শারদীয়া কনটেস্ট ১৪৩২, নবমীর ফটোগ্রাফি।
হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভাল আছেন সুস্থ আছেন। আজ আমি "আমার বাংলা ব্লগে" প্রতিবারের মতো এবারও শারদীয় কনটেস্ট এর আয়োজন করা হয়েছে। তাই এই কনটেস্টে আমি অংশগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে গর্বিত মনে করছি। আজ আমি নবমীর ফটোগ্রাফি পোস্ট আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করছি। আশা করি, আপনাদের সবার ভালো লাগবে। তাই বিলম্ব না করে আমার পোস্ট লেখাটি শুরু করছি।
★★মহানবমী★★
থিমের নাম:" অমৃত কুম্ভের সন্ধানে"।
"এই প্যান্ডেলটি তৈরি করেছে চেতলা অগ্রণী ক্লাব। এই প্যান্ডেলটি ৩ কোটি রুদ্রাক্ষ দিয়ে সম্পূর্ণ প্যান্ডেলটি তৈরি করা হয়েছে। এটি হলো প্যান্ডেলের ভেতরে প্রবেশ করার প্রথম গেট যেখানে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন রুদ্রাক্ষের মালা ঝুলানো রয়েছে"।
"ভিতরে প্রবেশ করলেই মনে হবে আপনি সাপের রাজ্যে পা দিয়েছেন। পুরো একটি প্যান্ডেল সাপ ঘিরে রয়েছে। ভিতরে রয়েছে মহাদেবের মন্দির ও শিবলিঙ্গ। ছবিতে যা দেখতে পাচ্ছেন সবটাই কিন্তু রুদ্রাক্ষ দিয়ে তৈরি করা"।
"সম্পূর্ণ প্যান্ডেলটি এত সুন্দর ভাবে সাজিয়েছে মুগ্ধ হয়ে শুধু দেখতে হবে। প্যান্ডেলের যেদিকে চোখ পড়বে সে দিকেই শুধু বড় বড় সাপ দেখতে পাবেন। মাঝেমধ্যে মনে হবে এই বুঝি সাপ আপনাকে কামড়াতে এল"।
"এখন যে ছবিটি আপনারা দেখতে পারছেন এটি মহাদেবের শিবলিঙ্গ। যেটি সম্পূর্ণ রুদ্রাক্ষ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। আর মহাদেবের শিবলিঙ্গকে ঘিরে রয়েছে বাসুকিনাগ। যে বাসুকি নাগ সমুদ্র মন্থনের সময় রশি হয়েছিল। এই বাসুকি নাগ মহাদেব তার গলায় ধারণ করে থাকে। এটিও কিন্তু সম্পূর্ণ রুদ্রাক্ষ দিয়ে তৈরি করা। এই প্যান্ডেলের সবথেকে আকর্ষণীয় চিত্রটি এটা"।
"এটি হলো মন্ডপের ভেতরে প্রবেশের দ্বিতীয় গেট। এই গেটের উপরে অসংখ্য ঘন্টা ঝুলানো রয়েছে এর কারণ হলো প্রত্যেক ভক্ত মন্দিরে প্রবেশের আগে ঘন্টা বাজিয়ে আসতে পারে। আর মন্দিরের ভেতরের সৌন্দর্য বাইরের সৌন্দর্যের থেকে কোন অংশে কম না। এই প্যান্ডেলের যেদিকে তাকাবেন শুধু রুদ্রাক্ষ আর রুদ্রাক্ষ"।
"ভিতরে চারিপাশে রয়েছে অসংখ্য অসুরের মুখের চিত্র এবং সেই অসুরদের ঘিরে রেখেছে বিশাল আকৃতির একটি সাপ। মন্দিরের ভিতরে মাঝেমধ্যে এত ভয়ংকর লাইটিং হচ্ছে যার কারণে শরীরে কাটা দিচ্ছে"।
"এর সামনেই বসে রয়েছে মা দুর্গা। মাকে দেখে সব ভয়ে যেন নিমিষের মধ্যে হারিয়ে গেল। এখানে মায়ের অলংকার ব্যবহার করা হয়েছে শুধু রুদ্রাক্ষ। আমাকে এত সুন্দর মিষ্টি লাগছে সেটা বলে বোঝানোর মত নয়। এই প্যান্ডেলটিতে আসতে সত্যিই খুব কষ্ট হয়েছে। কিন্তু সে কষ্ট দূর হয়ে গেল মায়ের সুন্দর মুখ খানা দেখে। মাকে প্রণাম জানিয়ে বিদায় নিলাম বিদায়ের পথে আবার ঘন্টা বাজিয়ে বের হলাম"।
মহা নবমীর ফটোগ্রাফি
ক্যামেরা পরিচিতি: oppo
ক্যামেরা মডেল: oppo A79 5G
ক্যামেরা দৈর্ঘ্য:4.05mm
তারিখ:01/10/2025
লোকেশন
★★মহানবমী★★
থিমের নাম:" ইউরোপীয় আর্ট গ্যালারি"।
"এই প্যান্ডেলটি তৈরি করেছে ফাল্গুনী সংঘ। এই প্যান্ডেলটি তেমনটি আলোকসজ্জা দিয়ে সাজানো ছিল না। খুব অল্প পরিমাণে আলোকসজ্জা ছিল। এই প্যান্ডেলে মানুষের ভিড় অনেকটা কম ছিলস"
"এই চিত্রটি একটি ল্যাম্পপোস্টের আলোর ছবি। প্যান্ডেলের গেট থেকে ভিতরে প্রবেশ করতেই এমন অনেক ল্যাম্পপোস্ট দেখতে পেলাম"।
"এটি প্যান্ডেলের ভেতরের রঙ্গিন ঝাড়বাতি। রঙ্গিন ঝাড়বাতির আলোর রোশনিতে প্যান্ডেলের ভেতরটা রঙিন হয়ে উঠেছে"।
"এখানে কিন্তু মাকে বিভিন্ন অলংকারে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। মায়ের মুখটা খুবই কোমল লাগছিল আমার কাছে। যেহেতু এই প্যান্ডেলটিতে লোকের ভিড় অনেকটাই কম ছিল যার কারণে অনেকটা সময় মায়ের সামনে দাঁড়িয়ে মাকে দু নয়ন ভরে দেখলাম"।
মহা নবমীর ফটোগ্রাফি
ক্যামেরা পরিচিতি: oppo
ক্যামেরা মডেল: oppo A79 5G
ক্যামেরা দৈর্ঘ্য:4.05mm
তারিখ:01/10/2025
লোকেশন
★★মহানবমী★★
থিমের নাম:"মায়ানমারের হাসিনবিউম প্যাগোডা"।
"এই প্যান্ডেলটি তৈরি করেছে কল্যাণী আইটিআই লুমিনাস ক্লাব। প্রতি বছর এই কল্যাণী আইটিআই সুন্দর সুন্দর প্যান্ডেল আমাদের মাঝে উপহার দিচ্ছে। কলকাতার ব্যয়বহুল প্যান্ডেলের ভেতর কল্যাণী আইটিআই লুমিনাস ক্লাবের প্যান্ডেলটি রয়েছে। এটি হলো প্যান্ডেলের ভেতরে প্রবেশ করার প্রথম গেট যেটি আলোকসজ্জা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে"।
"এই প্যান্ডেলটি দেখার জন্য মানুষ দূর দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছে। প্রচন্ড লোকের ভিড় ছিল মানুষের ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে মাঝেমধ্যে মনে হচ্ছিল বাড়িতে ফিরে যাই। কিন্তু যখন প্যান্ডেলের চুরুটি দেখলাম মনটি আবার পরিবর্তন হয়ে গেল"।
"এটি হলো সেই মায়ানমানের প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দির যেটি কল্যাণী আইটিআই লুমিনাস ক্লাব তৈরি করেছে। এই প্যান্ডেলটি বিভিন্ন আলোক সজ্জা দিয়ে রাঙিয়ে তোলা হয়েছে"।
"এই চিত্রটি প্যান্ডেলের ভিতরে প্রবেশের গেট।প্যান্ডেলের ভিতর পুলিশ এক সেকেন্ডের জন্যও দাঁড়াতে দিচ্ছে না। যার কারণে রানিং অবস্থায় ছবি তুলতে হচ্ছে"।
"এটি প্যান্ডেলের উপরের চিত্র যেখানে বিভিন্ন ধরনের লাইটিং ও রঙিন ঝাড়বাতি দিয়ে সাজানো। প্যান্ডেলের চারিপাশে গোল্ডেন কালার দিয়ে সাজানো যখন এর উপর রঙ্গিন আলো এসে পড়ছে তখন আলাদা সৌন্দর্যের সৃষ্টি হচ্ছে"।
"সামনে যেতেই মায়ের মুখটা দেখতে পেলাম। মায়ের শরীরে যে অলংকার আপনারা দেখতে পারছেন সেটা কিন্তু অরজিনাল সোনা। প্রতি বছরের মতো এবছরও মাকে সোনা দিয়ে সাজানো হয়েছে। আনুমানিক ১২৬ কেজি অরিজিনাল সোনা ব্যবহার করা হয়েছে। যার কারণে এই প্যান্ডেলের ভেতর অনেক সিকিউরিটি প্রয়োগ করা হয়েছে। সোনার আলোতে মায়ের মুখটা ঝিলমিল করে ফুটে উঠেছে। মাকে জোর হাত করে প্রণাম করে প্যান্ডেল থেকে বেরিয়ে পড়লাম"।
মহা নবমীর ফটোগ্রাফি
ক্যামেরা পরিচিতি: oppo
ক্যামেরা মডেল: oppo A79 5G
ক্যামেরা দৈর্ঘ্য:4.05mm
তারিখ:01/10/2025
লোকেশন
★★মহানবমী★★
থিমের নাম:"আমেরিকার স্বামী নারায়ণ মন্দির"।
এই প্যান্ডেলটি তৈরি করেছে কল্যাণী রথ তোলা দুর্গাপূজা কমিটি। এটি হলো আমেরিকার স্বামী নারায়ন মন্দিরের প্যান্ডেলে যাওয়ার প্রথম গেট। কল্যাণীর বুকে এটিও একটি জাঁকজমক বড় প্যান্ডেল। প্রতিবছর কল্যাণী রথ তলা দুর্গাপূজা কমিটি তারা খুব জাঁকজমক ভাবে প্যান্ডেল তৈরি করে থাকেন"।
"মূল প্যান্ডেলের ৫০০ মিটার দূর থেকে গেট তৈরি করে রাস্তার দু'পাশে বিভিন্ন ধরনের লাইটিং করেছে। তার ভিতর দিয়ে পিঁপড়ের মতন হেঁটে হেঁটে মানুষ চলেছে প্যান্ডেল দেখার জন্য"।
"দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করার পর পৌঁছে গেলাম মূল প্যান্ডেলের কাছে। দূর থেকে প্যান্ডেলটি দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগছিল। আর লাগবেই না কেন বিভিন্ন ধরনের লাইটিং দিয়ে সম্পূর্ণ প্যান্ডেলটি সাজানো হয়েছে। প্যান্ডেলটি দেখে সত্যিই খুব ভালো লাগছিল।
"মধ্য মাঠে এই প্যান্ডেলটি তৈরি করা হয়েছে। হাজার হাজার ভক্তগণ রেলিং এর ভেতর দিয়ে গুটি গুটি পায়ে প্রবেশ করছে প্যান্ডেলের ভেতর। আমি প্যান্ডেলের কাছে যে অবাক চোখে দেখছিলাম। মনে মনে ভাবছিলাম কোনদিন আমেরিকা স্বামী নারায়ণ মন্দিরে যেতে পারব কিনা জানিনা। কিন্তু সে আশা আজ পূরণ করে দিল কল্যাণী রথ তলা দুর্গাপূজা কমিটি। খুব নিখুঁতভাবে স্বামী নারায়ণ মন্দির এই প্যান্ডেলটি তৈরি করা হয়েছে"।
"ভিতরে প্রবেশ করতেই আরো চমকে উঠলাম কারণ চারিপাশে এত নকশা তৈরি করা হয়েছে যেটি আপনারা এই ছবির মাধ্যমে বুঝতে পারছেন। বিভিন্ন ধরনের লাইটিং করা হয়েছে যার জন্য ভেতরের সৌন্দর্যটা আরও বেশি ফুটে উঠেছে"।
"প্যান্ডেলের ভিতরে আমি একটা জিনিস খেয়াল করলাম সেটি হল এখানে ভিআইপিদের জন্য আলাদা একটি জায়গা তৈরি করা হয়েছে। আর সাধারণ মানুষদের জন্য আলাদা একটি জায়গা তৈরি করা হয়েছে। যারা সাধারণ ভাবে মাকে দর্শন করতে এসেছে তারা কোন সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে না কিন্তু ভিআইপিদের জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধা কিন্তু রয়েছে"।
" এসব দেখার পর খুব খারাপ লাগছিল কিন্তু যখন মায়ের হাসি ভরা মুখ খানা দেখলাম সব দুঃখ যেন নিমেষেই হারিয়ে গেল। এখানে মাকে সাদা শাড়ি ও গহনা দিয়ে সাজানো হয়েছে। লোকের ভিড়ের মধ্যে মাকে নয়ন ভরে দেখলাম। এরপর আমরা প্যান্ডেল থেকে বের হয়ে বাজারের ভেতর যে কিছু খাবার খেলাম"।
মহা নবমীর ফটোগ্রাফি
ক্যামেরা পরিচিতি: oppo
ক্যামেরা মডেল: oppo A79 5G
ক্যামেরা দৈর্ঘ্য:4.05mm
তারিখ:01/10/2025
লোকেশন
★★মহানবমী★★
"এই প্যান্ডেলটি তৈরি করেছে উদয় রাজপুর নেতাজি সংঘ। এটি আমাদের বাড়ির পাশে মধ্যমগ্রামে পূজার প্যান্ডেল। এই প্যান্ডেলের সব থেকে আকর্ষণীয় বিষয়টি হলো। প্যান্ডেলের সবথেকে উপরে দেখতে পারছেন মহাদেব বসে রয়েছে। যার কারণে এই প্যান্ডেলের সৌন্দর্যটা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে"।
"এই প্যান্ডেলের ভেতরের ঢুকতেই আপনার চোখে পড়বে বিভিন্ন রঙের ডিঙ্গি নৌকা। এবং এর পাশে মানুষের চিত্র যেটি প্রকাশ করছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কথা"।
"এরপরেই চোখের সামনে দেখতে পাবেন কিছু সাধু বটগাছের নিচে সাধনায় মগ্ন রয়েছে। দেখলে মনে হবে তারা এই বট গাছের নিচে যুগ যুগ ধরে সাধনা করছে"।
"পাশে আরেকটি চিত্র আমাকে খুব আকর্ষণ করলো। সেটি হল মহাদেব ও মাতা পার্বতী কৈলাস পর্বতে বসে একে অপরের সঙ্গে কথোপকথন করছে"।
"প্যান্ডেলটি উপরের অংশটি প্রকৃতি দিয়ে সাজানো হয়েছে। কিছু পাশে রয়েছে ধান,ফুল আবার কিছু পাশে রয়েছে সবুজ পাতা তার ভিতর পদ্মফুল ফুটে উঠেছে আর রয়েছে বিভিন্ন ধরনের লাইটিং"।
"মা দুর্গার মন্ডপের সামনে দুপাশে ডাকি ঢাক বাজিয়ে চলেছে। ঢাকের শব্দে মনটা যেন নেচে নেচে উঠছে এ যেন এক আলাদা অনুভূতি। ঢাকের তালে আমিও কিছুটা নিচে নিলাম। তারপর মাকে জোড় হাত করে প্রণাম করে প্যান্ডেল থেকে বের হলাম"।
মহা নবমীর ফটোগ্রাফি
ক্যামেরা পরিচিতি: oppo
ক্যামেরা মডেল: oppo A79 5G
ক্যামেরা দৈর্ঘ্য:4.05mm
তারিখ:01/10/2025
লোকেশন
★★মহানবমী★★
থিমের না"আদি যোগী"।
"এই প্যান্ডেলটি তৈরি করেছে গান্ধী পল্লী বিবেকানন্দ স্পোর্টিং ক্লাব। আদি যুগ ই বলতে আমরা বুঝি মহাদেব কে। এই প্যান্ডেলটি সম্পূর্ণ মহাদেবের চিত্র দিয়ে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে"।
"এই প্যান্ডেলটিতে এত পরিমাণে ভিড় হয়েছে যে পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। বেশ কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর আমি প্যান্ডেলের ভিতরে প্রবেশ করতে করলাম"।
"পাহাড়ের উপর প্যান্ডেলটি তৈরি করা হয়েছে। পাহাড়ে ওঠার জন্য সিঁড়ির ব্যবস্থা রয়েছে। পাহাড়ের দুপাশে দুটি মন্দির রয়েছে উপরে যে চিত্রটি আপনারা দেখতে পারছেন এটি মহাদেবের মন্দির"।
" আর এখন যে চিত্রটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি পাহাড়ের অন্যপাশে মা দুর্গার মন্দির। দুই মন্দিরের ভেতর দিয়ে একটি সুরঙ্গ রাস্তা রয়েছে। সেই রাস্তা বেয়ে নিচের দিকে প্রবেশ করলাম"।
"ভিতরে প্রবেশ করতেই শরীর ভার হয়ে গেল। কারণ এখানে আলাদা একটা অনুভূতি কাজ করছিল আমার নিজের ভিতর। অল্প আলো আর পাশে দেয়ালে বিভিন্ন ধরনের মানুষের মুখ ধারন করা হয়েছে। এইসব মানুষের মুখের উপর যখন লাইটিং এর রোশনি পড়ছে তখন প্যান্ডেলের ভেতরের পরিবেশটা অন্যরকম হয়ে যাচ্ছে"।
"অল্প আলোর ভেতর চোখে পড়লো মায়ের মুখখানা। মায়ের দর্শন পেয়ে মনের ভেতর সকল ভয় দূর হয়ে গেল। এখানে মাকে বিভিন্ন অলংকারে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। আর একটা জিনিস সব সময় খেয়াল করলে আপনারা দেখতে পারবেন মায়ের মাথার উপর সবসময় মহাদেবকে দেখতে পাবেন। কারণ যেখানে শক্তি থাকে সেখানে মহাকাল তো অবশ্যই থাকবে। শিবের আরেকটি নাম মহাকাল। আর মা দুর্গাকে আমরা শক্তির আধার বলে থাকি।
মহা নবমীর ফটোগ্রাফি
ক্যামেরা পরিচিতি: oppo
ক্যামেরা মডেল: oppo A79 5G
ক্যামেরা দৈর্ঘ্য:4.05mm
তারিখ:01/10/2025
লোকেশন
পূজায় ঘুরতে গিয়ে দারুন দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। পুজো মানে অন্যরকমের আনন্দ আর অন্য রকমের উৎসব।