পাপড় ভাজি
দুপুর বেলা ঘুম থেকে ওঠার পরেই একটু কেমন জানি অন্যমনস্ক লাগছিল। খুব একটা ভালো লাগছিল না বাসায়। যাইহোক ঘুম থেকে উঠে একটু বিশ্রাম নিয়ে ফেললাম বিছানার ভিতরেই এবং চিন্তা করছি কিভাবে এই অলস দুপুরটা কাটাবো।দুপুরবেলা গুলো কেন জানি কেমন যেন একটা সময় থাকে, একদম অলসতায় ভর্তি সময়।
মাকে খোঁজার চেষ্টা করলাম। এ ঘরে ও ঘরে কিন্তু কোন ঘরেই দেখলাম মা নেই। বুঝলাম হয়তো পাশের চাচির বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছে। কারণ এই অভ্যাস তার অনেক আগে থেকেই আছে। যখন একটু সময় পায় তখনই এবাড়ি-ওবাড়ি একটু ঘুরঘুর করে মা।কিন্তু যখন একদম ঘর থেকে বাহিরে বের হয়ে চুলার পাড়ের দিকে আসলাম, তখন আমার কিছুটা হলেও চিন্তা ভাবনাটা পরিবর্তন হয়েছে। কারণ মাকে দেখলাম চুলার পাড়ে কি যেন করছে।
মার বিষয়টা দেখার পরে আমি খুব ভালোভাবে বুঝতে পারলাম, মা যা করছে তা আমার জন্যই করছে। কারণ এই জিনিসের প্রতি আমার আগ্রহ ছোটোবেলা থেকেই বেশি কাজ করে। বিশেষ করে যখন ছোটবেলাতে মেলায় যেতাম, তখন এই জিনিসটা খুব ভালোভাবে খেতাম। তাই কিছুদিন আগে মা যখন বাইরে গিয়েছিল, তখন আমার জন্য কিনে নিয়ে এসেছিল। আজ তা জন্য নতুন করে বাড়িতে বানিয়েছে। যাইহোক হুট করে দুপুর বেলা এই খাবারটা খাব এটা ভাবতেই ভিতরে একটা আলাদা প্রশান্তি চলে আসছে। যাইহোক ধন্যবাদ মাকে, এত সুন্দর একটা খাবার আমাকে বানিয়ে দেওয়ার জন্য।


পাপর আমার খুব প্ৰিয় একটি খাবার।দেখে লোভ লেগে গেল। সুন্দর বানিয়েছেন আপনার মা।ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করেছেন।
পাপড়গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আমি পাপড় খুবই পছন্দ করি।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্য করেছেন।