বিকালে একটু ইকো পার্কে ঘোরাঘুরি
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
গতকাল ইকো পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলাম। অনেকদিন বাদে পরিবারের সবাই মিলে আনন্দ করতে করতে চলে গিয়েছিলাম পার্কে খোলা পরিবেশে কিছু মুহূর্ত কাটাতে। ইকো পার্কে বহু দিন যাওয়া হয় না, বলতে গেলে প্রায় ৫ মাস বাদে প্রবেশ করলাম। নানান কাজে এতো সময়ের অভাব হয়েছে যে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলেও যেয়ে ওঠা যায় না। আর তারপর তো করোনার মতো একটা রোগ সবসময় গোদের উপর বিষফোঁড়ার রয়েই গেছে। কমে গিয়ে দুইদিন হয় না, আবার নতুন প্রজাতি এসে হাজির হয়ে যায়। কিছুদিন আগেই অমিক্রন এর মতো একটা প্রজাতি সবার শরীরের মধ্যে মোটামুটি ঢুকেই ছেড়েছে। তাই এইসব সমস্যার কারণে যাবো যাবো করে আর শেষ পর্যন্ত যাওয়াও হয়নি। আর গতদিন দাদা বললো আর সেই সুবাদে ঘোরাও হলো আর সেই সাথে সবাই মিলে অনেক আনন্দও করা হলো।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
তবে অনেকদিন বাদে পার্কে গিয়ে সবার মাঝে অনেক ভালোও লাগছিলো, আসলে অনেকের মাঝে থেকে সময় কাটানোর মাঝে একটা অন্যরকম ভালো লাগা অনুভূতি জাগ্রত হয়। আর ইকো পার্ক হলো কলকাতার একটা জনপ্রিয় পার্ক, এখানে পার্কটি এতো বড়ো আর ভিতরে সবকিছু এমনভাবে সাজানো গোছানো থাকে যে পরিবেশটাকে সুন্দরময় করে তোলে। আর পার্কের ভিতরে প্রতিদিন প্রায় হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি থাকে কারণ পার্কটি কলকাতার মধ্যে এতো জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে যে সেখানে না গিয়েও কারো উপায় নেই।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
আমাদের ভারতবাসীদের পাশাপাশি বিদেশিরাও অনেকে এখানে ঘোরার জন্য আসে আর সবার সাথে মিলেমিশে অনেক আনন্দঘনময় সময় উপভোগ করে থাকে। আর পার্কের মধ্যে আরো অনেক কিছু সুন্দর সুন্দর দৃশ্য আছে যেগুলো দেখেও আনন্দ নেওয়া যায়। তবে ইকো পার্কের ভিতরটা আগের থেকে অনেক কিছু পরিবর্তন করে উন্নত করেছে যেটা দেখেও অনেক ভালো লাগছিলো। ইকো পার্কে গিয়ে আমরা কিছুক্ষন ক্রিকেট খেলেও সময় কাটালাম। তবে অনেকদিন বাদে খেললে যা হয়, শরীরটাও আনফিট হয়ে আছে আর খেলেও হাতে ব্যাথা ব্যাথা হয়েছে। তবে যাইহোক, অনেকদিন পরে ক্রিকেট খেলেও একটা আনন্দ পেলাম।
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
![]() |
---|
Photo by @winkles
এরপর পার্কের ভিতরে আরো বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে করতে বড়ো একটা লেক এর কাছে পৌঁছালাম। ইকো পার্কে এটি সবথেকে বড়ো লেক যেটায় স্পীড বোট এ করে লেক এর এপার থেকে ওপারে যেতে বা চারিপাশ রাউন্ড দিয়ে আসতে ১৫ মিনিটের উপরে সময় লাগে। তা এরপর ভাবলাম বোট এ করে কিছুক্ষন ঘুরে আসি কিন্তু সন্ধ্যা হয়ে আসছিলো তাই আর শেষমেশ উঠলাম না। এরপর ভাইজি কে নিয়ে পার্কের চারিদিক দিয়ে ঘুরে আসলাম। পার্কের ভিতরে থাকে যেসব বড়ো সাইকেল যাতে ডাবল প্যাডেল থাকে অর্থাৎ দুইজন উঠে প্যাডেল করতে পারবে। তো ভাইজি সাইকেল চড়বে চড়বে বলছিলো সেইজন্য তাকে নিয়ে ২০ মিনিটের মতো সাইকেল চালিয়ে নিলাম। এরপর সবাই মিলে আবার বাড়ির দিকে রওনা দিয়েছিলাম।
![]() |
---|
Photo by @winkles
ইকো পার্ক থেকে চলে আসার সময় এই একটা ফুল চোখের সামনে পড়েছিল তাই একেও সাথে করে নিয়ে চলে আসলাম। ফুলটিকে দেখে এতো সুন্দর লাগছিলো যে ফোনের ভিতরে আর না ঢুকিয়ে পারলাম না। যাইহোক এই ফুলটি সাধারণত একধরণের ডিকোট ফুলের উদ্ভিদ। এই ফুলটি একপ্রকারের গোলাপের বংশের মধ্যেও পড়ে। এই ফুলগুলো খুবই সৌন্দর্যপূর্ণ একটি উদ্ভিদ। এই ফুলের সৌন্দর্য চারিপাশের পরিবেশটাকে যেন একপ্রকার মাতিয়ে রাখে। পার্কের ভিতরে এই ফুল কালার গঠনের দিক থেকে জায়গা দখল করে নিয়েছে অন্যান্য ফুলের মাঝে। এই ফুলের আরো কালার আছে যেগুলো আরো উজ্জ্বলময় হয়ে থাকে। এই ফুলের পাপড়িগুলো খুবই নরম হয়ে থাকে।
All photos what3words location: https://w3w.co/rise.rigs.slurping
শুভেচ্ছান্তে, @winkles
ক্যামেরা | রেডমি নোট ৭ |
---|---|
ক্যাটাগরি | ফোটোগ্রাফি |
লোকেশন | ইকো পার্ক, কলকাতা |
তারিখ | ২০.০২.২০২২ |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

ইকো পার্ক এশিয়া মহাদেশে অনেক নাম করা একটি পার্ক। অনেক বিশাল জায়গাজুড়ে অবস্থিত। আপনি অনেক দিন পর পরিবারের লোকজন নিয়ে পার্কে গেছেন সময় কাটানোর জন্য জেনে অনেক ভালো লাগলো। আমি নিজেও মাঝেআঝে পার্কে যাই কিছু ভালো সময় কাটানোর জন্য। আপনি অনেক ব্যস্ত মানুষ, তার পরও বলবো আপনি মাঝে মাঝেই পার্কে যাবেন পরিবার নিয়ে তাহলে দেখবেন মন মেজাজ দুটোই ভালো থাকবে।
আর আপনি পার্কে ঘুরতে গিয়ে ক্রিকেট খেলেছেন এটা জেনে বেশি ভালো লাগলো।আমি হচ্ছি ক্রিকেট প্রিয় মানুষ। ক্রিকেট খেলতে অনেক পছন্দ করি। তবে এটা ঠিক বলছেন, অনেক দিন পর ক্রিকেট খেললে শরীতে কিছুটা ব্যাথা অনুভব হয়। তবে শুধু ক্রিকেট না যেকোনো কাজ অনিয়মিত করলেই প্রবলেম হয়।
আপনি শুধু ক্রিকেট না এটা জেনে আরো খুশি হলাম আপনি স্পিড বোটে উঠেছিলেনা এরপর আপনি দুই প্যাডেলের সাইকেল চালিয়েছেন। আসলে এই সাইকেলগুলো চালানো অনেক শখ আমার। লাস্টে যে ছবিটা তুলেছেন আমার কাছে সত্যি অসম্ভব ভালো লেগেছে। ফুলটি দেখতে ইউনিক।
দাদা, সর্বোপরি আপনি অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এবং ভালো কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। সব মিলিয়ে খুব ভালো লাগলো, দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। অপেক্ষায় রইলার পরবর্তী পোস্টের 🖐️❣️
ভালোই হলো ঘুরাঘুরি
ইকো পার্কের লেকে
অসাধারন অনুভুতি
ফটোগ্রাফি দেখে।
অনেকের মাঝে সময় কাটানো
ভিন্নরকম মজা
ঘুরতে গিয়ে ক্রিকেট খেলে
কোমর হলো সোজা।।
তোমার জন্য শুভকামনা
প্রিয় দাদাভাই
ভালো থেকো সব সময়
এখন তবে যাই।।
♥♥
অনেকের মাঝে সময় কাটানোর মাঝে আলাদা এক ভালো লাগা কাজ করে। দাদা আপনার এই কথাটির সাথে আমি একদম সহমত পোষণ করছি। দাদা আপনি অনেকদিন পর ইকো পার্কে ঘুরতে গিয়েছেন এটা দেখে খুবই ভালো লাগলো। মাঝে মাঝে ঘুরতে গেলে অনেক ভালো লাগে। দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের চাপে হয়তো সেই সময় হয়ে ওঠে না তবে আমাদের মানসিক প্রশান্তির জন্য মাঝে মাঝে যদি আমরা আমাদের প্রিয় জায়গা গুলোতে ঘুরতে যাই তাহলে অনেক ভালো লাগে। কাজ আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। তবুও এই কাজের ফাঁকে আমরা যদি আমাদের মানসিক প্রশান্তির জন্য একটুখানি ঘুরে আসি তাহলে খুবই ভালো লাগে। দাদা আপনি অনেকদিন পরে ঘুরতে গিয়েছেন এবং সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এটা বোঝাই যাচ্ছে। ইকো পার্কের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝাই যাচ্ছে জায়গাটা অনেক সুন্দর। এছাড়া আপনি অনেক সুন্দর ভাবে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে এই পার্কের ভিতরের সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলেছেন। এটি খুবই দর্শনীয় একটি পার্ক এটা বোঝাই যাচ্ছে। হয়তো এই পার্কটি দেখার সৌভাগ্য কখনো হবে না তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মাধ্যমে পার্কটি সম্পর্কে অনেক ধারণা পেয়েছি এবং আপনার কাটানো মুহূর্ত গুলোর মাধ্যমে আমরা অনেক উপভোগ করার সুযোগ পেয়েছি। আপনি এই পার্কে ঘুরতে গিয়ে সাইকেলে উঠেছেন এবং অনেক মজা করেছেন এটা জেনে ভালো লাগলো। এছাড়া আপনি যেহেতু ক্রিকেট খেলতে পছন্দ করেন তাই আপনি এই পার্কে গিয়ে কিছুক্ষণ সময় ক্রিকেট খেলেছেনএটা জেনে ভালো লেগেছে আমার। সবশেষে আপনি এত সুন্দর একটি ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। সব মিলিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এবং আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা।
আমি অনেক আগে শুনেছিলাম,ভারতে ইকোপার্ক নাকি অনেক সুন্দর। পার্কের মধ্যে নাকি এটা অনেক জনপ্রিয় পার্ক । ছবি দেখে মনে হচ্ছে সত্যিই অনেক সুন্দর এবং গোছানো ইকোপার্কটা। বিশাল বড় ইকোপার্কটা, ছবি দেখে মনে হচ্ছে। ক্রিকেট খেলতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো লেগেছে । লেকটা অনেক সুন্দর,আমারও স্পীড বোর্ড উঠতে অনেক ভালো লাগে। পা দিয়ে চালাতে সেই রকম ভালো লাগে।সার্কেলিং করতে নিশ্চয়ই অনেক ভালো লাগছে দাদা। ফুলটাও বেশ সুন্দর এবং মিষ্টি। নিশ্চয়ই অনেক কোয়ালিটি টাইম স্পেন করেছেন। মাঝে মাঝে ঘুরাঘুরি করতে সবারই ভালো লাগে। ধন্যবাদ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন ইকো পার্কে ঘোরার অভিজ্ঞতা থাকলেও বাইরের দেশের কোন ইকোপার্কে আজ পর্যন্ত যাওয়া হয়নি। ছবি দেখে ইকোপার্কটি আসলেই অনেক সুন্দর মনে হল। বিশেষ করে এত সুন্দর একটি লেক থাকায় মনে হচ্ছে সৌন্দর্য আরো অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। সবমিলিয়ে পরিবারের সঙ্গে ভালোই সময় কাটিয়েছেন বোঝা গেল। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
দাদা আপনি পরিবারের সকলের সাথে আনন্দ করতে ইকো পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলেন এটা জেনে অনেক ভালো লেগেছে আমার। পরিবারের সাথে সময় কাটাতে সবারই অনেক ভালো লাগে। আর সেটা যদি হয় কোন সুন্দর পরিবেশ ও দর্শনীয় স্থান তাহলে সময়টা আরো ভালো কাটে। ইকো পার্ক খুবই দর্শনীয় স্থান। কলকাতার সবচেয়ে বড় পার্ক হচ্ছে এই ইকো পার্ক। তাই এখানে সারাক্ষণ হাজার হাজার লোকের সমাগম লেগেই থাকে। এছাড়াও আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে এই পার্কের ভেতরে অনেক সাজানো-গোছানো। সাজানো-গোছানো ও সুন্দর পরিবেশে পরিবারের সকলের সাথে সময় কাটাতে খুবই ভালো লাগে। আমরা আমাদের অবসর সময়গুলোতে বিশেষ করে অবসরে বিকেল বেলায় যদি পরিবারের প্রিয় মানুষগুলোকে নিয়ে এরকম সুন্দর জায়গায় ঘুরতে যাই তাহলে সময়টা আরো বেশি সুন্দর হয়। ইকো পার্কের ভেতরের খোলা মাঠ, লেকের পাড় সবকিছুই যেন অপরূপ সৌন্দর্যে ভরা। ভিতরের পরিবেশ এতটাই সুন্দর যে ফটোগ্রাফিগুলো দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল দাদা। এছাড়া আপনি একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার এতে কোন সন্দেহ নেই। আপনি পার্কের ভেতরের অপরূপ সৌন্দর্য সুন্দরভাবে আপনার ফটোগ্রাফিতে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনি আপনার ভাইজিকে নিয়ে সাইকেলিং করেছেন এটা জেনে অনেক ভালো লাগলো আমার। মাঝে মাঝে সাইকেলিং করা শরীরের জন্য অনেক উপকারী। আর ক্রিকেট খেলার কথা আর কি বলবো দাদা ক্রিকেট খেলা দেখলেই মন চায় ক্রিকেট খেলতে। তবে এখন আর ক্রিকেট খেলার সময় হয়না। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কার্যক্রমগুলোর পরিবর্তন হয়েছে। তবে মাঝে মাঝে যদি আমরা ক্রিকেট খেলি তাহলে আমাদের শরীর ভালো থাকবে এবং মন ভালো থাকবে। দাদা আপনি আপনার পরিবারের সকলের সাথে এবং আপনার প্রিয় মানুষগুলোর সাথে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এবং আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন এ জন্য আপনার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। কারণ আপনার কাটানো এই সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন বলেই ইকো পার্কের অপরূপ সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে পেরেছি এবং ফটোগ্রাফিরগুলো দেখার সুযোগ পেয়েছি। এভাবেই কোন এক অবসর সময়ে আবারও এই সুন্দর জায়গায় ঘুরতে যান এবং সুন্দর সময় কাটান এই কামনাই করছি দাদা। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো দাদা।
সত্যি দাদা অসাধারণ ছিল আপনার ইকোপার্ক ঘোড়ার মুহূর্তটি। তবে এত বড় ইকুপার্ক যা না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন ছিলো। আর আমার কাছে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় লেগেছে আপনার পার্কের ভিতর এত বড় একটা লেক যেখানে স্পিডবোটে ঘুরতে গেল প্রায় 15 মিনিট সময় লাগে। সত্যি আশ্চর্য অনেক অনেক বড় এবং বিশাল জায়গা জুড়ে ইকোপার্কটি অবস্থিত, আপনার সাথে আমিও এক পলক ঘুরে আসলাম ইকোপার্ক থেকে। পাঁচ মাস যাবত বেরোতে পারেননি এবং নানান ধরনের সমস্যার কারণে আসলে সত্যি বলেছেন কোথাও ঘুরতে গেলে এমনিতেই মন মানসিকতা ভালো হয়ে যায়। আর আমাদের সাথে আপনার ইকোপার্কের ঘোড়ার আনন্দঘন মুহুর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ঘুরাঘুরির সবচেয়ে উপযুক্ত সময় হলো বিকেল বেলা। সেই সময় বাইরে গেলে যেন বাড়িতে আসতে মনে চায় না। চারদিকের পরিবেশ তখন এতটা অপরূপ রূপে সাজে তা প্রকাশ করাই মুশকিল। পার্কের ভেতরে প্রতিটা ছবি এক অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ভাইয়া। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ বিকালে ঘুরাঘুরির আনন্দের মুহূর্ত ও ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ভারতের ইকো পার্কের কথা অনেক শুনেছি। আজকে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বুঝলাম ইকোপার্ক টি আসলেই খুব সুন্দর। বিকেলবেলা খুব সুন্দর সময় পার করেছেন সেখানে। তার পাশাপাশি আবার ক্রিকেট খেলেছেন। পড়ন্ত বিকেলের সূর্যাস্তের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর লাগছে। আপনাকে ধন্যবাদ দাদা আপনার আনন্দের মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
একদম ঠিক বলেছেন দাদা অনেকের মাঝে সময় কাটানোর মধ্যে আলাদা এক ভালো লাগা কাজ করে ।অন্যরকম এক আনন্দ কাজ করে। আনন্দ একা ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে কোনো ভালো লাগা নেই। ইকোপার্কে আপনি পরিবারের সাথে খুব ভালো সময় কাটিয়েছেন বলে আশা করছি। মাঝে মাঝে পরিবারকে নিয়ে বাইরে ঘুরতে গেলে পরিবারের বন্ধন টা বেশি মজবুত হয়। আর পরিবার যদি ছোট বাচ্চা থাকে তার মানসিক বিকাশে খুব কার্যকরী প্রভাব ফেলে বাইরের পরিবেশে ঘোরাফেরা করলে। ইকো পার্কের ফটোগ্রাফি গুলো দারুন ছিল। ইকো পার্কে ঘোরার অনুভূতি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।