পড়ন্ত বেলার মুহূর্ত
গতকাল পড়ন্ত বেলায় ঘুরতে গিয়েছিলাম পার্শ্ববর্তী এলাকায়, মূলত সেখানে রাস্তার পাশ থেকেই ডিপ মেশিনের মাধ্যমে ধানের জমিগুলোতে পানি দেওয়া হয়।
যে জায়গাটায় ডিপ মেশিনটি অবস্থিত, সেখান থেকে আপনার চোখের দৃষ্টি যতদূর যাবে শুধু সবুজ আর সবুজ দেখতে পাবেন। যেহেতু কদিন থেকে প্রচুর গরম পড়েছে এবং দাবদাহ চলছে, তাই ধানের জমিগুলোতে প্রায় পানি নেই বললেই চলে।
এজন্যই প্রতিনিয়ত জমিগুলোতে পানি দেওয়ার জন্য ডিপ মেশিন চালু রাখা হয়েছে। এমনিতেই প্রচন্ড গরমে শরীর ঘেমে একাকার, তাই ইচ্ছে করেই ডিপ মেশিনের শান বাঁধানো ঘাটে দীর্ঘ অনেকটা সময় বসেছিলাম এবং ডিপের ঠান্ডা পানিতে বারবার পা ভেজাচ্ছিলাম।
নগ্ন পায়ে যখন ডিপের ঠান্ডা পানি বারবার স্পর্শ করছিল, তখন যেন শরীরের মাঝে আলাদা শিহরণ কাজ করছিল। বেশ প্রাণবন্ত অনুভব হচ্ছিল নিজের কাছে।
যদি শেষ বেলায় না গিয়ে দুপুর বেলার দিকে যেতাম, তাহলে নির্ঘাত গোসল করে ফিরতাম। অবশ্য ইচ্ছা আছে এমন দাবদাহ যদি চলমান থাকে, তাহলে ডিপের পানিতে একদিন শরীর ভেজানোর।
গতকাল পাক্কা দু'ঘণ্টা সময় সেখানে বসে ছিলাম। কখন যে এত দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়ে গিয়েছিল, তা যেন বুঝে উঠতেই পারিনি। সব মিলিয়ে বলতে গেলে, গতকালকের শেষ বেলায় দারুণ সময় অতিবাহিত করেছি ।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

VOTE @bangla.witness as witness

OR
@shuvo35, what a beautifully evocative post! The way you described the experience of cooling off by the ডিপ মেশিন and immersing your feet in the cold water transported me right there with you. I could almost feel the relief from the heat!
The imagery of the endless green fields contrasting with the need for constant irrigation really paints a vivid picture of rural life. It's a reminder of how essential water is, especially during these গরমের দিন. The photos perfectly complement your words, bringing the scene to life. I especially liked the first photo showing the greenery!
I hope you do get a chance to fully immerse yourself in the water soon – sounds incredibly refreshing! Thanks for sharing this slice of your day with us. I am sure many can relate to your feeling! Keep up the fantastic work!
ছোটবেলার স্মৃতি মনে করিয়ে দিলেন ভাই।
বেশ ভালো, আপনার মতামত পড়ে ভাই।
দূর থেকে দেখেছি ডিপ মেশিন দিয়ে ক্ষেতে পানি দেয়ার দৃশ্য। কখনও কাছে যাওয়া হয়নি। তবে ডিপ মেশিনের ঘর দেখলেই যেতে ইচ্ছে করে। আপনার ডিপ মেশিনের পানিতে পা ভেজানোর দৃশ্য দেখে বেশ ভালো লাগছে।
কখনো সময় সুযোগ হলে, একবার কাছে থেকে দেখার চেষ্টা করিয়েন আপু, এক কথায় অন্যরকম অনুভূতি হবে।
আসলেই দুপুরে গেলে ডিপের ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে পারতেন। তবে বিকেলে গিয়েও দারুণ সময় কাটিয়েছেন। খুব ভালো লাগলো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে। এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ইচ্ছে আছে ভাই, এবার একদিন ডিপের পানিতে গোসল করার।