি থাকা"। আমাদের মধ্যে কিছু মানুষ আছে যারা কিনা অনেক সময় শুধুমাত্র নিজের দৃষ্টিভঙ্গি জোর দিয়ে সবার সামনে প্রকাশ করতে চায়, কিন্তু অপরের দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে বা গ্রহণ করতে মোটেও ইচ্ছে প্রকাশ করে না। যদি আমরা একে অপরের কাথা মন খুলে শুনি,একে অন্যের বিষয় গুলোর গুরুত্ব দেয়া শুরু করি তাহলে আমার মনে হয় অনেক দ্বন্দ্ব কখনোই শুরুই হতো না।

What are the main points that one should remember while handling power?

যেকোনো ক্ষমতা পরিচালনা করার সময় এই প্রধান বিষয়গুলি মনে রাখা উচিত, কারণ আমি মনে করি এগুলোর মাধ্যমে একজন ব্যক্তি বা নেতার আচরণ ন্যায়পরায়ণ, কার্যকর ও মানবিক হতে পারে। ক্ষমতা কখনোই আমাদের জীবনে একা আসে না, ক্ষমতার সঙ্গে আসে দায়িত্ব। নিজের সিদ্ধান্ত ও কাজের জন্য জবাবদিহিতা থাকাটা অনেক বেশি জরুরি। মানুষকে প্রতিনিয়ত মনে করিয়ে দিতে হয় যে, আপনি ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন না। একজন মানুষের সিদ্ধান্ত গ্রহণে ক্ষেত্রে সব সময় নিরপেক্ষ থাকা এবং নীতিগতভাবে সৎ থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ। পক্ষপাত, দুর্নীতি বা অন্যায় আচরণ ক্ষমতার অপব্যবহারে পরিণত হতে পারে বলে আমার মনে হয়।

একজন ক্ষমতাবান ব্যক্তির উচিত সব সময় দুর্বল বা সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশা বোঝা, ও সহানুভূতির সঙ্গে প্রতিটা কাজ করা। শক্তি কেবল শাসনের জন্য নয়, সহানুভূতির মাধ্যমে নেতৃত্বের জন্যও হয়ে থাকে। ক্ষমতার অপব্যবহার অনেক সময় গোপনীয়তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একজন ক্ষমতাবান লোকের সব সময় খোলামেলা ও পরিষ্কারভাবে যোগাযোগ রক্ষা করা উচিত। তার সাথে সাথে স্বচ্ছ সিদ্ধান্ত নেওয়া আস্থা তৈরি করা অনেক বেশি প্রয়োজন।

ক্ষমতা মানুষের মধ্যে অহংকার জন্ম দিতে পারে। তাই ক্ষমতা পরিচালনায় নম্রতা ও সংযম খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, যেন একজন ব্যক্তি ক্ষমতার মোহে পড়ে অন্ধ না হয়ে যায়। ক্ষমতা নিজস্ব স্বার্থের জন্য কখনো নয়, ক্ষমতা শুধুমাত্র জনসাধারণের কল্যাণে ব্যবহারের মনোভাব রাখতে হবে। সেবামূলক মনোভাব একজন মানুষের নেতৃত্বকে গ্রহণযোগ্য ও সম্মানজনক করে তোলে। ক্ষমতা কেবল বর্তমান নিয়ন্ত্রণ নয়, বরং ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্বও বহন করে বলে আমার মনে হয়। ক্ষমতাবান লোকের মধ্যে দূরদর্শী ও কৌশলগত চিন্তা থাকতে হবে। যাতে সমাজ বা প্রতিষ্ঠান দীর্ঘমেয়াদে উপকৃত হয়।

আমার কাছে তো মনে হয় ক্ষমতা একটি পরীক্ষার মতো, যেখানে একজন ব্যক্তি প্রতিদিন প্রমাণ করে। সে নিজের স্বার্থকে নয়, বরং মানুষের মঙ্গলের জন্য এটিকে ব্যবহার করছে। সঠিকভাবে পরিচালিত ক্ষমতাই হতে পারে পরিবর্তনের এক শক্তিশালী হাতিয়ার।

Handle with care" - How can we educate society with this term?

"যত্নে ব্যবহার করো" – এই ছোট্ট বাক্যটি বিশাল সামাজিক পরিবর্তনের বার্তা বহন করে। এই বাক্যটি দিয়ে আমরা সমাজের প্রতিটি মানুষের মাঝে দায়িত্ববোধ তৈরি করতে পারি। প্রথমেই জিনিসপত্রের প্রতি যেমন ধরুন—পানি, বিদ্যুৎ, বই, রাস্তায় বাতি বা গণপরিবহন এরপর হচ্ছে মানবসম্পদের প্রতি কর্মচারী, শিক্ষক, পরিচ্ছন্নতাকর্মী, তাদের সম্মান দেখিয়ে ব্যবহার করা।
এরপর আমি বলবো প্রকৃতির সম্পদ এর কথা গাছ, পশুপাখি, নদী, পাহাড় ইত্যাদির যত্ন নেওয়া। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক প্রচারণা চালানো শুরু করা। এই ক্ষেত্রে বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে এই শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করতে হবে।

দেয়ালে স্লোগান বা পোস্টার লাগানো "যত্নে ব্যবহার করো" বিষয়ে বক্তৃতা বা রচনা প্রতিযোগিতা আয়োজন করা উচিত। শিক্ষার্থীদের আচরণে এই নীতিকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শিশুদের ছোট থেকেই শেখানো উচিত খেলনা, বই, জামাকাপড়, আর সাথে সাথে বাসার জিনিসপত্র সব কিছু "যত্নে ব্যবহার করার মানসিকতা নিয়ে ব্যবহার করতে হবে। এতে করে তারা দায়িত্বশীল হয়ে ওঠবে অপচয় কম হবে।

pexels-mikhail-nilov-9242894.jpg

ছবির উৎস

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা চালানো বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে এমন কোন মানুষ নেই যে তাদের কাছে মোবাইল ফোন নেই। সবাই কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহার করে।আর তাই আমাদের উচিত ফেসবুক, ইউটিউব, ইনস্টাগ্রাম বা টিকটকে ছোট ছোট ভিডিও বা গল্পের মাধ্যমে এইসব ব্যাপারে অবশ্যই সবাইকে সচেতন করা। কীভাবে যত্নে ব্যবহার করলে একটা জিনিসের আয়ু বাড়বে,অপচয় বন্ধ হবে। অন্যের জীবনও খুব সহজ সুন্দর হবে,উদাহরণ দিয়ে শেখাতে হবে। নেতৃত্ব বা স্থানীয় ব্যক্তি অথবা প্রভাবশালী মানুষ নিজের ব্যবহার করা জিনিস গুলো যদি"যত্নে ব্যবহার করো" এই নীতি অনুসরণ করে বাকিরাও অনেক বেশি অনুপ্রাণিত হবে।

সরকারি অফিসে ফাইল সংরক্ষণ করা থেকে শুরু করে, রাস্তায় বাসে আসন শৃঙ্খলাপূর্ণ ব্যবহার করা মোবাইল, পানি, বিদ্যুৎ ব্যবহারে সচেতন হওয়া। অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি শেখাতে হবে। লোকজনকে এই বিষয়ে বোঝানো যে যত্নে ব্যবহার মানে শুধু ভালো ব্যবহার নয়, বরং অপচয় রোধ হবে আমাদের টাকা বাঁচবে।প্রতিটা জিনিস যখন আমরা সবাইকে সঠিকভাবে বোঝাতে সক্ষম হব, তখন সব কিছু সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হবে এটাই আমার বিশবাস। চেষ্টা করেছি প্রতিযোগিতার প্রতিটা প্রশ্নের উত্তর সঠিকভাবে দেয়ার জন্য। যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আল্লাহ হাফেজ।

Sort:  
Loading...
 12 hours ago 

আপনি আমাদের কমউইনিটি কর্তৃক আয়োজিত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন। আপনি খুবই সুন্দরভাবে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
আমাকে মেনশন করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমিও খুব দ্রুত এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের চেষ্টা করবো। প্রতিযোগিতায় আপনার সফল কামনা করি।