টুকটাক লেখালেখি
আপনার মন ভালো করার দায়িত্ব তো নেইনি কিংবা যৌক্তিক প্রতিবাদের অগ্নিঝরা লেখায় যদি আপনি ক্ষত-বিক্ষত হন বা আপনার মুখের কোণে যদি আকস্মিকভাবে প্রশান্তির হাসি আসে বা নতুন করে যদি আপনার ভিতরে পিশাচ সত্তা জাগ্রত হয়, তাতেও কিচ্ছু আসে যায় না।
ভালো মানুষের বেশভূষা নিজের চেহারায় লেপটে ধরা আর প্রকৃত অর্থেই ভালো মানুষ হাওয়ার চর্চা করা, দুটো সম্পূর্ণ আলাদা বিষয়। বলতে গেলে, বিস্তর তফাৎ দুটোর মাঝে।
চারপাশের বিকারগ্রস্ত পরিবেশের মাঝে, সুস্থতার কোমল হাওয়া যে নাক শুঁকে নিবেন, এমন অবস্থা নেই। এ শহরের আলো-বাতাস যেমন দূষিত-গলিত হয়েছে, তেমনটা মানুষ সাদৃশ্য যারা আছে, তারাও প্রতিনিয়ত চিন্তা-চেতনায় কিংবা মননে-মেধা তে দাস হচ্ছে নতুবা পয়সার কাছে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
গত কয়েকদিন থেকেই স্থানীয় এলাকার কিছু যৌক্তিক সমস্যা নিয়ে, সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রচুর ভাবে সক্রিয় আছি, তবে যেই না যৌক্তিক সমস্যার পক্ষ নিয়ে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছি, তাতেই যেন কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের রোষানলের শিকার হয়েছি।
স্বার্থান্বেষী মহল নিজেদের পক্ষে প্রশংসা ছাড়া অন্য কিছু শুনতে নারাজ । তাই নানাভাবেই প্রতিবাদীদের বিভিন্ন ট্যাগ দেওয়া কিংবা সঠিক তথ্যকে ভিত্তিহীনভাবে চালিয়ে দেওয়ার জন্য, উঠে পড়ে লেগেছে।
সত্যি কথা বলতে গেলে কি, সবাই না একেকটা মুখোশ পড়ে আছে, যা সহজেই কেউ দেখতে পারে আবার কেউ হাজার চেষ্টা করেও দেখতে পারে না।
তবে প্রতিবাদ চলবেই, তা হয়তো এই দুষিত পরিবেশকে সুস্থ করে নিয়ে আসার জন্যই । হয়তো এ যাত্রায় কেউ থামবে, কেউ হয়তো থামবেনা।
ডিসকর্ড লিংক
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

VOTE @bangla.witness as witness

OR
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
মুখোশ পরা মানুষকে কখনো বিশ্বাস করতে নেই। তারা সব সময় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। ভাইয়া আপনার লেখাগুলো পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
একদম ঠিক বলেছেন আপু, আমার কাছেও তেমনটাই মনে হয়।