কাঁঠাল পাড়তে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত।
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি সবাই ভালো এবং সুস্থ আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও অনেক ভালো আছি এবং সুস্থ আছি এখান থেকে দুই দিন আগে গাছ থেকে কাঁঠাল পেড়ে নিয়ে আসার কিছু মুহূর্ত ফটোগ্রাফি ধারণ করেছিলাম সেগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য উপস্থিত হয়েছি।
কাজ শেষ করে রুমে এসে রান্না করার মতো কিছু খুঁজে পাচ্ছিলাম না বড় ভাইয়েরা এখানে অনেক দিন আছে তাই এরা কোথায় কি আছে ভালো জানে আমি খুব বেশি জানতাম না তবে এই গাছটি আমি এখান থেকে কয়েক দিন আগে এক বার দেখে ছিলাম এখানে কাজে গিয়ে।
হালকা জালি থাকতে কাঁঠাল রান্না করা যায় এটা হয়তোবা বাংলাদেশের মানুষ অনেকেই জানে আপনারা জানেন কি না সেটা আমার জানা নেই যাইহোক বাড়ি থাকতে এটা খেয়েছি অনেক এখানে এসে কাঁঠাল দেখা যাবে এটাই তো আমার কাছে অনেক বড় বিষয় ছিলো কারণ আমি আজ পর্যন্ত এখানে এসে ছাড়া আর কোথাও দেখি নাই কাঁঠাল গাছ।
তখন ভাইয়া বলল ওখানে গিয়ে কাঁঠাল দেখে আসার কথা যদি একটু বড় হয় তাহলে কাঁঠাল পেড়ে নিয়ে আসার কথা বলেছে তবে এটা কোম্পানির গাছ কিন্তু অনেক ইন্দোনেশিয়া এই কাঁঠাল পেড়ে নিয়ে এসে রান্না করে তারা যদি দেখতে পাই তাহলে কিছু বলতে পারে তাই একটু সতর্ক ভাবে পেড়ে নিয়ে আসার কথা বলেছে কারণ তাদের সাথে ঝামেলা করার কোন ইচ্ছা আমাদের নাই।
আমার সাথে আরেকটি ভাই ছিলো সে আর আমি দুজন এক সাথে গিয়ে ছিলাম সে গাছে ওঠে এই কাঁঠাল গুলো পেড়েছে তবে এর মধ্যে আমাদের একটু ভুল হয়ে যায় কারণ গাছের উপরে ছোট ছোট দুটি কাঁঠাল ছিলো সে গুলো পেড়ে ফেলেছি এই দুটি কাঁঠাল অনেক ছোট তবে সে গাছ থেকে নামার পরে নিচে খেয়াল করে দেখলো বড় বড় দুটি কাঁঠাল সেখানে আছে।
সে আমাকে বলল ভাই এই দুইটা কি করব আমি তাকে বললাম পেড়ে যখন ফেলেছি তখন রুমে নিয়ে যায় দেখা যাক কি করা যায় বড় কাঁঠাল টি কাটাকুটি করে রান্না করার জন্য প্রস্তুত করে ফেললাম সবাই এক সাথে হয়ে তবে বাংলাদেশের মতো স্বাদ লাগে নাই কিছুটা ভালো লাগছিল অবশ্যই।
এখানে এসে কাঁঠাল দেখতে পাবো এটা সত্যিই একটি ভাবার বিষয় ছিঊল আমাদের কাছে। এদেশে অনেক কিছু দেখা যায় যে গুলো আমাদের বাংলাদেশের মানুষেরা রোপণ করে থাকে। তবে ইন্দোনেশিয়ার মানুষেরা কাঁঠাল অনেক পছন্দ করে তারা অনেক সুন্দর নাকি রান্না করতে পারে। আমি কখনো খেয়ে দেখি নাই তবে ভাইদের কাছ থেকে শুনেছি তারা অনেক সুন্দর রান্না করে কাঁঠাল।
এখান থেকে কয়েক দিন আগে আমার ভাই মাংস দিয়ে কাঁঠাল রান্না করেছিল তবে খেতে খুব ভালো লাগে না তবে এই দিন খেতে অনেকটা ভালো লেগেছে ছোট ছোট দুটি কাঁঠাল নষ্ট হয়ে যায় আমাদের ভুলের জন্য তবে কেটে দেখে ছিলাম সেটা ভালো আছে কি না।
যাই হোক সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবেন এটা ছিলো কাঁঠাল পাড়তে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে আসলে ওই ভাইটি একা যেতে ভয় করছিল তাই আমাকে নিয়ে যাই কাজ শেষ করে এসে জামা কাপড় ছেড়ে চলে গেলাম দুজনে কাঁঠাল পাড়তে সবাই ভালো এবং সুস্থ থাকবে।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আজকে আপনি কোম্পানির কাছ থেকে কাঁঠাল পাড়ার কিছু মুহূর্ত শেয়ার করেছেন। আমি কাঁচা অথবা পাকা দুই রকমেরই কাঁঠাল খেতে ভীষণ পছন্দ করি। আপনার কাঁঠাল পাড়া দেখে আমার পাকা কাঁঠাল খাওয়ার কথা মনে পড়ে গেল। তবে এই সময় কাঁচা কাঁঠাল বাড়তে গেলে পাশে যে ছোট ছোট কাঁঠাল গুলো থাকে সেগুলো এমনি পড়ে যায়। তবে কাঁচা কাঁঠাল ওটার ভীষণ ঝামেলা। আপনারা সেগুলো কুটে তবে রান্না বান্না করেছেন। তবে কাঁঠাল কখনো মাংস দিয়ে খাওয়া হয়নি। সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমিও কখনো কাঁঠাল মাংস দিয়ে খাতে পারি নাই তবে এখান থেকে কয়েকদিন আগে আমার বড় ভাই রান্না করেছিল। এবং কোম্পানির গাছ থেকে কাঁঠাল পেড়ে নিয়ে আসার জন্য কিছুটা সতর্ক থাকতে হয়েছিল আমাদের। এটা নিজের দেশ বা নিজের গাছ হলে আমাদের এতটা সতর্ক থাকতে হতো না যাই হোক সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল। বাঙ্গালীদের কাঁঠাল অনেক প্রিয়। ইন্দোনেশিয়ায় বসে আপনারা কাঁচা কাঁঠালের তরকারি খাচ্ছেন দারুন বিষয়।
বাঙালি যে দেশেই যাকনা কেন সেখানেই রাজত্ব করে। কাঁঠাল পারা বারন থাকা সত্ত্বেও তা পেরে নিয়ে এসেছেন।
আমি কাঁঠালের তরকারি অনেক পছন্দ করি। কিন্তু এই বছর এখনও রান্না করিনি। কাঁচা কাঁঠাল কাটা অনেক কঠিন কাজ।
একদমই তাই আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল এবং বাঙালি মানুষের কাছে কাঁঠাল অনেক প্রিয় একটি ফল আমার কাছেও অনেক প্রিয় একটি ফল। আসলে মালয়েশিয়াতে অনেক ইন্দোনেশিয়ান আছে যারা কাঁঠাল অনেক সুন্দর করে রান্না করতে পারে এটা আমার ভাই বলেছিল আমাকে তবে কখনো খেয়ে দেখা হয় নাই। এই দিন কাঁঠাল রান্না খেয়েছিলাম যেটা অনেক ভালো লেগেছিল ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য দেখে।
আমাদের এখানেও কাঁচা কাঁঠাল রান্না করা হয়ে থাকে তবে অনেকেই কাঁচা কাঁঠাল দিয়ে গরুর মাংস রান্না করে খেতে পছন্দ করে আজকে আপনারা বাসায় এসে দেখেন আপনাদের রান্না করার মত কিছু নেই তাই কাঁঠাল করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আপনার বড় ভাই সেখানে অনেকদিন ধরে থাকার কারণে উনি জানে কোথায় কি আছে তাই উনি আপনাকে সাথে নিয়ে কাঁঠাল পারতে গিয়েছেন যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ কাঁঠাল পাড়ার মুহূর্ত আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য ভালো থাকবেন।