প্রজেক্ট ও মেম্বারদের কর্তব্য
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
সবকিছুতে গাফিলতি করা গেলেও আমি মনে করি কাজের ক্ষেত্রে কখনোই গাফিলতি করা উচিত নয়। কারণ কাজের ক্ষেত্র এমন একটি ক্ষেত্র, যে ক্ষেত্রে আসলে আমাদের সবসময় সচেতন থাকা উচিত। কিন্তু বিভিন্ন প্রজেক্ট এর ক্ষেত্রে তার একেবারে উল্টোটা দেখা যায়। উল্টোটা বলতে আমি বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন কাজের ক্ষেত্রে কিংবা বিভিন্ন দল এর একসাথে হয়ে করতে হবে এসব প্রজেক্ট এর ক্ষেত্রে দেখি যে, সেখানে অল্প কিছু সংখ্যক মানুষ কাজ করে। আর বেশি সংখ্যক মানুষ তার ফায়দা নেয়।
আসলে এটা এমন একটি ব্যাপার, যেখানে আসলে সকলের এটেনটিভ এবং একটিভ থাকা উচিত। কারণ প্রতিটি প্রজেক্টের সফলতা নির্ভর করে তার মেম্বারদের উপরে। অর্থাৎ মেম্বাররা যদি অ্যাক্টিভ না হয়। তার মেম্বাররা যদি সচেতন না হয়। তাহলে আমি মনে করি সেই প্রজেক্ট কখনোই সুন্দরভাবে দাঁড়াতে পারে না কিংবা আগাতেও পারেনা। তাই যে কোনো প্রজেক্টে সফল করতে হলে প্রথমে তার মেম্বারদের একটিভ হতে হবে। কারণ এটা মেম্বারদের ই কর্তব্য একটি প্রজেক্ট সুন্দরভাবে চালিয়ে নিয়ে যাওয়া। কারণ আমরা সবসময় যদি একে অপরের উপরে নির্ভরশীল হতে থাকি। অর্থাৎ আমি এখানে মেম্বারদের বুঝিয়েছি। অর্থাৎ মেম্বারের যদি একে অপরের উপরে সব সময় নির্ভরশীল হতে থাকি। তাহলে আসলে সেই প্রজেক্ট কখনোই সুন্দরভাবে আগাবে না। তাই এখানে মেম্বারদের কর্তব্যের কথা আমি উল্লেখ করেছি।
কারণ প্রতিটি মেম্বার যদি ইন্ডিভিজ্যুয়াল ভাবে কর্তব্যপরায়ণ হয় এবং তার নিজের দায়িত্ব সে সুন্দরভাবে পালন করে। তাহলে আমি মনে করি প্রতিটি প্রজেক্ট সফল হতে বাধ্য। কারণ একটা বাধ্যবাধকতার মধ্যে আমরা যতোক্ষণ থাকি, ততোক্ষণ কিন্তু আমাদের সিরিয়াসনেস অনেক বেশি থাকে। কারণ আমরা যদি কোনো কিছু একেবারে হালকাভাবে নেই। তখন সেখানে সিরিয়াসনেস কমে যায়। তাই প্রতিটি মেম্বার এর বাধ্যবাধকতা এবং কর্তব্য পরায়ণতা অনেক বেশি জরুরী।