Better Life with Steem||The Diary Game|| 16 th August 2025

in Incredible Indialast month

67557c76-c0be-40f0-9569-8d2fa346baaa.jpg
মাঝে মধ্যে যখন কেউ সারপ্রাইজ দেয় তখন কিন্তু বেশ ভালই লাগে, হাজারো চাপের মধ্যে যখন একটু কেউ হাসিয়ে তুলে তখন বেঁচে থাকার ইচ্ছাটা আরও বেশি বেড়ে যায়। মাঝে মাঝে মনে হয় আমি যে কাজের চাপের ভিতর দিয়ে দিন পার করি এমন মনে হয় আর কেউ নেই কিন্তু না ,

আমার থেকে ব্যস্ত মানুষ আরো আছে এই পৃথিবীতে। মাঝেমধ্যে এত এত বেশি কাজের পেশার থাকে যেহেতু ছোট বাবু ঘরে তাই কাজে পেশার বেশি থাকবে এটাই স্বাভাবিক।কিন্তুু মাঝে মধ্যে বেশ খারাপ লাগাই কাজ করে আমার খাওয়ার সময় এুকু পাইনা।

d13cf235-4fb9-41b8-869b-b17b1cd2032c.jpg

ও যে কথা বলছিলাম মাঝে মাঝে সারপ্রাইজ হতে বেশ ভালো লাগে, আজ সকাল বেলা প্রতিদিনের মতো কাজকর্ম শেষ করে, রান্না শেষ করে সবাই খাওয়া দাওয়া করলো এরপরে আমি খাবার খেতে বসেছি কারণ, বাবুকে কারো কাছে না দিয়ে খাওয়া অসম্ভব এখন সবকিছু ধরতে শিখে গিয়েছে,,তাই এখন আর তাকে কোলে নিয়ে কিছু করাই সম্ভব না।

খাওয়া-দাওয়া শেষ করে উঠবো ঠিক তখন।আমার চোখে পরলো আমাদের বাড়িতে ঢোকার যে রাস্তা ওই রাস্তা দিয়ে আমার হাজব্যান্ড আসতেছে,,মানে আমি তো নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছি না এক কথায় I am অবাক, যে মানুষটার সাথে খাবার খাওয়ার আগে কথা বললাম , এবং সে বললে আমি ব্যস্ত আছি পরে কথা বলি তাড়াতাড়ি অফিসে যেতে হবে।

c4c1efa1-2a47-44a9-8167-c16bd0874eeb.jpg

আর সেই মানুষ এখন বাড়িতে দেখে তো একটু অবাক হওয়ারই কথা। প্রায় বাড়ি আসার সময় এরকম সারপ্রাইজ দেয় আমাদের, এমন ভাবে বলে যে ছুটি হবে না,আবার সেই মানুষ বাড়িতে এসে হাজির। যাক তাকে দেখে একটু ভালো লাগলো আমার এত এত ব্যস্ততার মাঝে সে অবশ্যই আমার কাজে অনেক হেল্প করবে।

এরপর তাকে খাবার দিলাম তার বিশ্রামের ব্যবস্থা করলাম।আর আমি অন্যদিকে শাশুড়ি আম্মার সাথে দুপুরে রান্নার ব্যবস্থা করলাম। রান্না সব কিছু গুছিয়ে দিয়ে,আমড়া ভর্তা করেছিলাম, হাজবেন্ড অনেক গুলো আমড়া পেরে ছিলো গাছ থেকে তাই কয়েকটা ভর্তা করে নিলাম।

c862c149-38f7-406c-adda-227c865e85a8.jpg

বাচ্চাদের গোসল করিয়ে দিলাম সাথে নিজেও গোসল করলাম, এরপরে যোহরের নামাজ আদায় করে সবাই মিলে দুপুরে খাবার খেলাম খাওয়া-দাওয়া শেষ করে খানিক সময় বিশ্রাম নিয়েছিলাম। এরপর বিকাল বেলা মেয়েকে ফল কেটে দিয়েছিলাম এবং ফল খেতে খেতে নিজেও খানিক টা সময় কাজ করলাম সেলাই মেশিনের। সেলাই মেশিনে বসার কোন সুযোগ নেই সাংসারিক কাজকর্ম শেষ করতে পারি না আবার সেলাই মেশিন।

fefb1cb3-d67c-4368-93d2-3a40831bb60a.jpg

যেহেতু হাজবেন্ড বাসায় আছে তাই তার কাছে দিলাম ছেলেকে রাখার জন্য অন্যদিকে আমি কাজ করছিলাম,, বেশ সন্ধা পর্যন্ত কাজ করলাম এরপরে নুডুলস রান্না করেছি সন্ধ্যার নাস্তা হিসেবে। এরপরে সবাই মিলে সন্ধ্যার নাস্তা করলাম।

মেয়েকে পড়তে বসিয়ে ছিলাম আজ আর আমি পড়াতে যাইনি মেয়ের বাবা মেয়েকে পড়িয়েছে। আর আমি ফোন হাতে নিয়ে ছিলাম, এরপর সবাই মিলে গল্প করলাম ও রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।

Sort:  

Thank you for sharing on steem! I'm witness fuli, and I've given you a free upvote. If you'd like to support me, please consider voting at https://steemitwallet.com/~witnesses 🌟

Loading...