দোয়া ও মিলাদে অংশগ্রহণ করা By @salmanabir|১০% লাজুক খ্যাঁক এর জন্য|
আচ্ছালামুয়ালাইকুম প্রিয় বন্ধুগন,
আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমিও খুব ভালো আছি।জীবনে চলার পথে অনেক কিছুই শিখতে হবে এবং জানতে হবে। আপনি আমি প্রতিদিন যা কিছুই করি তাই একটা শিক্ষা।তাহলে বুজতে পারছেন যত কাজ করব ততোই শিখতে পারব।
গতদিন আমি একটা দোয়া-মিলাদে অংশগ্রহণ করছিলাম,কখনো মিলাদে অংশগ্রহণ করা হয় না।কিন্তু কালকে না গিয়া পারলাম না,কেননা আমি আমার পরিবারের বড় ছেলে। মিলাদে দাওয়াত দিছিল বাবাকে আর আমাকে। আমি আগেই বলে দিছি বাবাকে যে আমি যাবো না। সেও বল্লো ঠিক আছে কারণ সে জানে আমি বাসায় খাবার খাইতে কমফোর্টেবল। বাবা যথা সময়ে চলে গেলো।কিছুসময় পরই সে বাড়ি থেকে কল আসল আমার ফোন। রিসিভ করার পরই বলে কতদূর আসছ। আমি বল্লাম আমি আসব না, দেন একটু অভিমান নিয়ে বল্লো দাওয়াত দিছি তোমার আসতেই হবে।এবং বলতে লাগলো তুমি আমাদের পরিবারের একজন সদস্য এবং আমাদের বড় ছেলে তুমি যদি না আসো তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয়।প্রশ্নটা আমাকে ছুড়ে দিল চুপ হয়ে কিছু সময় পর বললাম আচ্ছা আসতে আছি।যেহেতু দোয়া ও মিলাদ তাই পাঞ্জাবী পরেই রহনা দিলাম।চলুন এবার যাওয়া যাক

বাসা থেকে ৭ কিলোর পথ, রাস্তায় বের হলাম গাড়ির অপেক্ষায়,একটা অটো রিকশা আসলো দেন উঠে বসলাম।

যাবার পথে অটোতে বসে দুপুরের প্রাকৃতিক দৃশ্য খুবই মনোমুগ্ধকর ছিল। এই সময়কালটা শীতের দিনের জন্য খুবই পারফেক্ট।কেননা তখন শীত থাকে না আবার রোদের বেশী তাপ ও থাকে না।

এটা হলো আমদের প্রধান সড়ক যেটাকে বলা হয় হাইওয়ে। গ্রামের রাস্তা গুলো এমন ফাকাই থাকে বেশী গাড়ির চাপ থাকে না। আর দুপুর বেলা হওয়াতে কোন গাড়িই ছিলা।এই সময়কালে সবাই একটু বিশ্রাম নেয়।

মিলাদে অংশগ্রহণ করার জন্য সবাই বসে যাচ্ছে, তবে আমার কাছে একটু খারাপ লাগলো যে উপরে কোন তাবু দেওয়া হয় নায়।যার কারণে রোদের তাপ বেশী লাগে এবং রোদ সরাসরি ফেইস এর উপরে পরে।অল্প একটুর জন্য সবার শান্তিটা নষ্ট হলো,যদিও আমি গাছের ছায়াতেই ছিলাম রোদ টের পাইনায়।তবে বাকিদের জন্য একটু খারাপ লাগলো।

দোয়া ও মিলাদ শেষ হয়ে গেলো এবার খাবার পালা,সবাই সারিবদ্ধ ভাবে বসতে শুরু করল।বেশ লম্বা লম্বা লাইন সবাই এক সাথে খাবো একটা ভালো লাগা শুরু হলো।তবে অনেকই আছে যে সবার মধ্য বসে খাবার খাইতে পারে না। আমার অভ্যাসটা ছিল ভার্সিটি লাইফে এটা শেষ হয়ে গেল কেননা হোস্টেলে থাকলে সবার মধ্য বসেই খাবার খেতে হয়।সবাইকে সারিবদ্ধ ভাবে বসিয়ে প্লেট দিয়ে গেলো।

এই মূহুর্তের জন্যই আমি মিলাদে অংশগ্রহণ করি না,খুবই বাজে অভিজ্ঞতা। কেননা শুধু প্লেট দিয়ে বসিয়ে রাখে খাবার দিতে অনেক দেরি করে। টানা ১০মিনিট পর খাবার দিল ততোক্ষনে ধৈর্য্য হারিয়ে ফেললাম। কি আর করার খাবার খেয়ে তো আসতে হবে তাই খেয়েই আসলাম।
আমার যে বিষয়টি শিক্ষনীয় ছিল এতো গুলো লোককে তো একা সার্ফ করা সম্ভাব না তাই তারা ২৫ জন করে সিলেক্ট করে দিল।যার ফলে সুষ্ঠু ভাবে খাবার সম্পন্ন হলো।

আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমিও খুব ভালো আছি।জীবনে চলার পথে অনেক কিছুই শিখতে হবে এবং জানতে হবে। আপনি আমি প্রতিদিন যা কিছুই করি তাই একটা শিক্ষা।তাহলে বুজতে পারছেন যত কাজ করব ততোই শিখতে পারব।
গতদিন আমি একটা দোয়া-মিলাদে অংশগ্রহণ করছিলাম,কখনো মিলাদে অংশগ্রহণ করা হয় না।কিন্তু কালকে না গিয়া পারলাম না,কেননা আমি আমার পরিবারের বড় ছেলে। মিলাদে দাওয়াত দিছিল বাবাকে আর আমাকে। আমি আগেই বলে দিছি বাবাকে যে আমি যাবো না। সেও বল্লো ঠিক আছে কারণ সে জানে আমি বাসায় খাবার খাইতে কমফোর্টেবল। বাবা যথা সময়ে চলে গেলো।কিছুসময় পরই সে বাড়ি থেকে কল আসল আমার ফোন। রিসিভ করার পরই বলে কতদূর আসছ। আমি বল্লাম আমি আসব না, দেন একটু অভিমান নিয়ে বল্লো দাওয়াত দিছি তোমার আসতেই হবে।এবং বলতে লাগলো তুমি আমাদের পরিবারের একজন সদস্য এবং আমাদের বড় ছেলে তুমি যদি না আসো তাহলে ব্যাপারটা কেমন হয়।প্রশ্নটা আমাকে ছুড়ে দিল চুপ হয়ে কিছু সময় পর বললাম আচ্ছা আসতে আছি।যেহেতু দোয়া ও মিলাদ তাই পাঞ্জাবী পরেই রহনা দিলাম।চলুন এবার যাওয়া যাক
বাসা থেকে ৭ কিলোর পথ, রাস্তায় বের হলাম গাড়ির অপেক্ষায়,একটা অটো রিকশা আসলো দেন উঠে বসলাম।
যাবার পথে অটোতে বসে দুপুরের প্রাকৃতিক দৃশ্য খুবই মনোমুগ্ধকর ছিল। এই সময়কালটা শীতের দিনের জন্য খুবই পারফেক্ট।কেননা তখন শীত থাকে না আবার রোদের বেশী তাপ ও থাকে না।
এটা হলো আমদের প্রধান সড়ক যেটাকে বলা হয় হাইওয়ে। গ্রামের রাস্তা গুলো এমন ফাকাই থাকে বেশী গাড়ির চাপ থাকে না। আর দুপুর বেলা হওয়াতে কোন গাড়িই ছিলা।এই সময়কালে সবাই একটু বিশ্রাম নেয়।
মিলাদে অংশগ্রহণ করার জন্য সবাই বসে যাচ্ছে, তবে আমার কাছে একটু খারাপ লাগলো যে উপরে কোন তাবু দেওয়া হয় নায়।যার কারণে রোদের তাপ বেশী লাগে এবং রোদ সরাসরি ফেইস এর উপরে পরে।অল্প একটুর জন্য সবার শান্তিটা নষ্ট হলো,যদিও আমি গাছের ছায়াতেই ছিলাম রোদ টের পাইনায়।তবে বাকিদের জন্য একটু খারাপ লাগলো।
দোয়া ও মিলাদ শেষ হয়ে গেলো এবার খাবার পালা,সবাই সারিবদ্ধ ভাবে বসতে শুরু করল।বেশ লম্বা লম্বা লাইন সবাই এক সাথে খাবো একটা ভালো লাগা শুরু হলো।তবে অনেকই আছে যে সবার মধ্য বসে খাবার খাইতে পারে না। আমার অভ্যাসটা ছিল ভার্সিটি লাইফে এটা শেষ হয়ে গেল কেননা হোস্টেলে থাকলে সবার মধ্য বসেই খাবার খেতে হয়।সবাইকে সারিবদ্ধ ভাবে বসিয়ে প্লেট দিয়ে গেলো।
এই মূহুর্তের জন্যই আমি মিলাদে অংশগ্রহণ করি না,খুবই বাজে অভিজ্ঞতা। কেননা শুধু প্লেট দিয়ে বসিয়ে রাখে খাবার দিতে অনেক দেরি করে। টানা ১০মিনিট পর খাবার দিল ততোক্ষনে ধৈর্য্য হারিয়ে ফেললাম। কি আর করার খাবার খেয়ে তো আসতে হবে তাই খেয়েই আসলাম।
আমার যে বিষয়টি শিক্ষনীয় ছিল এতো গুলো লোককে তো একা সার্ফ করা সম্ভাব না তাই তারা ২৫ জন করে সিলেক্ট করে দিল।যার ফলে সুষ্ঠু ভাবে খাবার সম্পন্ন হলো।
ফটোমেকার | @salmanabir |
---|---|
ডিভাইস | শাওমি রেডমি নোট ৫ |
লোকেশন | https://what3words.com/folksinger.unzip.hosting |
এত সময় সাথে ছিলাম আমি @salmanabir, আমি যুক্ত আছি বরিশাল থেকে।গ্রাজুয়েশন শেষ করে বর্তমানে একজন উদ্যোগতা।খুবই সাধারণ একজন মানুষ, আশেপাশের সবাইকে নিয়েই ভালো থাকতে চাই।
আজকে এখানেই শেষ করলাম
🌿আল্লাহ হাফেজ🌿
ভাইয়া আপনি খুব ইউনিক একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার এই পোস্ট থেকে অনেক কিছু শিখার ও জানার আছে। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য
ভাই প্লেট নিয়ে বসে থাকলেও ছোটো বেলায় আমার কাছে মিলাতে খেতে খুবই ভালো লাগতো। আপনার প্লেট নিয়ে বসে থাকতে দেখে আমার ছোটোবেলার কথা মনে পড়ে গেল। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান সময় নিয়ে মতামত দেওয়ার জন্য।