আদা চা আপনাকে শুধু ভালোই বোধ করবে না, ঠাণ্ডা লাগার সময় অনেক সমস্যা থেকেও মুক্তি দেবে।
আদা চা আপনাকে শুধু ভালোই বোধ করবে না, ঠাণ্ডা লাগার সময় অনেক সমস্যা থেকেও মুক্তি দেবে। অর্থাৎ আদা চাকে ওষুধ হিসেবেও দেখা যায়।
- বমি বমি ভাব থেকে মুক্তি আনুন কোথাও ভ্রমণের আগে এক কাপ আদা চা পান করলে মোশন সিকনেসজনিত বমি হওয়া রোধ হবে। এছাড়াও, এক কাপ চা খেলেও আপনি বমি বমি ভাব থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
- পেট সুস্থ রাখে আদা চা হজমশক্তির উন্নতির পাশাপাশি খাবারের শোষণ বাড়ায় এবং বেশি খাওয়ার পর ফোলা সমস্যা থেকে মুক্তি পায়।
- প্রদাহ কমায় আদার প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা এটি পেশী এবং জয়েন্টের সমস্যার জন্য একটি চমৎকার ঘরোয়া প্রতিকার করে। এছাড়া আদা চা পান করা জয়েন্টের জ্বালা শুষে নিতেও সাহায্য করে।
- শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি: আদা চা ঠান্ডার সময় নাক বন্ধের চিকিৎসায় খুবই কার্যকরী। পরিবেশগত অ্যালার্জির কারণে শ্বাসকষ্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আদা চা খান।
- শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি: ঠাণ্ডার সময় নাক বন্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে আদা চা খুবই কার্যকরী। পরিবেশগত অ্যালার্জিজনিত শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি পেতে পান করুন আদা চা!
- রক্ত সঞ্চালন উন্নত করুন আদা চায়ে পাওয়া ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যামিনো অ্যাসিড রক্ত সঞ্চালন উন্নত করতে সাহায্য করে, যার ফলে কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সম্ভাবনা হ্রাস পায়। এছাড়াও, আদা ধমনীতে চর্বি জমতে বাধা দেয়। এ কারণে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি থাকে না।
- ঋতুস্রাবের সমস্যা দূর করে: যেসব মহিলারা মাসিকের সমস্যায় ভুগছেন তারা আদা চা খেতে পারেন। গরম আদা চায়ে তোয়ালে ডুবিয়ে তলপেটে লাগান। এতে ব্যথা উপশম হবে এবং পেশী শিথিল হবে। এছাড়াও, মধুর সাথে আদা চা খান।
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করুন আদার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পাওয়া যায়, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করবে।
- স্ট্রেস উপশম করে আদা চায়ের শান্ত বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা আপনার মানসিক চাপ কমিয়ে দেবে। এটি আদার শক্তিশালী সুবাস এবং নিরাময় বৈশিষ্ট্যের কারণে।