আবারো পড়াশোনার তাগিদে চলে আসতে হলো ঢাকার ইট পাথরের নগরে।।
প্রিয়, পাঠকগণ,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশাকরি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি।
ছাত্রজীবনের সব থেকে বড় যুদ্ধক্ষেত্র এডমিশনের সময় কাল। সেই যুদ্ধে এক পরাজিত সৈনিক হয়ে চলে যায় বাড়িতে। তবে মনের কোনায় একটু আশা ছিল, সাত কলেজে হতে পারে। এর আগেই দেখি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আরবি সাবজেক্ট আসছে। যেহেতু ফাজিলের ভর্তি রয়েছি,আর এত দূরে এই আরবী সাবজেক্ট পড়তে যাওয়ার জন্য মন শায় দিচ্ছিলো না। তাই পরবর্তীতে ক্যানসেল করে দেয়। ৭ কলেজের রেজাল্ট একদিন হুট করেই প্রকাশ করা হয়। ওয়েবসাইটে ঢুকতে যেয়ে দেখি লোডিং ইচ্ছে ঢুকছে না, পরে ঢোকার পরে দেখি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো একটি পজিশনে আসছে। যে ঢাকা যাওয়ার সময় ঘুমিয়ে আসতে শুরু করলো, তখনই বাদো বিপত্তি। দেশের আনাচে-কানাচে শুরু হয় আন্দোলন। তাই কোনভাবে আন্দোলন শেষ হচ্ছিল না, আন্দোলন শেষ হয় সরকার প্রধানের মাধ্যমে। এরপর থেকে ভাবছি যে ঢাকায় চলে আসব। কিছুদিনের ভিতরে আমাদের সাবজেক্ট চয়েজের রেজাল্ট দেয়। আমি তিতুমীর কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান সাবজেক্ট পাই।আলহামদুলিল্লাহ এটা আমার পছন্দের একটি সাবজেক্ট। আগের দিন কাউন্টারে যায় টিকিট কাটার জন্য। যে একটা টিকিট বুকিং দিয়ে আসি। বাড়ি থেকে চলে আসবো বলে ঐদিন ফ্যামিলির সবার সাথে ঘুরতে যাই।
এটি হচ্ছে খালিশপুর বিজিবি ক্যাম্পের সামনে অবস্থিত । জায়গাটি ছোট হলেও, দেখতে মোটামুটি ভালই ছিল। ঘোরাঘুরি করার পরে আমরা সামনে একটি রেস্টুরেন্ট ছিল সেখানে যাই।
রেস্টুরেন্টে দেখতে খুবই সুন্দর, ভিতরে মনোরম পরিবেশ। তাদের খাবার গুলো ছিল মোটামুটি ভালো।বিশেষ করে তাদের ব্যবহার আদি খুব সুন্দর ছিল।
এরপর বাড়িতে চলে আসি এসে কালকে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেই। সকাল ভোর বেলায় ঘুম থেকে উঠে, তুলেছে ড্রাগন বাগানে। কিছু ড্রাগন পেকে গিয়েছিল তাই সেগুলো কেটে দিয়ে আসলাম। বাড়িতে এসে নিজের জামা কাপড় গুছাতে শুরু করি।
জামা কাপড় গুছানো আমার সব থেকে একটি বিরক্তের কাজ। তারপরও যেমন পারি সেভাবে ভাজ করতেছিলাম। সবকিছু গোছানোর শেষ। আম্মু ডিম ভাজি করে দিল ভাত খেয়ে নিলাম। এরপর বড় ভাই ওঠে আমাকে বাইকে করে দিয়ে আসে কাউন্টারে।ঠিক তার সময় মতনই গাড়ি চলে আসে।
একটা বস্তা ছিল সেটা বক্সে দিয়ে গাড়িতে উঠে পরি। গাড়িতে উঠে ঘুমাই যাই।সবকিছু ছেড়ে একা একা আসতে বিষন্নতা লাগছিল। এক ঘুমের মাধ্যমে দেখি মাগুরায় চলে আসছি।
মাগুরা বাস স্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়ায়। এরপর আবার গাড়ি চলতে শুরু করে।মেলাতে তাকে বাহিরে পরিবেশটা উপভোগ করছিলাম। আমাদের এই সবুজে ঘেরা বাংলাদেশ দেখতে খুবই ভালো লাগে।
আজকের বাস জার্নিটা যেন ঘুমের মধ্যেই ছিল। এরপর যখনই ঢাকা নবীনগর প্রবেশ করে প্রবেশ করলো,একটু স্বস্তি ফিরে পেলাম যে প্রায় চলে এসেছি।
For work I use:
মোবাইল |
realme C25s |
ফটোগ্রাফার |
@tanvirahammad |
লোকেশন |
ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
মাঠে |
বেলা তিনটার দিকে বাড়িতে চলে আসি। দুঃখের বিষয়, লিফ্ট অফ ছিল, হেঁটে উঠতে হয় আট তারা পর্যন্ত। খুবই কষ্টের ছিল এত উপরে হেটে ওঠা। এরপর উঠে রুমে এসে ফ্রেশ হই। আবারো শুরু হয়ে যাবে পড়াশোনা। অনেকদিন যাবত পড়াশোনার বাহিরে ছিলাম। পড়াশোনা বিকল্প কোন রাস্তা নাই, আমার স্বপ্নগুলোকে বাস্তবায়ন করতেই হবে, সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যেন আমি আমার স্বপ্নগুলো বাস্তবায়ন করতে পারি।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
"আমার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ! তোমার বাস ভ্রমণের অনুভূতি একটা চিঠি হয়ে আছে। আশা করি পড়া শোনার বাহিরে নেওয়া মূল্যবান তথ্য খুঁজে আছ। ধন্যবাদ, পড়ার সুযোগ করছি"
I also gave you a 0.22% upvote for the delegations you have made to us. Increase your delegations to get more valuable upvotes. Cheers! 🎉
Help Us Secure the Blockchain for You
Your vote matters! Support strong governance and secure operations by voting for our witnesses:
Get Involved
Congratulations, your post has been upvoted by @nixiee with a 4.441968098416558 % upvote Vote may not be displayed on Steemit due to the current Steemit API issue, but there is a normal upvote record in the blockchain data, so don't worry.
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @tanvirahammad,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community