অনেক দিন পর মুড়ি মাখিয়ে খেলাম।

হ‍্যালো বন্ধুরা। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ্ আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালো আছি। আবারও হাজির হয়ে গেলাম আরো একটি নতুন পোষ্ট নিয়ে। আজকে আমি আপনাদের মাঝে মুড়ি খাওয়ার বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন শুরু করি ------ ---""

আজ রোজ সোমবার। বাংলাদেশের মানুষ সবসময়ই ভিন্ন ভিন্ন রকমের খাবার ক্ষেতে পছন্দ করে থাকে। আর এরা কখনও খাবার খাওয়ার বিষয় উঠলে কখনও না করে থাকে না। ছোট থেকে শুরু করে বড়রাও ক্ষেতে পছন্দ করে থাকে। এর পাশাপাশি আমার জানা মতে যে ব‍্যাক্তি খাবার ক্ষেতে পছন্দ করে সেই ব‍্যাক্তি ভিন্ন ভিন্ন রকমের খাবার আইটেম রান্না করতেও পছন্দ করে থাকে। আমিও ছোট বেলা থেকে খাবার ক্ষেতে পছন্দ করে থাকে। এর পাশাপাশি রান্না করতেও পছন্দ করি। বিশেষ করে বাড়িতে যখন আম্মুরা কোন জায়গায় বেড়াতে যায় অর্থাৎ বাড়িতে কেউ না থাকলে আমি নিজেই রান্না করে খাবার খাই।

কিন্তু আজকে পরিবারের সবাই বাড়িতেই ছিল। আজকে বিকালের দিকে আমি আম্মুকে বললাম আম্মু অনেক দিন হলো মুড়ি মাখিয়ে খাওয়া হয় না। কিছু টাকা দেও বাজার থেকে মুড়ি মাখানোর জন্য চপ পিয়াজু ইত্যাদি কিনে নিয়ে আসি। উত্তরে আম্মু বললো আজকে তাহলে আর বাড়িতে মুড়ি
মাখিয়ে খাব না। তুই আজকে বাজার থেকে মুড়িই মাখিয়ে নিয়ে আসবি। এরপর আমি আম্মুর কাছ থেকে টাকা নিয়ে চলে আসলাম বাজারে মুড়ি কিনতে। বাজারে আসার পর আমি নিজে আগে কিছু টাকার মুড়ি মাখিয়ে খেলাম। পরিবারের সবার জন‍্য মুড়ি মাখিয়ে নিয়ে আসলাম। এরপর বাড়িতে আসার পর সবাই মিলে মুড়ি খেল। মূলত বাড়ির মাখানো মুড়ি আর বাজারের মাখানো মুড়ির মধ্যে স্বাদের একটা পার্থক্য থাকে। কারণ হলো ওরা মুড়ির বিভিন্ন ধরনের মসলা দিয়ে থাকে। আর বাড়িতে মাখালে এগুলো দেওয়া হয় না। আজকের
মতো এখানেই শেষ করলাম।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আবারও দেখা হবে আরো একটি নতুন পোষ্ট নিয়ে।

ধন্যবাদ 😍💖😍